আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের প্রতীক তালিকা বড় করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দের জন্য এখন থেকে ১১৫টি প্রতীক চূড়ান্ত করা হচ্ছে। নতুন তালিকায় আলোচিত ‘শাপলা’ ও ‘দোয়েল’ প্রতীক রাখা হয়নি।
ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার সংশোধনী চূড়ান্ত করে ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে ইসি। প্রজ্ঞাপন জারি হলে তা কার্যকর হবে।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বুধবার বলেন, “এবার প্রায় ১১৫টি প্রতীক চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে ‘শাপলা’কে প্রতীক হিসেবে না রাখার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
এর আগে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে ১৪০টি প্রতীক ছিল। পরে সংসদ ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচনের প্রতীক পৃথকভাবে নির্ধারণ করা হয়। ২০১৭ সালে সংশোধিত বিধিমালায় প্রতীকের সংখ্যা নেমে আসে ৬৯-এ। এবার পুনরায় সংখ্যাটি বাড়িয়ে শতাধিক করা হলো।
ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ জানান, “নতুন প্রতীক তালিকা অন্তর্ভুক্ত করে সংশোধিত বিধিমালা লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন জারির পর এটি কার্যকর হবে।”
নতুন ১১৫টি প্রতীকের তালিকায় রয়েছে: আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ঈগল, উটপাখি, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কলা, কুড়াল, কুলা, কুঁড়ে ঘর, কোদাল, খাট, খেজুর গাছ, গরুর গাড়ি, গাভী, গামছা;, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চার্জার লাইট, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টিফিন ক্যারিয়ার, টেবিল, টেবিল ঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন রয়েছে প্রতীকের তালিকায়।
আরো আছে ডাব, ঢেঁকি, তবলা, তরমুজ, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়াল ঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙ্গর, নৌকা, প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের টব, ফুলের মালা, ফ্রিজ, বক, বাঘ, বই, বটগাছ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বাইসাইকেল, বালতি, বেলুন, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিক্সা, লাউ, লিচু, লাঙ্গল, শঙ্খ, সোনালী আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, স্যুটকেস, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের প্রতীক তালিকা বড় করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দের জন্য এখন থেকে ১১৫টি প্রতীক চূড়ান্ত করা হচ্ছে। নতুন তালিকায় আলোচিত ‘শাপলা’ ও ‘দোয়েল’ প্রতীক রাখা হয়নি।
ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার সংশোধনী চূড়ান্ত করে ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে ইসি। প্রজ্ঞাপন জারি হলে তা কার্যকর হবে।
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বুধবার বলেন, “এবার প্রায় ১১৫টি প্রতীক চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে ‘শাপলা’কে প্রতীক হিসেবে না রাখার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।”
এর আগে ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনে ১৪০টি প্রতীক ছিল। পরে সংসদ ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচনের প্রতীক পৃথকভাবে নির্ধারণ করা হয়। ২০১৭ সালে সংশোধিত বিধিমালায় প্রতীকের সংখ্যা নেমে আসে ৬৯-এ। এবার পুনরায় সংখ্যাটি বাড়িয়ে শতাধিক করা হলো।
ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ জানান, “নতুন প্রতীক তালিকা অন্তর্ভুক্ত করে সংশোধিত বিধিমালা লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপন জারির পর এটি কার্যকর হবে।”
নতুন ১১৫টি প্রতীকের তালিকায় রয়েছে: আপেল, আনারস, আম, আলমারি, ঈগল, উটপাখি, উদীয়মান সূর্য, একতারা, কাঁচি, কবুতর, কলম, কলস, কলার ছড়ি, কাঁঠাল, কাপ-পিরিচ, কাস্তে, কেটলি, কুমির, কম্পিউটার, কলা, কুড়াল, কুলা, কুঁড়ে ঘর, কোদাল, খাট, খেজুর গাছ, গরুর গাড়ি, গাভী, গামছা;, গোলাপ ফুল, ঘণ্টা, ঘুড়ি, ঘোড়া, চাকা, চার্জার লাইট, চাবি, চিংড়ি, চেয়ার, চশমা, ছড়ি, ছাতা, জগ, জাহাজ, টিউবওয়েল, টিফিন ক্যারিয়ার, টেবিল, টেবিল ঘড়ি, ট্রাক, টেলিফোন, টেলিভিশন রয়েছে প্রতীকের তালিকায়।
আরো আছে ডাব, ঢেঁকি, তবলা, তরমুজ, তারা, থালা, দাঁড়িপাল্লা, দালান, দেয়াল ঘড়ি, দোয়াত কলম, দোলনা, ধানের শীষ, নোঙ্গর, নৌকা, প্রজাপতি, ফুটবল, ফুলকপি, ফুলের টব, ফুলের মালা, ফ্রিজ, বক, বাঘ, বই, বটগাছ, বাঁশি, বেঞ্চ, বেগুন, বাইসাইকেল, বালতি, বেলুন, বৈদ্যুতিক পাখা, মই, মগ, মাইক, মটরগাড়ি (কার), মশাল, ময়ূর, মাছ, মাথাল, মিনার, মোমবাতি, মোবাইল ফোন, মোড়া, মোরগ, রকেট, রিক্সা, লাউ, লিচু, লাঙ্গল, শঙ্খ, সোনালী আঁশ, সেলাই মেশিন, সোফা, সিংহ, স্যুটকেস, হরিণ, হাত (পাঞ্জা), হাতঘড়ি, হাতপাখা, হাঁস, হাতি, হাতুড়ি, হারিকেন, হুক্কা, হেলিকপ্টার।