জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) আইন সংশোধন করে মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় কিছু পরিবর্তন এনেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ বিষয়ে একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর কিছু গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয় যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতাসহ প্রায় চার শতাধিক ব্যক্তির মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি বাতিল করা হয়েছে। তবে এসব দাবি পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।
আজ বুধবার (৪ জুন) গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “শেখ মুজিবুর রহমান ও চার নেতাকে অবশ্যই মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় রাখা হয়েছে। তারা তো থাকবেনই। তাদের কেন বাদ দেয়া হবে? মুক্তিযুদ্ধটাতো পরিচালনা করেছেনই তারা।”
তিনি বলেন, “যাদের লেখাপড়া নাই, তারাই এসব বিভ্রান্তিকর তথ্য লিখছে। ন্যায্যভাবেই মুক্তিযুদ্ধ ওনারাই পরিচালনা করেছেন। ইতিহাস কেউ কখনো মুছতে পারে না।”
জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান—এঁদের নাম নিয়েও বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন উপদেষ্টা। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, “জাতীয় চার নেতাসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই আছেন এবং থাকবেন। তাদেরকে বাদ দেওয়া হয়নি।”
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) আইন সংশোধন করে মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় কিছু পরিবর্তন এনেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ বিষয়ে একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর কিছু গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয় যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতাসহ প্রায় চার শতাধিক ব্যক্তির মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি বাতিল করা হয়েছে। তবে এসব দাবি পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।
আজ বুধবার (৪ জুন) গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “শেখ মুজিবুর রহমান ও চার নেতাকে অবশ্যই মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় রাখা হয়েছে। তারা তো থাকবেনই। তাদের কেন বাদ দেয়া হবে? মুক্তিযুদ্ধটাতো পরিচালনা করেছেনই তারা।”
তিনি বলেন, “যাদের লেখাপড়া নাই, তারাই এসব বিভ্রান্তিকর তথ্য লিখছে। ন্যায্যভাবেই মুক্তিযুদ্ধ ওনারাই পরিচালনা করেছেন। ইতিহাস কেউ কখনো মুছতে পারে না।”
জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামান—এঁদের নাম নিয়েও বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন উপদেষ্টা। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, “জাতীয় চার নেতাসহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই আছেন এবং থাকবেন। তাদেরকে বাদ দেওয়া হয়নি।”