অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাম্প্রতিক বৈঠক নিতান্তই সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। ওই বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ বা নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি, তবে নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মঙ্গলবার,(১লা জুলাই ২০২৫) বিকেলে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান সিইসি। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে গত ২৬ জুন সিইসি সাক্ষাৎ করেছিলেন। ওই সাক্ষাতের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর বা নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এত দিন আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কিছু জানানো হয়নি। কিন্তু তাদের মধ্যে একান্ত বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে তা প্রকাশের দাবি করেছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘দলীয় সরকার ক্ষমতায় থাকলে তখন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সরকারপ্রধানের সাক্ষাৎ হয় না। কিন্তু এখানে আমি যেমন নিরপেক্ষ, উনিও তেমনি নিরপেক্ষ। এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ। কোনো এজেন্ডা নিয়ে আলোচনায় যাইনি। তারপরও কিছু বিষয় আলোচনায় এসেছে। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। পুরোদমে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে বলে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়েছে।’
লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর একটি যৌথ বিবৃতিতে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে বলে উল্লেখ করা
হয়েছিল। এই সময়সীমা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার কোনো কথা হয়নি।’ তবে ভোটের প্রস্তুতি এখন ফুল গিয়ারে চলছে বলে উল্লেখ করেন সিইসি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি আরও বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল এই সময় ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। যথাসময়ে নির্বাচনের তারিখ এবং শিডিউল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। সময় আসলে আমরা জানাবো। একটু অপেক্ষা করতে হবে।’
স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমাদের সব প্রস্তুতি এখন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। এখন পর্যন্ত ফোকাস জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা তো স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা বলছেন না। উনি জাতীয় নির্বাচনের কথাই বলেছেন।’
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের যে দাবি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল করেছে সে বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আমরা উড়ে এসে জুড়ে বসিনি। আমরা তো আগস্ট বিপ্লবের পরের ফসল। ফ্যাসিস্ট রেজিম আমাদের নিয়োগ দিয়ে যায়নি। সম্পূর্ণ স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় আমরা নিয়োগপ্রাপ্ত।’
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাম্প্রতিক বৈঠক নিতান্তই সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। ওই বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ বা নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি, তবে নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে চলছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মঙ্গলবার,(১লা জুলাই ২০২৫) বিকেলে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান সিইসি। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে গত ২৬ জুন সিইসি সাক্ষাৎ করেছিলেন। ওই সাক্ষাতের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর বা নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এত দিন আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো কিছু জানানো হয়নি। কিন্তু তাদের মধ্যে একান্ত বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে তা প্রকাশের দাবি করেছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘দলীয় সরকার ক্ষমতায় থাকলে তখন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে সরকারপ্রধানের সাক্ষাৎ হয় না। কিন্তু এখানে আমি যেমন নিরপেক্ষ, উনিও তেমনি নিরপেক্ষ। এটা ছিল সৌজন্য সাক্ষাৎ। কোনো এজেন্ডা নিয়ে আলোচনায় যাইনি। তারপরও কিছু বিষয় আলোচনায় এসেছে। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। পুরোদমে নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে বলে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়েছে।’
লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর একটি যৌথ বিবৃতিতে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে বলে উল্লেখ করা
হয়েছিল। এই সময়সীমা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার কোনো কথা হয়নি।’ তবে ভোটের প্রস্তুতি এখন ফুল গিয়ারে চলছে বলে উল্লেখ করেন সিইসি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সিইসি আরও বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল এই সময় ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। যথাসময়ে নির্বাচনের তারিখ এবং শিডিউল ঘোষণা করবে নির্বাচন কমিশন। সময় আসলে আমরা জানাবো। একটু অপেক্ষা করতে হবে।’
স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমাদের সব প্রস্তুতি এখন জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। এখন পর্যন্ত ফোকাস জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা তো স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা বলছেন না। উনি জাতীয় নির্বাচনের কথাই বলেছেন।’
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের যে দাবি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল করেছে সে বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আমরা উড়ে এসে জুড়ে বসিনি। আমরা তো আগস্ট বিপ্লবের পরের ফসল। ফ্যাসিস্ট রেজিম আমাদের নিয়োগ দিয়ে যায়নি। সম্পূর্ণ স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় আমরা নিয়োগপ্রাপ্ত।’