alt

জাতীয়

কোন যুক্তিতে আজহারুলের রায়? কী বলছেন তার আইনজীবী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম আপিল বিভাগে খালাস পাওয়ার পর তার আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেছেন, “এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সত্য বিজয়ী ও মিথ্যা পরাভূত হয়েছে।”

মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে আজহারুল ইসলামের আপিল মঞ্জুর করেন।

এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের শিশির মনির বলেন, “জামায়াত ও বিএনপির ছয়জন শীর্ষ নেতা ইতিমধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলেছেন। কেউ কেউ কারাগারেই মৃত্যুবরণ করেছেন। এটি ইতিহাসে নজিরবিহীন এক নির্যাতনের দৃষ্টান্ত।”

তিনি বলেন, “এ টি এম আজহারুল ইসলাম সৌভাগ্যবান যে তিনি আজ ন্যায়বিচার পেয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, আল্লাহতায়ালা তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন এই রায় শোনার জন্য। আজকের রায়ের মাধ্যমে সিন্ডকেটেড ইনজাস্টিসের অবসান ঘটেছে এবং বাংলাদেশের আদালতের মর্যাদা নতুন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”

শিশির মনির আরও জানান, আদালত চারটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো— অতীতের রায়ে ফৌজদারি বিচারব্যবস্থার পদ্ধতি বদলে দেওয়া হয়েছিল, যা ছিল একটি বড় ভুল। আদালতে উপস্থাপিত সাক্ষ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে মূল্যায়ন না করেই আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ বিচার ছিল ইতিহাসের এক “বিচারের নামে অবিচার”।

তিনি বলেন, “আদালত বলেছেন, অতীতের আপিল বিভাগ তথ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে বিবেচনা করতে ব্যর্থ হয়েছিল। ফলস্বরূপ, আজ এ টি এম আজহারুল ইসলাম বেকসুর খালাস পেয়েছেন। শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও এটি এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত থাকবে।”

ছবি

জিলহজের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৭ বা ৮ জুন ঈদুল আজহা, ছুটি টানা ১০ দিন

সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ: আইজিপি

ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর: তিন ব্যবসায়ী রিমান্ডে

এনসিপির সাবেক নেতা ও স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও’র দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

ট্যানারি মালিকদের কাছে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের পাওনা ২৫ কোটি টাকা

দুই যুবদল নেতাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা, নাম প্রত্যাহারের দাবিতে থানা ঘেরাও

ছবি

উত্তম কৃষি চর্চা পদ্ধতিতে চাষ, বিষমুক্ত আম চাষে এগিয়ে যাচ্ছে কৃষি

ছবি

রাস্তা আটকে ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ, যানজটে নাকাল পথযাত্রী

‘ইলেকট্রিক শক’ মেশিন দেখতে চাওয়ায় সাম্যকে ছুরিকাঘাতে হত্যা: ডিএমপি কমিশনার

ছবি

টানা ৭ দিন ধরে শহীদ মিনারে আন্দোলনে পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা

মিরপুরে প্রকাশ্যে গুলি করে ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

ছবি

সেনা অভিযানে ‘শীর্ষ অপরাধী’ সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা দেশে ‘অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির’ চেষ্টা করছে: মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি

বিনা শর্তে ক্ষমা চাইলেন জামায়াতের আমির শফিকুর

ছবি

নির্বাচন বিলম্বিত করতে কিছু দৃশ্যপট তৈরি করা হচ্ছে: বিএনপি

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের সাক্ষাৎ

ছবি

মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল, জামায়াত নেতা আজহার ‘বেকসুর’ খালাস

ছবি

‘কড়া’ নিরাপত্তার মধ্যে মঙ্গলবার ও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

ছবি

জাপান সফরে এমআইডিআই প্রকল্পে অর্থায়ন নিশ্চিত করবেন প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

সারা দেশে ২৫টি ক্যাডার কর্মকর্তাদের ‘কলম বিরতি’ কর্মসূচি পালন

ছবি

ভারতের প্রতি বাংলাদেশিদের প্রোপার চ্যানেলে পাঠানোর আহ্বান জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সচিবালয়ের বাইরে কড়া নিরাপত্তা, ভেতরে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

ছবি

জামায়াতের আজহার খালাস: ‘ন্যায়বিচারের’ সুযোগ তৈরী করেছে জুলাই আন্দোলন, বললেন উপদেষ্টা আসিফ

ছবি

কড়া নিরাপত্তার মধ্যেও সচিবালয়ে চতুর্থ দিনের মতো কর্মচারীদের বিক্ষোভ

ছবি

জয়কে ‘অপহরণ ও হত্যাচেষ্টা’ মামলায় শফিক রেহমান খালাস

ছবি

যুদ্ধাপরাধ: জামায়াত নেতা আজহার খালাস, মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল

ছবি

সচিবালয় ঘিরে কড়া নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

জুনের প্রথম সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফায় আলোচনা হবে

ভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের আভাস আবহাওয়া অধিদপ্তরের

সামরিক কর্তারা শেখ হাসিনাকে ‘ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন’: ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর

আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে দর্শনার্থী প্রবেশ বন্ধ

‘বাস বিক্রি ও সুদের টাকার ঝামেলায় রাইদা ডিপোর মালিককে হত্যা’

মহাসড়কে কাল থেকে বাড়তি নিরাপত্তা শুরু

দেশের সুবিধার জন্যেই চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে পরিকল্পনা: উপদেষ্টা

ঢাবি উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে ছাত্রদলের অবস্থান

ছবি

হাতির আবাসস্থল দখল নিয়ে মানুষ ও হাতির মধ্যে দ্বন্দ্ব

tab

জাতীয়

কোন যুক্তিতে আজহারুলের রায়? কী বলছেন তার আইনজীবী

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম আপিল বিভাগে খালাস পাওয়ার পর তার আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেছেন, “এই রায়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সত্য বিজয়ী ও মিথ্যা পরাভূত হয়েছে।”

মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে আজহারুল ইসলামের আপিল মঞ্জুর করেন।

এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের শিশির মনির বলেন, “জামায়াত ও বিএনপির ছয়জন শীর্ষ নেতা ইতিমধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ফাঁসির দড়িতে ঝুলেছেন। কেউ কেউ কারাগারেই মৃত্যুবরণ করেছেন। এটি ইতিহাসে নজিরবিহীন এক নির্যাতনের দৃষ্টান্ত।”

তিনি বলেন, “এ টি এম আজহারুল ইসলাম সৌভাগ্যবান যে তিনি আজ ন্যায়বিচার পেয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, আল্লাহতায়ালা তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন এই রায় শোনার জন্য। আজকের রায়ের মাধ্যমে সিন্ডকেটেড ইনজাস্টিসের অবসান ঘটেছে এবং বাংলাদেশের আদালতের মর্যাদা নতুন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।”

শিশির মনির আরও জানান, আদালত চারটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো— অতীতের রায়ে ফৌজদারি বিচারব্যবস্থার পদ্ধতি বদলে দেওয়া হয়েছিল, যা ছিল একটি বড় ভুল। আদালতে উপস্থাপিত সাক্ষ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে মূল্যায়ন না করেই আজহারুলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ বিচার ছিল ইতিহাসের এক “বিচারের নামে অবিচার”।

তিনি বলেন, “আদালত বলেছেন, অতীতের আপিল বিভাগ তথ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে বিবেচনা করতে ব্যর্থ হয়েছিল। ফলস্বরূপ, আজ এ টি এম আজহারুল ইসলাম বেকসুর খালাস পেয়েছেন। শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্ব ইতিহাসেও এটি এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত থাকবে।”

back to top