খুলনা অস্ত্র, গুলি, মাদকসহ খুলনা নগরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সালাউদ্দিন মোল্লা বুলবুল (৪৪), নগর যুবদলের সাবেক সদস্য তৌহিদুর রহমান তৌহিদ (৪২) সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।
গ্রেপ্তার অন্য দু’জন হলেন যুবদল নেতা তৌহিদুর রহমানের ছেলে তাসফিকুর রহমান (১৯) এবং সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার খাজরা গ্রামের ভোলানাথপুর এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম মোল্লার ছেলে আরিফ মোল্লা (৩১)।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোর পাঁচটা পর্যন্ত নগরের টুটপাড়া তালতলা মেইন রোড এলাকায় সেনাবাহিনী ও খুলনা থানা-পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে বলে খুলনা নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড সিপি) খোন্দকার হোসেন আহম্মদ জানান।
অভিযানে তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি রিভলবার, একটি শটগান, ২টি তাজা গুলি, ২টি কার্তুজ, ১০৫ পিস ইয়াবা ও কয়েকটি দেশি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
হোসেন আহম্মদ বলেন, গ্রেপ্তার
ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে খুলনা থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি পৃথক মামলা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
উদ্ধার হওয়া অস্ত্র ও মাদকের উৎস, সেগুলো কোনো অপরাধমূলক কর্মকা-ে ব্যবহৃত হয়েছে কিনা, কিংবা ভবিষ্যতে ব্যবহারের পরিকল্পনা ছিল কিনা এসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।
শনিবার, ২১ জুন ২০২৫
খুলনা অস্ত্র, গুলি, মাদকসহ খুলনা নগরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সালাউদ্দিন মোল্লা বুলবুল (৪৪), নগর যুবদলের সাবেক সদস্য তৌহিদুর রহমান তৌহিদ (৪২) সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।
গ্রেপ্তার অন্য দু’জন হলেন যুবদল নেতা তৌহিদুর রহমানের ছেলে তাসফিকুর রহমান (১৯) এবং সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার খাজরা গ্রামের ভোলানাথপুর এলাকার বাসিন্দা শফিকুল ইসলাম মোল্লার ছেলে আরিফ মোল্লা (৩১)।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোর পাঁচটা পর্যন্ত নগরের টুটপাড়া তালতলা মেইন রোড এলাকায় সেনাবাহিনী ও খুলনা থানা-পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে বলে খুলনা নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড সিপি) খোন্দকার হোসেন আহম্মদ জানান।
অভিযানে তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি রিভলবার, একটি শটগান, ২টি তাজা গুলি, ২টি কার্তুজ, ১০৫ পিস ইয়াবা ও কয়েকটি দেশি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
হোসেন আহম্মদ বলেন, গ্রেপ্তার
ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে খুলনা থানায় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি পৃথক মামলা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
উদ্ধার হওয়া অস্ত্র ও মাদকের উৎস, সেগুলো কোনো অপরাধমূলক কর্মকা-ে ব্যবহৃত হয়েছে কিনা, কিংবা ভবিষ্যতে ব্যবহারের পরিকল্পনা ছিল কিনা এসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা চলছে।