১০ থেকে ১১টি ড্রোন দিয়ে নজরদারি করা হবে, পশুবোঝাই ট্রাক আটকে চাঁদাবাজি করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিআইজি
কোরবানীর ঈদ উপলক্ষ্যে ৪ হাজারেরও বেশি কিলোমিটার মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে কাল বিকেল থেকে বাড়তি নিরাপত্তা দেয়া শুরু হবে। আর আগামী বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সব মহাসড়কে পুরোপুরে বাড়তি ফোর্স মোতায়েন করা হবে।
আর মহাসড়কে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও পুশ বোঝাই ট্রাক চলাচলে কেউ যাতে বাঁধা দিতে না পারে তার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে বাড়তি ফোর্সও হাইওয়ে পুলিশকে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি (অপারেশন) শফিকুল ইসলাম।
ডিআইজি শফিকুল ইসলাম সংবাদকে জানান, মহাসড়কের নিরাপত্তায় ৩ হাজার ৬শর ফোর্স আগামী বৃহস্পতিবার থেকে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। আরও ৫শ’ অতিরিক্ত ফোর্স চাওয়া হয়েছে। গাজীপুরের চন্দ্রা ও সিরাজগঞ্জসহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে কন্ট্রোল রুম চালু করা হচ্ছে। হাইওয়ে পুলিশ ছাড়াও জেলা পুলিশের সমন্বয়ে মহাসড়কে পশু বোঝাই ট্রাকের নিরাপত্তা দেয়া হবে।
পশু বোঝাই ট্রাক রাস্তায় বাঁধা দেয়া যাবে না। তিনটি ট্রাকের সামনে গন্তব্যের ব্যানার থাকবে। কেউ পথে ট্রাক থামালে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এখন চলছে মহাসড়কে গোয়েন্দা কার্যক্রম। পথে পথে থাকছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামরা। এইবার ১০ থেকে ১১টি ড্রোন দিয়ে গোয়েন্দা নজরদারি করা হবে।
গাজীপুর হাইওয়ে রিজিয়নের দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি) আকতারুজ্জামান বসুনিয়া সংবাদকে জানান, মহাসড়কের নিরাপত্তায় সোমবার,( ২৬ মে ২০২৫) একটি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সভায় ১৭টি হাইওয়ে থানা ও ফাঁড়ির দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তারাও ছিল। ঈদকে কেন্দ্র করে মহাসড়কে যাতে যানজটমুক্ত থাকে, পশুবাহী যানবাহনের নিরাপত্তায় পরিবহন মালিকসহ সবার সহযোগীতা চাওয়া হয়েছে।
ঈদ উপলক্ষ্যে ঢাকা থেকে মানুষ যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে তার জন্য আগাম সব ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে। আগামী বুধবার বিকেল থেকে ফোর্স মোতায়েন শুরু হবে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা পুরো নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে।
মহাসড়কের হাইওয়ে থানা এলাকার ছিনতাই, ডাকাতি ঠেকাতে এইবার আগে থেকে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আর মহাসড়কে ডাকাতি ও ছিনতাই করে এমন সন্দেহ ভাজন অপরাধীদের তালিকা তৈরি করে তাদের আগাম ব্যবস্থা ও অভিযান চালানো হচ্ছে।
আগের রমজানের ঈদে মহাসড়ক দিয়ে শুধু মানুষ যাতায়াত করত। এইবার পশুবাহী ট্রাকও যাবে। এতে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও চুরি, ডাকাতি না হয় তার জন্য বাড়তি ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে।
ঢাকা থেকে চন্দ্রা, সাভার, নবী নগর, মাওয়াসহ বিভিন্ন পয়েন্টে স্বেচ্ছাসেবকও দায়িত্ব পালন করবে। যানবাহন চলাচলে যাতে সমস্যা না হয় তার জন্য বাস মালিকসহ ট্রাফিকদের সঙ্গেও সমন্বয় সভায় আলোচনা হয়েছে। টার্গেট ঢাকা চট্রগ্রাম, ঢাকা সিলেট, ঢাকা আরিচা, গাজীপুরসহ সব মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে এইবার ঈদ নিরাপত্তার প্রস্তুুতি নেয়া হয়েছে।
