অটোগ্যাস লিটার ৬২.৪৬ টাকা
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কিছুটা কমে আসায় জুলাই মাসে দেশে বেসরকারি খাতের এলপি গ্যাসের দাম কেজিতে ৩ টাকা ৩০ পয়সা কমিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এতে রান্নায় বহুল ব্যবহৃত ১২ কেজি এলপি গ্যাসের সিলিন্ডারে দাম কমেছে ৩৯ টাকা।
জুলাই মাসে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপি গ্যাস) সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা। গত মাসে দাম ছিল ১ হাজার ৪০৩ টাকা।
বুধবার,(২ জুলাই ২০২৫) বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ ঢাকার কাওরান বাজারে সংস্থাটির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ নতুন দাম ঘোষণা করেন। নতুন দাম বুধবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকেই কার্যকর হয়।
জুলাই মাসে রেটিকুলেটেড পদ্ধতির (বহুতল ভবনে ব্যবহৃত) এলপিজির (এলপি গ্যাস) দাম হবে প্রতিকেজি ১০৯ টাকা ৮৯ পয়সা, যা জুন মাসে ১১৩ টাকা ১৯ পয়সা ছিল। জুলাই মাসে গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটোগ্যাস) দাম প্রতি লিটার ৬২ টাকা ৪৬ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মাসে তা ছিল ৬৪ টাকা ৩০ পয়সা।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। প্রতি মাসে এলপিজির এই দুই উপাদানের মূল্য প্রকাশ করে সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠান আরামকো। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সৌদি সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি। আমদানিকারক কোম্পানির চালান (ইনভয়েস) মূল্য থেকে গড় করে পুরো মাসের জন্য ডলারের দাম হিসাব করে বিইআরসি।
জুন ও জুলাই মাসে বিইআরসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুন মাসের জন্য সৌদি আরামকো ঘোষিত এলপিজির কাঁচামাল প্রোপেন ও বিউটেনের গড় মূল্য প্রতিটন ৫৮০ দশমিক ৫০ ডলার ছিল। জুলাই মাসের জন্য তা ৫৫৫ দশমিক ৫০ ডলার ঠিক করা হয়েছে।
বিইআরসির নতুন দর অনুযায়ী, বেসরকারি এলপিজির মূল্য সংযোজন করসহ (মূসক/ভ্যাট) দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ১১৩ টাকা ৬৪ পয়সা। গত মাসে তা ছিল ১১৬ টাকা ৯৪ পয়সা। অর্থাৎ এ মাসে দাম কেজিতে কমেছে ৩ টাকা ৩০ পয়সা। এই হিসাবে বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হবে।
সংস্থাটি প্রতি মাসেই এলপিজির দাম নির্ধারণ করে। তবে বাজারে নির্ধারিত দামে এলপিজি বিক্রি না হওয়ার অভিযোগ আছে।
সরকারি কোম্পানির সরবরাহ করা এলপিজির সাড়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৮২৫ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
২০২১ সালের এপ্রিল থেকে এলপিজির দাম নির্ধারণ করে আসছে বিইআরসি।
অটোগ্যাস লিটার ৬২.৪৬ টাকা
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কিছুটা কমে আসায় জুলাই মাসে দেশে বেসরকারি খাতের এলপি গ্যাসের দাম কেজিতে ৩ টাকা ৩০ পয়সা কমিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এতে রান্নায় বহুল ব্যবহৃত ১২ কেজি এলপি গ্যাসের সিলিন্ডারে দাম কমেছে ৩৯ টাকা।
জুলাই মাসে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপি গ্যাস) সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা। গত মাসে দাম ছিল ১ হাজার ৪০৩ টাকা।
বুধবার,(২ জুলাই ২০২৫) বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ ঢাকার কাওরান বাজারে সংস্থাটির কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এ নতুন দাম ঘোষণা করেন। নতুন দাম বুধবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকেই কার্যকর হয়।
জুলাই মাসে রেটিকুলেটেড পদ্ধতির (বহুতল ভবনে ব্যবহৃত) এলপিজির (এলপি গ্যাস) দাম হবে প্রতিকেজি ১০৯ টাকা ৮৯ পয়সা, যা জুন মাসে ১১৩ টাকা ১৯ পয়সা ছিল। জুলাই মাসে গাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজির (অটোগ্যাস) দাম প্রতি লিটার ৬২ টাকা ৪৬ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত মাসে তা ছিল ৬৪ টাকা ৩০ পয়সা।
এলপিজি তৈরির মূল উপাদান প্রোপেন ও বিউটেন বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয়। প্রতি মাসে এলপিজির এই দুই উপাদানের মূল্য প্রকাশ করে সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠান আরামকো। এটি সৌদি কার্গো মূল্য (সিপি) নামে পরিচিত। এই সৌদি সিপিকে ভিত্তিমূল্য ধরে দেশে এলপিজির দাম সমন্বয় করে বিইআরসি। আমদানিকারক কোম্পানির চালান (ইনভয়েস) মূল্য থেকে গড় করে পুরো মাসের জন্য ডলারের দাম হিসাব করে বিইআরসি।
জুন ও জুলাই মাসে বিইআরসির তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুন মাসের জন্য সৌদি আরামকো ঘোষিত এলপিজির কাঁচামাল প্রোপেন ও বিউটেনের গড় মূল্য প্রতিটন ৫৮০ দশমিক ৫০ ডলার ছিল। জুলাই মাসের জন্য তা ৫৫৫ দশমিক ৫০ ডলার ঠিক করা হয়েছে।
বিইআরসির নতুন দর অনুযায়ী, বেসরকারি এলপিজির মূল্য সংযোজন করসহ (মূসক/ভ্যাট) দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ১১৩ টাকা ৬৪ পয়সা। গত মাসে তা ছিল ১১৬ টাকা ৯৪ পয়সা। অর্থাৎ এ মাসে দাম কেজিতে কমেছে ৩ টাকা ৩০ পয়সা। এই হিসাবে বিভিন্ন আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারিত হবে।
সংস্থাটি প্রতি মাসেই এলপিজির দাম নির্ধারণ করে। তবে বাজারে নির্ধারিত দামে এলপিজি বিক্রি না হওয়ার অভিযোগ আছে।
সরকারি কোম্পানির সরবরাহ করা এলপিজির সাড়ে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৮২৫ টাকা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
২০২১ সালের এপ্রিল থেকে এলপিজির দাম নির্ধারণ করে আসছে বিইআরসি।