মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলেও এখনো সমঝোতার আশায় শেষ মুহূর্তের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ৯ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরেক দফা আলোচনার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে শফিকুল আলম বলেন, “ওয়াশিংটন ডিসির সঙ্গে একটি শুল্ক চুক্তির প্রত্যাশা করছে ঢাকা, যা উভয় দেশের জন্যই লাভজনক হবে বলে আমরা আশা করি।”
উল্লেখ্য, এর আগে তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখা উচ্চ হারের শুল্ক পুনরায় কার্যকরের সিদ্ধান্ত নিয়ে বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের উদ্দেশ্যে চিঠি পাঠান ট্রাম্প। এতে বলা হয়, আগামী ১ আগস্ট থেকে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে, যা যুক্ত হবে পূর্ববর্তী গড় ১৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে। এতে মোট শুল্ক দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে।
এই বাড়তি শুল্কে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত, যা যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার।
শফিকুল জানান, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। দলে আছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানও।
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে একটি চিঠি পাঠিয়ে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে বলে জানান শফিকুল। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে, এবং সমঝোতার সুযোগ এখনো রয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলেও এখনো সমঝোতার আশায় শেষ মুহূর্তের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ৯ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরেক দফা আলোচনার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে শফিকুল আলম বলেন, “ওয়াশিংটন ডিসির সঙ্গে একটি শুল্ক চুক্তির প্রত্যাশা করছে ঢাকা, যা উভয় দেশের জন্যই লাভজনক হবে বলে আমরা আশা করি।”
উল্লেখ্য, এর আগে তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখা উচ্চ হারের শুল্ক পুনরায় কার্যকরের সিদ্ধান্ত নিয়ে বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের উদ্দেশ্যে চিঠি পাঠান ট্রাম্প। এতে বলা হয়, আগামী ১ আগস্ট থেকে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে, যা যুক্ত হবে পূর্ববর্তী গড় ১৫ শতাংশ শুল্কের সঙ্গে। এতে মোট শুল্ক দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে।
এই বাড়তি শুল্কে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত, যা যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার।
শফিকুল জানান, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। দলে আছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানও।
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে একটি চিঠি পাঠিয়ে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে বলে জানান শফিকুল। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে, এবং সমঝোতার সুযোগ এখনো রয়েছে।