টিকটকে পরিচয়ের সূত্র ধরে নারীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতেন এক ব্যক্তি। পরে ইমোতে ভিডিও কলে কথা বলার সময় গোপনে রেকর্ড করে রাখতেন তাদের অন্তরঙ্গ মুহূর্ত। এসব ভিডিও দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন ও অর্থ আদায়ের অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর মালিবাগ এলাকা থেকে শোয়াইব নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জানায় সংস্থাটি।
সিআইডি বলছে, এভাবে একাধিক নারীকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে আসছিলেন শোয়াইব। তিনি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর গ্রামের বশির আহামদের ছেলে। এক নারীর সঙ্গে টিকটকে পরিচয় হয় শোয়াইবের। পরিচয়ের পর ইমোতে তাদের নিয়মিত কথাবার্তা হতো। একপর্যায়ে ভিডিও কলে ওই নারীকে কৌশলে অন্তরঙ্গ অবস্থায় আনার চেষ্টা করেন তিনি। পরে স্ক্রিন রেকর্ড করে রাখেন এসব মুহূর্ত। পরবর্তীতে এসব ভিডিও দেখিয়ে ভয়ভীতি দেখান শোয়াইব।
প্রথমে গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে ওই নারীর সঙ্গে
একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। পরে ব্ল্যাকমেইল করে তার কাছ থেকে প্রায় ৮ লাখ টাকা আদায় করেন। আরও টাকা দাবি করলে এবং ভুক্তভোগী তা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, ইমো অ্যাপে ছড়িয়ে দেন তার ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন ওই নারী। পরে তিনি রাজধানীর রামপুরা থানায় একটি মামলা করেন। ওই মামলার সূত্র ধরে শোয়াইবকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত চলছে। এছাড়াও আরও কেউ এই চক্রের সঙ্গে জড়িত কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
টিকটকে পরিচয়ের সূত্র ধরে নারীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতেন এক ব্যক্তি। পরে ইমোতে ভিডিও কলে কথা বলার সময় গোপনে রেকর্ড করে রাখতেন তাদের অন্তরঙ্গ মুহূর্ত। এসব ভিডিও দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন ও অর্থ আদায়ের অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গতকাল সোমবার রাতে রাজধানীর মালিবাগ এলাকা থেকে শোয়াইব নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের পর এসব তথ্য জানায় সংস্থাটি।
সিআইডি বলছে, এভাবে একাধিক নারীকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে আসছিলেন শোয়াইব। তিনি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের মনকিচর গ্রামের বশির আহামদের ছেলে। এক নারীর সঙ্গে টিকটকে পরিচয় হয় শোয়াইবের। পরিচয়ের পর ইমোতে তাদের নিয়মিত কথাবার্তা হতো। একপর্যায়ে ভিডিও কলে ওই নারীকে কৌশলে অন্তরঙ্গ অবস্থায় আনার চেষ্টা করেন তিনি। পরে স্ক্রিন রেকর্ড করে রাখেন এসব মুহূর্ত। পরবর্তীতে এসব ভিডিও দেখিয়ে ভয়ভীতি দেখান শোয়াইব।
প্রথমে গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে ওই নারীর সঙ্গে
একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। পরে ব্ল্যাকমেইল করে তার কাছ থেকে প্রায় ৮ লাখ টাকা আদায় করেন। আরও টাকা দাবি করলে এবং ভুক্তভোগী তা দিতে অস্বীকৃতি জানালে, ইমো অ্যাপে ছড়িয়ে দেন তার ব্যক্তিগত ছবি ও ভিডিও। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন ওই নারী। পরে তিনি রাজধানীর রামপুরা থানায় একটি মামলা করেন। ওই মামলার সূত্র ধরে শোয়াইবকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত চলছে। এছাড়াও আরও কেউ এই চক্রের সঙ্গে জড়িত কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।