প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন।
বৃহস্পতিবার বিকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ হয় বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
তারা একান্তে কথা বলেন বলে কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
বৈঠকের বিষয়ে পরে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলেও আলোচনার বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।
আগামী বছর ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রেক্ষাপটে এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
গত ১৫ জুন অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের সময়সূচি ফেব্রুয়ারিতে নির্ধারণের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বললেও পরে তা পিছিয়ে রমজানের আগের সময় নির্ধারণ করা হয়।
গত ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর যৌথভাবে জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগে আয়োজনের ঘোষণা আসে।
তবে ১৫ জুন সিইসি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, যৌথ ঘোষণায় কারো স্বাক্ষর না থাকায় সেটিকে ‘সরকারিভাবে’ প্রাপ্ত বলা যাবে না।
তিনি জানান, নির্বাচন আট-দশ মাস পরে হলে এখনই নির্দিষ্ট তারিখ দেওয়া সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, যথাসময়ে নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করা হবে।
প্রথা অনুযায়ী, তফশিল ঘোষণার আগে নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতিকে তাদের প্রস্তুতির কথা অবহিত করে থাকে।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের কয়েকদিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন তফশিল ঘোষণা করে।
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন।
বৃহস্পতিবার বিকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ হয় বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।
তারা একান্তে কথা বলেন বলে কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
বৈঠকের বিষয়ে পরে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলেও আলোচনার বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি।
আগামী বছর ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রেক্ষাপটে এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
গত ১৫ জুন অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনের সময়সূচি ফেব্রুয়ারিতে নির্ধারণের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বললেও পরে তা পিছিয়ে রমজানের আগের সময় নির্ধারণ করা হয়।
গত ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর যৌথভাবে জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগে আয়োজনের ঘোষণা আসে।
তবে ১৫ জুন সিইসি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, যৌথ ঘোষণায় কারো স্বাক্ষর না থাকায় সেটিকে ‘সরকারিভাবে’ প্রাপ্ত বলা যাবে না।
তিনি জানান, নির্বাচন আট-দশ মাস পরে হলে এখনই নির্দিষ্ট তারিখ দেওয়া সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, যথাসময়ে নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা করা হবে।
প্রথা অনুযায়ী, তফশিল ঘোষণার আগে নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতিকে তাদের প্রস্তুতির কথা অবহিত করে থাকে।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের কয়েকদিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন তফশিল ঘোষণা করে।