শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, মো. মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামানসহ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল হয়েছে—এমন সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্ট থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান, অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এবং দুই মন্ত্রী মো. মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানসহ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল বলে সমকাল, যুগান্তর, ইত্তেফাক ও কালেরকন্ঠসহ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর।’
এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেন, “মুজিবনগর সরকারের সদস্যরা মুক্তিযোদ্ধা, কারণ তাঁরাই যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন। আর ওই সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃত।”
তিনি আরও জানান, “১৯৭২ সালের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা অনুযায়ীই বিষয়টি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। যদিও ২০১৮ ও ২০২২ সালে এই সংজ্ঞায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়, তবে মুক্তিযোদ্ধা ও সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা—দুজনের মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা একই থাকবে।”
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দীন আহমদ, মো. মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামানসহ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল হয়েছে—এমন সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্ট থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান, অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এবং দুই মন্ত্রী মো. মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানসহ শতাধিক নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল বলে সমকাল, যুগান্তর, ইত্তেফাক ও কালেরকন্ঠসহ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর।’
এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেন, “মুজিবনগর সরকারের সদস্যরা মুক্তিযোদ্ধা, কারণ তাঁরাই যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন। আর ওই সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃত।”
তিনি আরও জানান, “১৯৭২ সালের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা অনুযায়ীই বিষয়টি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। যদিও ২০১৮ ও ২০২২ সালে এই সংজ্ঞায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়, তবে মুক্তিযোদ্ধা ও সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা—দুজনের মর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা একই থাকবে।”