রাজধানীতে ৫ লাখ সৌদি মুদ্রা রিয়াল ‘ছিনতাইয়ের’ সঙ্গে জড়িত ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ জেনেছে ঘটনাটি ‘পরিকল্পিত’। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সাত রাস্তা মোড়ে এক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসায়ীর ৫ লাখ সৌদি রিয়াল ছিনতাই হয়ে যায়। এরপরেই পুলিশ রাতভর অভিযান চালিয়ে ৬ জনকে তাদের গ্রেপ্তার করে প্রায় অর্ধেক রিয়াল উদ্ধার করে বলে তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার ইবনে মিজান জানিয়েছেন। তবে এই ৬ জনের নাম পুলিশ প্রকাশ করেনি।
বুধবার,(২ জুলাই ২০২৫) উপ কমিশনার মিজান বলেন, ঠাণ্ডু মিয়া নামে এক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসায়ীর ৫ লাখ রিয়াল নিয়ে তার কর্মচারী তুহিন উত্তরায় কয়েকজনকে ‘পেমেন্ট’ করতে যাচ্ছিলেন। পথে তিনটি মোটরসাইকেল করে আসা ব্যক্তিরা তার পথ আটকায়। ‘প্রথমে তুহিনের দেয়া ভাষ্য অনুযায়ী বায়তুল মোকাররম এলাকা থেকে রওনা দেয়ার পর সাতরাস্তা মোড়ে আসা মাত্র সন্ত্রাসীরা তুহিনের গতিরোধ করে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার কাছ থেকে রিয়াল ভর্তি ব্যাগটি নিয়ে যায়।’ বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে
ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ তুহিনকে পায় এবং তাকে হেফাজতে নেয়া হয় বলে জানিয়েছেন শিল্পাঞ্চল থানার ওসি আসলাম হোসেন।
উপ-কমিশনার মিজান বলেন, ‘পুলিশের জেরারর মুখে তুহিন স্বীকার করেন যে তার লোকজন পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।’ পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জেনেছে, তুহিনের বাড়ি ব্রাক্ষণবাড়িয়ায়, সেখানে তার কাছে কিছু লোক টাকা পাবে। ওইসব লোকজনকে টাকা ফেরত দিতেই তুহিন এই কাজ করেছেন। তুহিনের স্বীকারোক্তির পর তার দেয়া তথ্যে ডিবিসহ পুলিশের একটি দল ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে মোট ৬ আটক করে। মিজান বলেন, ‘তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ৬৯ হাজার রিয়েল উদ্ধার করি। বাকি টাকা উদ্ধারে আমাদের অভিযান চলমান আছে।’
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
রাজধানীতে ৫ লাখ সৌদি মুদ্রা রিয়াল ‘ছিনতাইয়ের’ সঙ্গে জড়িত ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ জেনেছে ঘটনাটি ‘পরিকল্পিত’। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সাত রাস্তা মোড়ে এক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসায়ীর ৫ লাখ সৌদি রিয়াল ছিনতাই হয়ে যায়। এরপরেই পুলিশ রাতভর অভিযান চালিয়ে ৬ জনকে তাদের গ্রেপ্তার করে প্রায় অর্ধেক রিয়াল উদ্ধার করে বলে তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার ইবনে মিজান জানিয়েছেন। তবে এই ৬ জনের নাম পুলিশ প্রকাশ করেনি।
বুধবার,(২ জুলাই ২০২৫) উপ কমিশনার মিজান বলেন, ঠাণ্ডু মিয়া নামে এক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবসায়ীর ৫ লাখ রিয়াল নিয়ে তার কর্মচারী তুহিন উত্তরায় কয়েকজনকে ‘পেমেন্ট’ করতে যাচ্ছিলেন। পথে তিনটি মোটরসাইকেল করে আসা ব্যক্তিরা তার পথ আটকায়। ‘প্রথমে তুহিনের দেয়া ভাষ্য অনুযায়ী বায়তুল মোকাররম এলাকা থেকে রওনা দেয়ার পর সাতরাস্তা মোড়ে আসা মাত্র সন্ত্রাসীরা তুহিনের গতিরোধ করে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার কাছ থেকে রিয়াল ভর্তি ব্যাগটি নিয়ে যায়।’ বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিকভাবে
ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ তুহিনকে পায় এবং তাকে হেফাজতে নেয়া হয় বলে জানিয়েছেন শিল্পাঞ্চল থানার ওসি আসলাম হোসেন।
উপ-কমিশনার মিজান বলেন, ‘পুলিশের জেরারর মুখে তুহিন স্বীকার করেন যে তার লোকজন পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।’ পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জেনেছে, তুহিনের বাড়ি ব্রাক্ষণবাড়িয়ায়, সেখানে তার কাছে কিছু লোক টাকা পাবে। ওইসব লোকজনকে টাকা ফেরত দিতেই তুহিন এই কাজ করেছেন। তুহিনের স্বীকারোক্তির পর তার দেয়া তথ্যে ডিবিসহ পুলিশের একটি দল ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে মোট ৬ আটক করে। মিজান বলেন, ‘তাদের কাছ থেকে ২ লাখ ৬৯ হাজার রিয়েল উদ্ধার করি। বাকি টাকা উদ্ধারে আমাদের অভিযান চলমান আছে।’