রাজধানীর সবুজবাগ থানা এলাকায় ১১ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় এক চা দোকানিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক গোলাম কবির বৃহস্পতিবার,(২৬ জুন ২০২৫) আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
আসামি মোর্শেদ আলম শেখকে (৫০) যাবজ্জীবন কারাদন্ডের পাশাপাশি ১ লাখ টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে আদালত। সেই অর্থ না দিলে তাকে আরও ছয় মাস কারাভোগ করতে হবে বলে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সাজ্জাদ হোসেন সবুজ জানান। রায় শেষে আসামি মোর্শেদ আলম শেখকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বাগেরহাটের পশ্চিমবাগ এলাকার মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে মোর্শেদ আলম ঢাকার সবুজবাগ থানার দক্ষিণগাঁও এলাকায় চায়ের দোকান চালাতেন। ভিকটিমের পরিবারও একই এলাকায় থাকত। সেই সূত্রে আসামির সঙ্গে তাদের পরিচয় হয়। ভিকটিম আসামিকে মামা বলে ডাকত।
এর সুযোগ নিয়ে আসামি প্রায়ই মেয়েটিকে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে বাসায় নিয়ে ‘ধর্ষণ’ করত। এ ঘটনায় ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ভিকটিমের মা বাদী হয়ে রাজধানীর সবুজবাগ থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সবুজবাগ থানার এসআই আজমিন নাহার কিরণ ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি মোর্শেদ আলমকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে। সাক্ষ্য গ্রহণ, আসামির আত্মপক্ষ শুনানি এবং যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত বৃহস্পতিবার রায় দিল।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
রাজধানীর সবুজবাগ থানা এলাকায় ১১ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় এক চা দোকানিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক গোলাম কবির বৃহস্পতিবার,(২৬ জুন ২০২৫) আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
আসামি মোর্শেদ আলম শেখকে (৫০) যাবজ্জীবন কারাদন্ডের পাশাপাশি ১ লাখ টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে আদালত। সেই অর্থ না দিলে তাকে আরও ছয় মাস কারাভোগ করতে হবে বলে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি সাজ্জাদ হোসেন সবুজ জানান। রায় শেষে আসামি মোর্শেদ আলম শেখকে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বাগেরহাটের পশ্চিমবাগ এলাকার মৃত ইউসুফ আলীর ছেলে মোর্শেদ আলম ঢাকার সবুজবাগ থানার দক্ষিণগাঁও এলাকায় চায়ের দোকান চালাতেন। ভিকটিমের পরিবারও একই এলাকায় থাকত। সেই সূত্রে আসামির সঙ্গে তাদের পরিচয় হয়। ভিকটিম আসামিকে মামা বলে ডাকত।
এর সুযোগ নিয়ে আসামি প্রায়ই মেয়েটিকে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখিয়ে বাসায় নিয়ে ‘ধর্ষণ’ করত। এ ঘটনায় ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ভিকটিমের মা বাদী হয়ে রাজধানীর সবুজবাগ থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সবুজবাগ থানার এসআই আজমিন নাহার কিরণ ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি মোর্শেদ আলমকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে। সাক্ষ্য গ্রহণ, আসামির আত্মপক্ষ শুনানি এবং যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত বৃহস্পতিবার রায় দিল।