একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে সব অভিযোগ থেকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে এই রায় দেন। এর মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধ মামলায় রিভিউর পর প্রথমবারের মতো খালাস পেলেন কোনো আসামি।
২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ছয়টি ঘটনায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। ২০১৯ সালে আপিল বিভাগ সেই রায় বহাল রাখে। তবে নতুন আপিল বেঞ্চ মঙ্গলবার জানায়, পূর্ববর্তী বেঞ্চ মামলার তথ্য-প্রমাণ সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
রায়ের পর আদালত প্রাঙ্গণে উল্লাস প্রকাশ করেন জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা। এসময় উচ্চকণ্ঠে “নারায়ে তাকবির” ধ্বনি শোনা যায়।
আজহারের আইনজীবী মো. শিশির মনির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “এই রায়ের মধ্য দিয়ে সত্য জয়ী হয়েছে, মিথ্যা পরাজিত হয়েছে।”
অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক রাষ্ট্রপক্ষের পক্ষে আদালতে উপস্থিত থাকলেও রায় নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন জামায়াতের তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আজহার। সেই থেকে তিনি কারাগারে ছিলেন।
রায়ে বলা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা না থাকলে তাকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে সব অভিযোগ থেকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে এই রায় দেন। এর মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধ মামলায় রিভিউর পর প্রথমবারের মতো খালাস পেলেন কোনো আসামি।
২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ছয়টি ঘটনায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। ২০১৯ সালে আপিল বিভাগ সেই রায় বহাল রাখে। তবে নতুন আপিল বেঞ্চ মঙ্গলবার জানায়, পূর্ববর্তী বেঞ্চ মামলার তথ্য-প্রমাণ সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
রায়ের পর আদালত প্রাঙ্গণে উল্লাস প্রকাশ করেন জামায়াতপন্থী আইনজীবীরা। এসময় উচ্চকণ্ঠে “নারায়ে তাকবির” ধ্বনি শোনা যায়।
আজহারের আইনজীবী মো. শিশির মনির তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, “এই রায়ের মধ্য দিয়ে সত্য জয়ী হয়েছে, মিথ্যা পরাজিত হয়েছে।”
অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক রাষ্ট্রপক্ষের পক্ষে আদালতে উপস্থিত থাকলেও রায় নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন জামায়াতের তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আজহার। সেই থেকে তিনি কারাগারে ছিলেন।
রায়ে বলা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে আর কোনো মামলা না থাকলে তাকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।