১০ থেকে ১১টি ড্রোন দিয়ে নজরদারি করা হবে, পশুবোঝাই ট্রাক আটকে চাঁদাবাজি করলে কঠোর ব্যবস্থা: ডিআইজি
সোমবার, ২৬ মে ২০২৫
কোরবানীর ঈদ উপলক্ষ্যে ৪ হাজারেরও বেশি কিলোমিটার মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে কাল বিকেল থেকে বাড়তি নিরাপত্তা দেয়া শুরু হবে। আর আগামী বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সব মহাসড়কে পুরোপুরে বাড়তি ফোর্স মোতায়েন করা হবে।
আর মহাসড়কে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও পুশ বোঝাই ট্রাক চলাচলে কেউ যাতে বাঁধা দিতে না পারে তার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে বাড়তি ফোর্সও হাইওয়ে পুলিশকে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশের ডিআইজি (অপারেশন) শফিকুল ইসলাম।
ডিআইজি শফিকুল ইসলাম সংবাদকে জানান, মহাসড়কের নিরাপত্তায় ৩ হাজার ৬শর ফোর্স আগামী বৃহস্পতিবার থেকে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে। আরও ৫শ’ অতিরিক্ত ফোর্স চাওয়া হয়েছে। গাজীপুরের চন্দ্রা ও সিরাজগঞ্জসহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে কন্ট্রোল রুম চালু করা হচ্ছে। হাইওয়ে পুলিশ ছাড়াও জেলা পুলিশের সমন্বয়ে মহাসড়কে পশু বোঝাই ট্রাকের নিরাপত্তা দেয়া হবে।
পশু বোঝাই ট্রাক রাস্তায় বাঁধা দেয়া যাবে না। তিনটি ট্রাকের সামনে গন্তব্যের ব্যানার থাকবে। কেউ পথে ট্রাক থামালে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এখন চলছে মহাসড়কে গোয়েন্দা কার্যক্রম। পথে পথে থাকছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামরা। এইবার ১০ থেকে ১১টি ড্রোন দিয়ে গোয়েন্দা নজরদারি করা হবে।
গাজীপুর হাইওয়ে রিজিয়নের দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ সুপার (পদোন্নতি প্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি) আকতারুজ্জামান বসুনিয়া সংবাদকে জানান, মহাসড়কের নিরাপত্তায় সোমবার,( ২৬ মে ২০২৫) একটি সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সভায় ১৭টি হাইওয়ে থানা ও ফাঁড়ির দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তারাও ছিল। ঈদকে কেন্দ্র করে মহাসড়কে যাতে যানজটমুক্ত থাকে, পশুবাহী যানবাহনের নিরাপত্তায় পরিবহন মালিকসহ সবার সহযোগীতা চাওয়া হয়েছে।
ঈদ উপলক্ষ্যে ঢাকা থেকে মানুষ যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে তার জন্য আগাম সব ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে। আগামী বুধবার বিকেল থেকে ফোর্স মোতায়েন শুরু হবে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা পুরো নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে।
মহাসড়কের হাইওয়ে থানা এলাকার ছিনতাই, ডাকাতি ঠেকাতে এইবার আগে থেকে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। আর মহাসড়কে ডাকাতি ও ছিনতাই করে এমন সন্দেহ ভাজন অপরাধীদের তালিকা তৈরি করে তাদের আগাম ব্যবস্থা ও অভিযান চালানো হচ্ছে।
আগের রমজানের ঈদে মহাসড়ক দিয়ে শুধু মানুষ যাতায়াত করত। এইবার পশুবাহী ট্রাকও যাবে। এতে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও চুরি, ডাকাতি না হয় তার জন্য বাড়তি ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে।
ঢাকা থেকে চন্দ্রা, সাভার, নবী নগর, মাওয়াসহ বিভিন্ন পয়েন্টে স্বেচ্ছাসেবকও দায়িত্ব পালন করবে। যানবাহন চলাচলে যাতে সমস্যা না হয় তার জন্য বাস মালিকসহ ট্রাফিকদের সঙ্গেও সমন্বয় সভায় আলোচনা হয়েছে। টার্গেট ঢাকা চট্রগ্রাম, ঢাকা সিলেট, ঢাকা আরিচা, গাজীপুরসহ সব মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে এইবার ঈদ নিরাপত্তার প্রস্তুুতি নেয়া হয়েছে।