‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে চতুর্থ দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার পর থেকে সচিবালয়ের ভেতরে শুরু হয় তাঁদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি।
সকালে থেকেই সচিবালয়ে ছিল কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা। সকাল ১০টার দিকে সচিবালয়ের প্রধান ফটকে মোতায়েন করা হয় বিশেষায়িত বাহিনী সোয়াট। পাশাপাশি বাইরে অবস্থান নেয় বিজিবি ও র্যাব। সচিবালয়ে আজ শুধুমাত্র কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রবেশের অনুমতি রয়েছে। দর্শনার্থী ও সাংবাদিকদের প্রবেশ সীমিত রাখা হয়েছে, দুপুর ১২টার দিকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যরা।
দুপুর পৌনে ১২টার দিকে সচিবালয়ের ভেতর থেকে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক কর্মচারী মিছিল নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন ভবনের সামনে যাচ্ছেন। তাঁরা ‘অবিলম্বে অধ্যাদেশ প্রত্যাহার’ দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
গতকাল সোমবারও সচিবালয়ের ভেতরে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করেছিলেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা। তখন তাঁরা ঘোষণা দেন, আজ আবার বিক্ষোভ মিছিল করা হবে এবং সারা দেশের সরকারি দপ্তরের কর্মচারীদেরও একই ধরনের কর্মসূচি পালনের জন্য আহ্বান জানানো হয়।
এখন থেকে সচিবালয়ে কর্মরত বিভিন্ন দপ্তরের কর্মচারীদের সংগঠন একত্র হয়ে ‘বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম’ নামে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে চতুর্থ দিনের মতো বিক্ষোভ করছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার পর থেকে সচিবালয়ের ভেতরে শুরু হয় তাঁদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি।
সকালে থেকেই সচিবালয়ে ছিল কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা। সকাল ১০টার দিকে সচিবালয়ের প্রধান ফটকে মোতায়েন করা হয় বিশেষায়িত বাহিনী সোয়াট। পাশাপাশি বাইরে অবস্থান নেয় বিজিবি ও র্যাব। সচিবালয়ে আজ শুধুমাত্র কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রবেশের অনুমতি রয়েছে। দর্শনার্থী ও সাংবাদিকদের প্রবেশ সীমিত রাখা হয়েছে, দুপুর ১২টার দিকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যরা।
দুপুর পৌনে ১২টার দিকে সচিবালয়ের ভেতর থেকে দেখা যায়, বিপুলসংখ্যক কর্মচারী মিছিল নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নতুন ভবনের সামনে যাচ্ছেন। তাঁরা ‘অবিলম্বে অধ্যাদেশ প্রত্যাহার’ দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
গতকাল সোমবারও সচিবালয়ের ভেতরে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করেছিলেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারীরা। তখন তাঁরা ঘোষণা দেন, আজ আবার বিক্ষোভ মিছিল করা হবে এবং সারা দেশের সরকারি দপ্তরের কর্মচারীদেরও একই ধরনের কর্মসূচি পালনের জন্য আহ্বান জানানো হয়।
এখন থেকে সচিবালয়ে কর্মরত বিভিন্ন দপ্তরের কর্মচারীদের সংগঠন একত্র হয়ে ‘বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম’ নামে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।