জুলাই অভ্যুত্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লাকে ‘হত্যাচেষ্টার’ অভিযোগে করা মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক এস এম আনোয়ারা বেগমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯-০৫-২০২৫) ঢাকার মহানগর হাকিম মোস্তাফিজুর রহমান শুনানির পর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
আনোয়ারা বেগমের আইনজীবী ওবাইদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সূত্রাপুর থানার এসআই এ কে এম হাসান মাহমুদুল কবীর অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আনোয়ারা বেগমের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবী ওবাইদুল ইসলাম।
শুনানিতে এই আইনজীবী বলেন, ‘আমার মক্কেল ২০২১ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করেন। উনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত নন। উনি একজন মুক্তিযোদ্ধা, ওনার দুই ভাইও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।’ ‘বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটা বৈঠকের জন্য উনাকে ডাকা হয়। আসার পথে বিকেলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িত না। তার জামিনের প্রার্থনা করছি।’
শুনানির পর আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে সরকারি কর্ম কমিশন-পিএসসির সাবেক এই সদস্যকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। গত বুধবার সন্ধ্যার দিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষক আনোয়ারা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার নথি থেকে জানা গেছে, আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিপরীত পাশে স্টার হোটেলের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল। এ সময় তাদের ওপর ‘পরিকল্পিতভাবে হামলা, মারধর, গুলি চালানো হয়’। এ ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা চোখে গুলিবিদ্ধ হন। দীর্ঘদিন তিনি হাসপাতালে ‘চিকিৎসা’ নেন।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সুজন মোল্লা সূত্রাপুর থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়য়ের অধ্যাপক, কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগের ৯৪ জন নেতাকর্মীসহ ১৯৩ জনকে আসামি করা হয়। আসামির তালিকায় ৪৩ নম্বর অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের নাম রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
জুলাই অভ্যুত্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লাকে ‘হত্যাচেষ্টার’ অভিযোগে করা মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক এস এম আনোয়ারা বেগমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯-০৫-২০২৫) ঢাকার মহানগর হাকিম মোস্তাফিজুর রহমান শুনানির পর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
আনোয়ারা বেগমের আইনজীবী ওবাইদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সূত্রাপুর থানার এসআই এ কে এম হাসান মাহমুদুল কবীর অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। আনোয়ারা বেগমের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তার আইনজীবী ওবাইদুল ইসলাম।
শুনানিতে এই আইনজীবী বলেন, ‘আমার মক্কেল ২০২১ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করেন। উনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গেও জড়িত নন। উনি একজন মুক্তিযোদ্ধা, ওনার দুই ভাইও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন।’ ‘বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একটা বৈঠকের জন্য উনাকে ডাকা হয়। আসার পথে বিকেলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ঘটনার সঙ্গে জড়িত না। তার জামিনের প্রার্থনা করছি।’
শুনানির পর আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে সরকারি কর্ম কমিশন-পিএসসির সাবেক এই সদস্যকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। গত বুধবার সন্ধ্যার দিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষক আনোয়ারা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার নথি থেকে জানা গেছে, আন্দোলন চলাকালে গত ১৯ জুলাই ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিপরীত পাশে স্টার হোটেলের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল। এ সময় তাদের ওপর ‘পরিকল্পিতভাবে হামলা, মারধর, গুলি চালানো হয়’। এ ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা চোখে গুলিবিদ্ধ হন। দীর্ঘদিন তিনি হাসপাতালে ‘চিকিৎসা’ নেন।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সুজন মোল্লা সূত্রাপুর থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে বিশ্ববিদ্যালয়য়ের অধ্যাপক, কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগের ৯৪ জন নেতাকর্মীসহ ১৯৩ জনকে আসামি করা হয়। আসামির তালিকায় ৪৩ নম্বর অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমের নাম রয়েছে।