রাজধানীর মোহাম্মদপুরের চাপাতির আঘাতে বিএনপির এক নেতা খুন হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। এই ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডে গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মোহাম্মদপুরের ২৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি ৩ নম্বর ইউনিটের কোষাধ্যক্ষ মিন্টুসহ (২৫) তিনজনের ওপর হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা।
মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘হামলার পর মিন্টু ও তার সঙ্গে থাকা তুহিন জম্মাদার (৩০) ও জহিরুল ইসলাম (৪০)কে প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে তাদের জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়।’ মঙ্গলবার,(১লা জুলাই ২০২৫) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মিন্টু মারা যান বলে পরিদর্শক হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন। গতকাল সোমবারের ঘটনার পর ‘মারামারির’
অভিযোগ এনে আহত তুহিন স্ত্রী টুলু আক্তার মামলা করেন। মিন্টুর মৃত্যুর পর এখন এই মামলাটি হত্যা মামলায় স্থানান্তর হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। মামলায় ৭ জনের নাম দেয়া হয়েছে এবং অজ্ঞাত পরিচয়দেরও আসামি করা হয়েছে।
মামলার পর পুলিশ জালাল (২৩) ও নিলুফা আক্তার (৪৫)কে গ্রেপ্তার করে। মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মোহাম্মদপুর টাউন হলে বিএনপি কর্মসূচি শেষ করে মিন্টু, তুহিন ও জহিরুল একসঙ্গে বাসার দিকে ফিরছিলেন। তাদের তিনজনের বাসা মোহাম্মদপুরের আজিজ মহল্লা এবং তাজমহল রোডে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘তারা মোটরসাইকেলে করে ফেরার সময় তাজমহল রোডে কিশলয় স্কুলের সামনে জটলা দেখে থামেন এবং তুহিন সেখানে থাকা পরিচিত জালাল নামের একজনের কাছে বিষয়টি জানতে চান।
‘পরে তুহিনরা চলে যাওয়ার সময় জালালসহ সেখানে জটলাকারীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা তুহিনের পেটে ছুরিকাঘাত করে এবং চাপাতির আঘাতে মিন্টু এবং জহিরুল গুরুতর আহত হন।’
মামলার বাদী টুলু আক্তার বলেন, ‘হামলাকারী সবাই মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।’
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের চাপাতির আঘাতে বিএনপির এক নেতা খুন হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। এই ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডে গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মোহাম্মদপুরের ২৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি ৩ নম্বর ইউনিটের কোষাধ্যক্ষ মিন্টুসহ (২৫) তিনজনের ওপর হামলা চালায় সন্ত্রাসীরা।
মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হাফিজুর রহমান বলেন, ‘হামলার পর মিন্টু ও তার সঙ্গে থাকা তুহিন জম্মাদার (৩০) ও জহিরুল ইসলাম (৪০)কে প্রথমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয় এবং পরে তাদের জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে স্থানান্তর করা হয়।’ মঙ্গলবার,(১লা জুলাই ২০২৫) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মিন্টু মারা যান বলে পরিদর্শক হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন। গতকাল সোমবারের ঘটনার পর ‘মারামারির’
অভিযোগ এনে আহত তুহিন স্ত্রী টুলু আক্তার মামলা করেন। মিন্টুর মৃত্যুর পর এখন এই মামলাটি হত্যা মামলায় স্থানান্তর হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। মামলায় ৭ জনের নাম দেয়া হয়েছে এবং অজ্ঞাত পরিচয়দেরও আসামি করা হয়েছে।
মামলার পর পুলিশ জালাল (২৩) ও নিলুফা আক্তার (৪৫)কে গ্রেপ্তার করে। মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মোহাম্মদপুর টাউন হলে বিএনপি কর্মসূচি শেষ করে মিন্টু, তুহিন ও জহিরুল একসঙ্গে বাসার দিকে ফিরছিলেন। তাদের তিনজনের বাসা মোহাম্মদপুরের আজিজ মহল্লা এবং তাজমহল রোডে।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘তারা মোটরসাইকেলে করে ফেরার সময় তাজমহল রোডে কিশলয় স্কুলের সামনে জটলা দেখে থামেন এবং তুহিন সেখানে থাকা পরিচিত জালাল নামের একজনের কাছে বিষয়টি জানতে চান।
‘পরে তুহিনরা চলে যাওয়ার সময় জালালসহ সেখানে জটলাকারীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা তুহিনের পেটে ছুরিকাঘাত করে এবং চাপাতির আঘাতে মিন্টু এবং জহিরুল গুরুতর আহত হন।’
মামলার বাদী টুলু আক্তার বলেন, ‘হামলাকারী সবাই মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত।’