সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ঢাকাসহ দেশের চারটি বিভাগে মঙ্গলবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে ভূমিধসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা জানিয়েছেন, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও সংলগ্ন এলাকায় যে লঘুচাপ রয়েছে, সেটি নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফলে বুধবার বিকেল নাগাদ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কিছুটা কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আবহাওয়ার বিশেষ সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে। ভারি বর্ষণের কারণে এসব বিভাগের মহানগর এলাকায় অস্থায়ী জলাবদ্ধতা দেখা দিতে পারে।
বৃষ্টি সংক্রান্ত পরিমাপ অনুযায়ী, সাধারণত ২৪ ঘণ্টায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে হালকা, ১১ থেকে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি, ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।
চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় অতিভারি বৃষ্টির কারণে ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে স্থানীয় প্রশাসনকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন লঘুচাপের কারণে সমুদ্রবন্দর মোংলা, কক্সবাজার, পায়রা ও চট্টগ্রামকে তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ু প্রবল থাকায় সমুদ্র উত্তাল থাকতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে দেশের সর্বোচ্চ ১৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। এছাড়া, হাতিয়ায় ১৪৬, পটুয়াখালীতে ১৪২, ফেনীতে ১৩৪, খেপুপাড়ায় ১২১ মিলিমিটারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
এ সময় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল নীলফামারীর ডিমলায়, ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল টাঙ্গাইলে, ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ বলেন, “বৃষ্টি আজ এবং কাল থাকবে। এরপর ১০ ও ১১ জুলাই কিছুটা বিরতি দেখা যাবে। তবে ১৩ ও ১৪ জুলাই থেকে আবার বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে।”
সারাদেশের দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে অধিদপ্তর।
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ঢাকাসহ দেশের চারটি বিভাগে মঙ্গলবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টিপাতের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকাগুলোতে ভূমিধসের সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ সুলতানা জানিয়েছেন, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও সংলগ্ন এলাকায় যে লঘুচাপ রয়েছে, সেটি নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফলে বুধবার বিকেল নাগাদ বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কিছুটা কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আবহাওয়ার বিশেষ সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ভারি থেকে অতি ভারি বর্ষণ হতে পারে। ভারি বর্ষণের কারণে এসব বিভাগের মহানগর এলাকায় অস্থায়ী জলাবদ্ধতা দেখা দিতে পারে।
বৃষ্টি সংক্রান্ত পরিমাপ অনুযায়ী, সাধারণত ২৪ ঘণ্টায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে হালকা, ১১ থেকে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি, ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।
চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় অতিভারি বৃষ্টির কারণে ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে স্থানীয় প্রশাসনকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন লঘুচাপের কারণে সমুদ্রবন্দর মোংলা, কক্সবাজার, পায়রা ও চট্টগ্রামকে তিন নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ু প্রবল থাকায় সমুদ্র উত্তাল থাকতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে দেশের সর্বোচ্চ ১৫৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। এছাড়া, হাতিয়ায় ১৪৬, পটুয়াখালীতে ১৪২, ফেনীতে ১৩৪, খেপুপাড়ায় ১২১ মিলিমিটারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
এ সময় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল নীলফামারীর ডিমলায়, ৩৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল টাঙ্গাইলে, ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়াবিদ শাহনাজ বলেন, “বৃষ্টি আজ এবং কাল থাকবে। এরপর ১০ ও ১১ জুলাই কিছুটা বিরতি দেখা যাবে। তবে ১৩ ও ১৪ জুলাই থেকে আবার বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে।”
সারাদেশের দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছে অধিদপ্তর।