সাবেক সংসদ সদস্য এবং জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাইমুর রহমান দুর্জয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২ জুলাই) রাতে রাজধানী ঢাকার লালমাটিয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে মানিকগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “জেলার দুটি থানায় দায়ের করা মামলার ভিত্তিতে মানিকগঞ্জ ডিবির একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করেছে।”
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে দৃশ্যমান পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও নেতাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার গ্রেপ্তার হলেন দুর্জয়।
২০০০ সালে টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের প্রথম অধিনায়ক ছিলেন নাইমুর রহমান দুর্জয়। রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মানিকগঞ্জ-১ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৮ সালেও একই আসন থেকে পুনর্নির্বাচিত হন, তবে ২০২৪ সালের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তাকে মনোনয়ন দেয়নি দলটি।
সরকার পরিবর্তনের পর দুর্জয়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে।
পরবর্তী সময়ে, ২৬ সেপ্টেম্বর দুর্জয় ও তার স্ত্রী ফারহানা রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়। ৩ অক্টোবর তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত।
শেষ পর্যন্ত, ১৮ ডিসেম্বর দুর্নীতির অভিযোগে দুর্জয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক।
বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই ২০২৫
সাবেক সংসদ সদস্য এবং জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রথম টেস্ট অধিনায়ক নাইমুর রহমান দুর্জয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২ জুলাই) রাতে রাজধানী ঢাকার লালমাটিয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে মানিকগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
মানিকগঞ্জের পুলিশ সুপার ইয়াছমিন খাতুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “জেলার দুটি থানায় দায়ের করা মামলার ভিত্তিতে মানিকগঞ্জ ডিবির একটি দল তাকে গ্রেপ্তার করেছে।”
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে দৃশ্যমান পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও নেতাদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার গ্রেপ্তার হলেন দুর্জয়।
২০০০ সালে টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ দলের প্রথম অধিনায়ক ছিলেন নাইমুর রহমান দুর্জয়। রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে ২০১৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে মানিকগঞ্জ-১ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হন তিনি। ২০১৮ সালেও একই আসন থেকে পুনর্নির্বাচিত হন, তবে ২০২৪ সালের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তাকে মনোনয়ন দেয়নি দলটি।
সরকার পরিবর্তনের পর দুর্জয়ের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে।
পরবর্তী সময়ে, ২৬ সেপ্টেম্বর দুর্জয় ও তার স্ত্রী ফারহানা রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়। ৩ অক্টোবর তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত।
শেষ পর্যন্ত, ১৮ ডিসেম্বর দুর্নীতির অভিযোগে দুর্জয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক।