তিন বছরের জন্য ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনের (এইচআরসি) একটি মিশন অফিস চালু করার পক্ষে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রবিবার,(২৯ জুন ২০২৫) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি খসড়া সমঝোতা স্মারকে (এমওইউ) অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠকের পর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘ইউএনওএইচসিএইচআরের হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়কার মানবতাবিরোধী অপরাধের একটা প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। ওনাদের সঙ্গে আমাদের সরকারের আলোচনা চলছিল। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক একটা অফিস বাংলাদেশে হবে এ আলোচনা চলছিল। আজ এর একটা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদে খসড়া এমওইউ বা সমঝোতা স্মারক নীতিগতভাবে অনুমোদন পেয়েছে। কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে এটা পরীক্ষা করব। চূড়ান্ত খসড়াটা ভলকার তুর্ককে পাঠাব। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এমওইউটা সাইন হবে। এর ভিত্তিতে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক একটা অফিস হবে।’
পরবর্তী সময়ে দুইপক্ষ মনে করলে কার্যালয়ের মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবে বলেও জানান আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘অফিসটা হবে তিন বছরের জন্য। দ্বিতীয় বছরে যদি দুই পক্ষ মনে করে, রিনিউ হওয়া দরকার, তাহলে সেটা করতে পারবে। আগামী দিনে দেশে যদি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে, তাহলে আমাদের দেশের পাশাপাশি তারাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
রোববার, ২৯ জুন ২০২৫
তিন বছরের জন্য ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনের (এইচআরসি) একটি মিশন অফিস চালু করার পক্ষে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
রবিবার,(২৯ জুন ২০২৫) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি খসড়া সমঝোতা স্মারকে (এমওইউ) অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠকের পর ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘ইউএনওএইচসিএইচআরের হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময়কার মানবতাবিরোধী অপরাধের একটা প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। ওনাদের সঙ্গে আমাদের সরকারের আলোচনা চলছিল। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক একটা অফিস বাংলাদেশে হবে এ আলোচনা চলছিল। আজ এর একটা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদে খসড়া এমওইউ বা সমঝোতা স্মারক নীতিগতভাবে অনুমোদন পেয়েছে। কয়েকজন উপদেষ্টা মিলে এটা পরীক্ষা করব। চূড়ান্ত খসড়াটা ভলকার তুর্ককে পাঠাব। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এমওইউটা সাইন হবে। এর ভিত্তিতে বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক একটা অফিস হবে।’
পরবর্তী সময়ে দুইপক্ষ মনে করলে কার্যালয়ের মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবে বলেও জানান আইন উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘অফিসটা হবে তিন বছরের জন্য। দ্বিতীয় বছরে যদি দুই পক্ষ মনে করে, রিনিউ হওয়া দরকার, তাহলে সেটা করতে পারবে। আগামী দিনে দেশে যদি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে, তাহলে আমাদের দেশের পাশাপাশি তারাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’