বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি এখন ‘সুস্পষ্ট লঘুচাপে’ পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে আগামী কয়েকদিন দেশে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বুধবার (২৮ মে) আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা জানান, বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী দুই থেকে তিনদিন সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়বে। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে দেশের পশ্চিমাঞ্চলে।
তিনি বলেন, “এরপর ধীরে ধীরে বৃষ্টি কমবে। তবে একেবারে কমে যাবে না। কারণ, মৌসুমি বায়ু ইতোমধ্যেই সক্রিয় হয়ে উঠেছে, তাই এখন বৃষ্টি চলতেই থাকবে।”
জেবুন্নেসা জানান, সুস্পষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে, তবে এর বাংলাদেশ অভিমুখে আসার সম্ভাবনা কম।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সুস্পষ্ট লঘুচাপটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কিছু কিছু এলাকায় দমকা হাওয়াসহ বজ্রসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হতে পারে।
এর মধ্যে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটের কিছু এলাকায় মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে কমবেশি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। সর্বোচ্চ ২৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রামের আমবাগানে। এছাড়া খেপুপাড়ায় ২৬, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও যশোরে ১৯ এবং পটুয়াখালীতে ১৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি এখন ‘সুস্পষ্ট লঘুচাপে’ পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে আগামী কয়েকদিন দেশে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বুধবার (২৮ মে) আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা জানান, বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী দুই থেকে তিনদিন সারাদেশে বৃষ্টির প্রবণতা বাড়বে। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে দেশের পশ্চিমাঞ্চলে।
তিনি বলেন, “এরপর ধীরে ধীরে বৃষ্টি কমবে। তবে একেবারে কমে যাবে না। কারণ, মৌসুমি বায়ু ইতোমধ্যেই সক্রিয় হয়ে উঠেছে, তাই এখন বৃষ্টি চলতেই থাকবে।”
জেবুন্নেসা জানান, সুস্পষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে, তবে এর বাংলাদেশ অভিমুখে আসার সম্ভাবনা কম।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সুস্পষ্ট লঘুচাপটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কিছু কিছু এলাকায় দমকা হাওয়াসহ বজ্রসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাত হতে পারে।
এর মধ্যে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটের কিছু এলাকায় মাঝারি ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে কমবেশি বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। সর্বোচ্চ ২৭ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রামের আমবাগানে। এছাড়া খেপুপাড়ায় ২৬, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও যশোরে ১৯ এবং পটুয়াখালীতে ১৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।