রাজস্ব খাতের সংস্কার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে শনিবার থেকে শুরু হয়েছে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘মার্চ টু এনবিআর’ ও লাগাতার শাটডাউন কর্মসূচি। ফলে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বন্ধ হয়ে গেছে শুল্ক ও রাজস্ব আদায় কার্যক্রম। স্থবির হয়ে পড়েছে আমদানি-রপ্তানির শুল্কায়নও।
শনিবার সকাল ৯টা থেকেই ঢাকার এনবিআর ভবনে দেখা গেছে কর্মচাঞ্চল্যহীন দৃশ্য। ভবনের ফটকে ঝুলছে তালা, কেউ প্রবেশ কিংবা বের হতে পারছেন না। ভবনের সামনের রাস্তায় কয়েকশ কর্মকর্তা–কর্মচারী অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। তাঁরা এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এনবিআর ভবন ও আশপাশে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও কোস্টগার্ড সদস্যদের।
এনবিআরের পাশাপাশি চট্টগ্রাম বন্দর, বেনাপোল, ঢাকা কাস্টমস হাউসসহ দেশের সব কাস্টমস হাউস ও শুল্ক স্টেশনেও বন্ধ রয়েছে কার্যক্রম। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
চলতি জুন মাসে অর্থবছরের শেষ সময়ে রাজস্ব আদায়ের গতি বাড়ে। ফলে আজ শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়া সত্ত্বেও দেশের শুল্ক কর অফিস খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে আজ সব কার্যক্রম অচল হয়ে পড়ে।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, এনবিআর একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজস্ব সংগঠন হলেও এখানে দীর্ঘদিন ধরে সুশাসনের অভাব এবং নীতিনির্ধারকদের একচেটিয়া সিদ্ধান্তের ফলে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। তাঁরা জাতীয় স্বার্থে শুল্ক-রাজস্ব খাতের সংস্কার ও চেয়ারম্যানের অপসারণ ছাড়া আন্দোলন থেকে সরে আসবেন না বলেও জানান।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
রাজস্ব খাতের সংস্কার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে শনিবার থেকে শুরু হয়েছে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ‘মার্চ টু এনবিআর’ ও লাগাতার শাটডাউন কর্মসূচি। ফলে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বন্ধ হয়ে গেছে শুল্ক ও রাজস্ব আদায় কার্যক্রম। স্থবির হয়ে পড়েছে আমদানি-রপ্তানির শুল্কায়নও।
শনিবার সকাল ৯টা থেকেই ঢাকার এনবিআর ভবনে দেখা গেছে কর্মচাঞ্চল্যহীন দৃশ্য। ভবনের ফটকে ঝুলছে তালা, কেউ প্রবেশ কিংবা বের হতে পারছেন না। ভবনের সামনের রাস্তায় কয়েকশ কর্মকর্তা–কর্মচারী অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। তাঁরা এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এনবিআর ভবন ও আশপাশে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও কোস্টগার্ড সদস্যদের।
এনবিআরের পাশাপাশি চট্টগ্রাম বন্দর, বেনাপোল, ঢাকা কাস্টমস হাউসসহ দেশের সব কাস্টমস হাউস ও শুল্ক স্টেশনেও বন্ধ রয়েছে কার্যক্রম। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
চলতি জুন মাসে অর্থবছরের শেষ সময়ে রাজস্ব আদায়ের গতি বাড়ে। ফলে আজ শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়া সত্ত্বেও দেশের শুল্ক কর অফিস খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের কারণে আজ সব কার্যক্রম অচল হয়ে পড়ে।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, এনবিআর একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজস্ব সংগঠন হলেও এখানে দীর্ঘদিন ধরে সুশাসনের অভাব এবং নীতিনির্ধারকদের একচেটিয়া সিদ্ধান্তের ফলে অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। তাঁরা জাতীয় স্বার্থে শুল্ক-রাজস্ব খাতের সংস্কার ও চেয়ারম্যানের অপসারণ ছাড়া আন্দোলন থেকে সরে আসবেন না বলেও জানান।