ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধির খসড়া প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রোববার (২৯ জুন) কমিশনের ওয়েবসাইটে এই খসড়া প্রকাশ করা হয়। এতে ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত দিতে আহ্বান জানিয়েছে ইসি।
নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব বরাবর ই-মেইলের (opinion@ecs.gov.bd) মাধ্যমে মতামত পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। এর পর প্রাপ্ত মতামত যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত আচরণবিধি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
এর আগে, ১৯ জুন সপ্তম কমিশন সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে খসড়াটি অনুমোদন করে বর্তমান কমিশন।
আচরণবিধির খসড়ায় প্রার্থীদের প্রচারে পোস্টার ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে লিফলেট, ব্যানার, ফেস্টুন, হ্যান্ডবিল ও বিলবোর্ড ব্যবহারের নিয়ম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। প্রথমবারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণার অনুমতি দেওয়া হলেও, এতে নির্দিষ্ট কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়েছে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে ঘৃণা ছড়ানো, বানোয়াট বা মিথ্যা তথ্য প্রচার এবং উসকানিমূলক ভাষা ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
প্রতিপক্ষ প্রার্থী, সংখ্যালঘু বা যেকোনো গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ও ধর্মীয় বা জাতিগত অনুভূতির অপব্যবহার করা যাবে না।
নির্বাচনের আগে প্রার্থী, এজেন্ট বা তাদের প্রতিনিধিদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করতে হলে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে সেই অ্যাকাউন্টের নাম, আইডি, ই-মেইলসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য জমা দিতে হবে।
ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রোধে বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে নির্বাচনসংক্রান্ত সব কনটেন্ট শেয়ার ও প্রচারের আগে সত্যতা যাচাই করতে হবে।
সম্পাদিত ভিডিও, ফেক নিউজ বা যে কোনো পক্ষপাতদুষ্ট তথ্য প্রচার করা যাবে না।
এই বিধি লঙ্ঘন করলে প্রয়োজনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বা সাইবার নিরাপত্তা আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, “খসড়ার বিষয়ে সুচিন্তিত মতামত পাওয়ার পর তা পর্যালোচনা করা হবে। এরপর আচরণবিধির গেজেট জারি করা হবে।”
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধির খসড়া প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রোববার (২৯ জুন) কমিশনের ওয়েবসাইটে এই খসড়া প্রকাশ করা হয়। এতে ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত দিতে আহ্বান জানিয়েছে ইসি।
নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব বরাবর ই-মেইলের (opinion@ecs.gov.bd) মাধ্যমে মতামত পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। এর পর প্রাপ্ত মতামত যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত আচরণবিধি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
এর আগে, ১৯ জুন সপ্তম কমিশন সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে খসড়াটি অনুমোদন করে বর্তমান কমিশন।
আচরণবিধির খসড়ায় প্রার্থীদের প্রচারে পোস্টার ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে লিফলেট, ব্যানার, ফেস্টুন, হ্যান্ডবিল ও বিলবোর্ড ব্যবহারের নিয়ম নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। প্রথমবারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণার অনুমতি দেওয়া হলেও, এতে নির্দিষ্ট কিছু সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হয়েছে।
খসড়ায় বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে ঘৃণা ছড়ানো, বানোয়াট বা মিথ্যা তথ্য প্রচার এবং উসকানিমূলক ভাষা ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
প্রতিপক্ষ প্রার্থী, সংখ্যালঘু বা যেকোনো গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে ব্যক্তিগত আক্রমণ, বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ও ধর্মীয় বা জাতিগত অনুভূতির অপব্যবহার করা যাবে না।
নির্বাচনের আগে প্রার্থী, এজেন্ট বা তাদের প্রতিনিধিদের সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করতে হলে রিটার্নিং কর্মকর্তাকে সেই অ্যাকাউন্টের নাম, আইডি, ই-মেইলসহ অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য জমা দিতে হবে।
ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রোধে বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যমে নির্বাচনসংক্রান্ত সব কনটেন্ট শেয়ার ও প্রচারের আগে সত্যতা যাচাই করতে হবে।
সম্পাদিত ভিডিও, ফেক নিউজ বা যে কোনো পক্ষপাতদুষ্ট তথ্য প্রচার করা যাবে না।
এই বিধি লঙ্ঘন করলে প্রয়োজনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বা সাইবার নিরাপত্তা আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, “খসড়ার বিষয়ে সুচিন্তিত মতামত পাওয়ার পর তা পর্যালোচনা করা হবে। এরপর আচরণবিধির গেজেট জারি করা হবে।”