সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ টি এম শামসুল হুদা ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। তিনি স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে রেখে গেছেন।
শামসুল হুদার শ্যালক আশফাক কাদেরী জানান, গুলশানে মারা যাওয়ার পর তাঁকে ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। বর্তমানে মরদেহ ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে। তাঁর মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন; তিনি দেশে ফিরলে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে এবং বনানী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।
এ টি এম শামসুল হুদা ২০০৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নেন। তাঁর নেতৃত্বেই ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত। তিনি ২০১২ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। কমিশনে তাঁর সহকর্মী ছিলেন মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন ও এম সাখাওয়াত হোসেন।
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ টি এম শামসুল হুদা ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। তিনি স্ত্রী ও একমাত্র মেয়েকে রেখে গেছেন।
শামসুল হুদার শ্যালক আশফাক কাদেরী জানান, গুলশানে মারা যাওয়ার পর তাঁকে ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। বর্তমানে মরদেহ ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে। তাঁর মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন; তিনি দেশে ফিরলে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে এবং বনানী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।
এ টি এম শামসুল হুদা ২০০৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নেন। তাঁর নেতৃত্বেই ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন হিসেবে বিবেচিত। তিনি ২০১২ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। কমিশনে তাঁর সহকর্মী ছিলেন মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন ও এম সাখাওয়াত হোসেন।