একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম আপিল বিভাগে খালাস পাওয়ার পর তার আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেছেন, “এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সত্য বিজয়ী ও মিথ্যা পরাভূত হয়েছে।”
মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে আজহারুল ইসলামের আপিল মঞ্জুর করেন।
এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের শিশির মনির বলেন, “জামায়াত ও বিএনপির ছয়জন শীর্ষ নেতা ইতিমধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলেছেন। কেউ কেউ কারাগারেই মৃত্যুবরণ করেছেন। এটি ইতিহাসে নজিরবিহীন এক নির্যাতনের দৃষ্টান্ত।”
তিনি বলেন, “এ টি এম আজহারুল ইসলাম সৌভাগ্যবান যে তিনি আজ ন্যায়বিচার পেয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, আল্লাহতায়ালা তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন এই রায় শোনার জন্য। আজকের রায়ের মাধ্যমে সিন্ডকেটেড ইনজাস্টিসের অবসান ঘটেছে এবং বাংলাদেশের আদালতের মর্যাদা নতুন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”
শিশির মনির আরও জানান, আদালত চারটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো— অতীতের রায়ে ফৌজদারি বিচারব্যবস্থার পদ্ধতি বদলে দেওয়া হয়েছিল, যা ছিল একটি বড় ভুল। আদালতে উপস্থাপিত সাক্ষ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে মূল্যায়ন না করেই আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ বিচার ছিল ইতিহাসের এক “বিচারের নামে অবিচার”।
তিনি বলেন, “আদালত বলেছেন, অতীতের আপিল বিভাগ তথ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে বিবেচনা করতে ব্যর্থ হয়েছিল। ফলস্বরূপ, আজ এ টি এম আজহারুল ইসলাম বেকসুর খালাস পেয়েছেন। শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও এটি এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত থাকবে।”
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম আপিল বিভাগে খালাস পাওয়ার পর তার আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেছেন, “এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সত্য বিজয়ী ও মিথ্যা পরাভূত হয়েছে।”
মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে আজহারুল ইসলামের আপিল মঞ্জুর করেন।
এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের শিশির মনির বলেন, “জামায়াত ও বিএনপির ছয়জন শীর্ষ নেতা ইতিমধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলেছেন। কেউ কেউ কারাগারেই মৃত্যুবরণ করেছেন। এটি ইতিহাসে নজিরবিহীন এক নির্যাতনের দৃষ্টান্ত।”
তিনি বলেন, “এ টি এম আজহারুল ইসলাম সৌভাগ্যবান যে তিনি আজ ন্যায়বিচার পেয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, আল্লাহতায়ালা তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন এই রায় শোনার জন্য। আজকের রায়ের মাধ্যমে সিন্ডকেটেড ইনজাস্টিসের অবসান ঘটেছে এবং বাংলাদেশের আদালতের মর্যাদা নতুন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”
শিশির মনির আরও জানান, আদালত চারটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো— অতীতের রায়ে ফৌজদারি বিচারব্যবস্থার পদ্ধতি বদলে দেওয়া হয়েছিল, যা ছিল একটি বড় ভুল। আদালতে উপস্থাপিত সাক্ষ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে মূল্যায়ন না করেই আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ বিচার ছিল ইতিহাসের এক “বিচারের নামে অবিচার”।
তিনি বলেন, “আদালত বলেছেন, অতীতের আপিল বিভাগ তথ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে বিবেচনা করতে ব্যর্থ হয়েছিল। ফলস্বরূপ, আজ এ টি এম আজহারুল ইসলাম বেকসুর খালাস পেয়েছেন। শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও এটি এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত থাকবে।”