ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনের (এইচআরসি) একটি মিশন অফিস চালুর জন্য নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রোববার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ বিষয়ে একটি খসড়া সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুমোদন পায়।
বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানান, ইউএনওএইচসিএইচআরের হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ নিয়ে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, “ওনাদের সঙ্গে আমাদের সরকারের আলোচনা চলছিল। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক একটা অফিস বাংলাদেশে হবে— এ আলোচনা চলছিল। আজ এর একটা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।”
আইন উপদেষ্টা জানান, উপদেষ্টা পরিষদে খসড়া এমওইউ নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়েছে। কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে এটি পরীক্ষা করবেন। এরপর চূড়ান্ত খসড়াটি ভলকার তুর্ককে পাঠানো হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে এমওইউটি স্বাক্ষরিত হবে। এর ভিত্তিতে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক একটি অফিস স্থাপন করা হবে।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে এই অফিস তিন বছরের জন্য চালু থাকবে। দ্বিতীয় বছরে উভয় পক্ষ চাইলে মেয়াদ নবায়ন করা যাবে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, “আগামী দিনে দেশে যদি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে, তাহলে আমাদের দেশের পাশাপাশি তারাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”
রোববার, ২৯ জুন ২০২৫
ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনের (এইচআরসি) একটি মিশন অফিস চালুর জন্য নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রোববার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ বিষয়ে একটি খসড়া সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) অনুমোদন পায়।
বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানান, ইউএনওএইচসিএইচআরের হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ নিয়ে একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, “ওনাদের সঙ্গে আমাদের সরকারের আলোচনা চলছিল। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক একটা অফিস বাংলাদেশে হবে— এ আলোচনা চলছিল। আজ এর একটা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।”
আইন উপদেষ্টা জানান, উপদেষ্টা পরিষদে খসড়া এমওইউ নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়েছে। কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে এটি পরীক্ষা করবেন। এরপর চূড়ান্ত খসড়াটি ভলকার তুর্ককে পাঠানো হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে এমওইউটি স্বাক্ষরিত হবে। এর ভিত্তিতে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক একটি অফিস স্থাপন করা হবে।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে এই অফিস তিন বছরের জন্য চালু থাকবে। দ্বিতীয় বছরে উভয় পক্ষ চাইলে মেয়াদ নবায়ন করা যাবে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, “আগামী দিনে দেশে যদি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে, তাহলে আমাদের দেশের পাশাপাশি তারাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”