দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে চাকরিচ্যুত উপসহকারী পরিচালক মো. শরীফ উদ্দিনকে আবারও চাকরিতে ফিরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত ছিল ‘বেআইনি’। তাই জ্যেষ্ঠতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ ৩০ দিনের মধ্যে তাঁকে পুনর্বহাল করতে হবে।
বুধবার (৯ জুলাই) বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।
২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি শরীফ উদ্দিনকে কোনো কারণ না দেখিয়ে চাকরিচ্যুত করে দুদক। ওই সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে শরীফ একই বছরের ১৩ মার্চ হাইকোর্টে রিট করেন। এতে তিনি বলেন, ‘কারণ দর্শানো ছাড়া কাউকে চাকরি থেকে অপসারণ করা সংবিধান ও ন্যায্যতার পরিপন্থী।’
রুলের ওপর শুনানি শেষে আদালত রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজকের রায়ে বলেন, শরীফ উদ্দিনের চাকরিচ্যুতির আদেশ অবৈধ। ফলে তাঁকে পুনর্বহাল করতে হবে এবং তিনি সব ধরনের বকেয়া বেতন-ভাতা ও পদমর্যাদা পাবেন।
রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শরীফ উদ্দিন নিজেও। তাঁর আইনজীবী সালাহ উদ্দীন দোলন বলেন, “এই রায় শুধু শরীফ উদ্দিনের নয়, এটি সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরির নিরাপত্তার ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।”
দুদকের পক্ষে শুনানি করা আইনজীবী আসিফ হাসান বলেন, “রায়ের কপি পাওয়ার পর কমিশনের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আপিল করা হবে কি না, সেটি দুদক সিদ্ধান্ত নেবে।”
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে চাকরিচ্যুত উপসহকারী পরিচালক মো. শরীফ উদ্দিনকে আবারও চাকরিতে ফিরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। আদালত বলেছেন, তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত ছিল ‘বেআইনি’। তাই জ্যেষ্ঠতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ ৩০ দিনের মধ্যে তাঁকে পুনর্বহাল করতে হবে।
বুধবার (৯ জুলাই) বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।
২০২২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি শরীফ উদ্দিনকে কোনো কারণ না দেখিয়ে চাকরিচ্যুত করে দুদক। ওই সিদ্ধান্তের বৈধতা নিয়ে শরীফ একই বছরের ১৩ মার্চ হাইকোর্টে রিট করেন। এতে তিনি বলেন, ‘কারণ দর্শানো ছাড়া কাউকে চাকরি থেকে অপসারণ করা সংবিধান ও ন্যায্যতার পরিপন্থী।’
রুলের ওপর শুনানি শেষে আদালত রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজকের রায়ে বলেন, শরীফ উদ্দিনের চাকরিচ্যুতির আদেশ অবৈধ। ফলে তাঁকে পুনর্বহাল করতে হবে এবং তিনি সব ধরনের বকেয়া বেতন-ভাতা ও পদমর্যাদা পাবেন।
রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শরীফ উদ্দিন নিজেও। তাঁর আইনজীবী সালাহ উদ্দীন দোলন বলেন, “এই রায় শুধু শরীফ উদ্দিনের নয়, এটি সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরির নিরাপত্তার ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।”
দুদকের পক্ষে শুনানি করা আইনজীবী আসিফ হাসান বলেন, “রায়ের কপি পাওয়ার পর কমিশনের সঙ্গে পরামর্শ করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আপিল করা হবে কি না, সেটি দুদক সিদ্ধান্ত নেবে।”