বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যে ৩৫ শতাংশ মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা আজ শেষ হচ্ছে, প্রথম দিনের আলোচনায় ‘বেশিরভাগ ইস্যুতে ঐকমত্য’ হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা।
বাংলাদেশ সময় গতকাল বুধবার রাত ৩টায় এক ফেইসবুক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা জানান, ‘বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক ইস্যু নিয়ে আলোচনার প্রথম দিন শেষ হয়েছে। ১০ জুলাই বৃহস্পতিবার ও ১১ জুলাই শুক্রবারও আলোচনা চলবে। যুক্তি-তর্কে অধিকাংশ বিষয়ে দুইপক্ষ একমত হয়েছে। তবে এখনই শুল্ক ইস্যু নিয়ে মন্তব্য করা যাবে না।’
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিতীয় দফা শুল্ক আলোচনার প্রথম দিন শেষ হয়েছে। আলোচনায় বেশিরভাগ ইস্যুতেই উভয়পক্ষ একমত হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এদিকে ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সবকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে এই বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও জানান, বৃহস্পতিবার,(১০ জুলাই ২০২৫) বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় উভয়পক্ষ ফের বৈঠকে বসবে। শুক্রবারও আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে ফেইসবুকে দেয়া এক পোস্টে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান লিখেছেন, ‘প্রথম দিনের আলোচনার পরিধি ছিল ব্যাপক। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে কৃষি, বাণিজ্য, জ্বালানি, মেধাস্বত্বসহ সব সেক্টরের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিল। আমাদের প্রতিনিধিদল তাদের সমস্ত প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিয়েছে ও তাদের বক্তব্য শুনেছে।’
আগামীকাল (আজ) মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার বৈঠক হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন আমাদের আলোচনার পরিসমাপ্তি পর্যন্ত ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।’
বাংলাদেশের পক্ষে আলোচনায় নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন। ঢাকাস্থ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খালিলুর রহমান ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ভার্চুয়ালি আলোচনায় যুক্ত হন। সকালেই ঢাকা থেকে ওয়াশিংটন পৌঁছে সরাসরি বৈঠকে অংশ নেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান ও অতিরিক্ত সচিব নাজনীন কাওসার চৌধুরী।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে কৃষি, জ্বালানি, বাণিজ্য ও কপিরাইটবিষয়ক সংস্থাগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যোগ দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (ইউএসটিআর) কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা আলোচনার প্রথম বৈঠকে একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে আলোচনা হয় যা বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক থেকে অব্যাহতি দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে মিটিং শুরুর আগে ওয়াশিংটন থেকে বৃহস্পতিবার হোয়াটসঅ্যাপে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ঢাকার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘সচেতনভাবেই সার্বিক ইস্যুটি আমাদের পর্যালোচনায় রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় শুধু শুল্ক ইস্যু নয়, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের বিষয়েও প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে দেশের জন্য যেটা বেস্ট হবে, সে বিষয়গুলো নিয়েই বৈঠকে আলোচনা হবে।’
তিনি বলেন, সার্বিকভাবে দেশের স্বার্থ রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আলোচনার মাধ্যমে ভালোকিছু পাওয়া যাবে বলেই আশা প্রকাশ করেন তিনি।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের
উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ার আগে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের উপর ৩৫ শতাংশ শুল্কারোপ করে চিঠি দেয়ার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র থেকে চুক্তির কিছু ডকুমেন্টও পাঠানো হয়েছে, যা আগামী ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে। সেখানে সামরিক সরঞ্জাম, এলএনজি, গম, কৃষিপণ্য, তুলা, উড়োজাহাজসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি সহজীকরণের কথা বলেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর বাইরে প্রস্তাবিত চুক্তির এনেক্সার ডকুমেন্ট দিয়েছে দেশটি।
আজ পর্যন্ত তিন দিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তরের (ইউএসটিআর) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের আলোচনা চলবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা। ওই কর্মকর্তা বলেন, ইউএসটিআর কর্মকর্তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে শুল্ক ছাড় দেয়ার ব্যাপারে নমনীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আর শুল্ক ছাড় দেয়া হলেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানির কারণে বেসরকারি খাতের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই।
একইসঙ্গে সরকারিভাবেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বোয়িংয়ের উড়োজাহাজ কেনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি গত এপ্রিল থেকেই দেশটি থেকে এলএনজি, গম ও তুলা আমদানি বাড়ানোর পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনামের ওপর শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করার ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও চীনের ওউপর প্রস্তাবিত পারস্পরিক শুল্কহারও বাংলাদেশের চেয়ে কম। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের ওপর সবচেয়ে বেশি শুল্কারোপ করায় রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যে ৩৫ শতাংশ মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা আজ শেষ হচ্ছে, প্রথম দিনের আলোচনায় ‘বেশিরভাগ ইস্যুতে ঐকমত্য’ হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা।
বাংলাদেশ সময় গতকাল বুধবার রাত ৩টায় এক ফেইসবুক পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা জানান, ‘বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক ইস্যু নিয়ে আলোচনার প্রথম দিন শেষ হয়েছে। ১০ জুলাই বৃহস্পতিবার ও ১১ জুলাই শুক্রবারও আলোচনা চলবে। যুক্তি-তর্কে অধিকাংশ বিষয়ে দুইপক্ষ একমত হয়েছে। তবে এখনই শুল্ক ইস্যু নিয়ে মন্তব্য করা যাবে না।’
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিতীয় দফা শুল্ক আলোচনার প্রথম দিন শেষ হয়েছে। আলোচনায় বেশিরভাগ ইস্যুতেই উভয়পক্ষ একমত হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এদিকে ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, দুই দেশের মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সবকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে এই বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও জানান, বৃহস্পতিবার,(১০ জুলাই ২০২৫) বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় উভয়পক্ষ ফের বৈঠকে বসবে। শুক্রবারও আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে কথা হয়েছে জানিয়ে ফেইসবুকে দেয়া এক পোস্টে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান লিখেছেন, ‘প্রথম দিনের আলোচনার পরিধি ছিল ব্যাপক। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে কৃষি, বাণিজ্য, জ্বালানি, মেধাস্বত্বসহ সব সেক্টরের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিল। আমাদের প্রতিনিধিদল তাদের সমস্ত প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিয়েছে ও তাদের বক্তব্য শুনেছে।’
আগামীকাল (আজ) মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার বৈঠক হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন আমাদের আলোচনার পরিসমাপ্তি পর্যন্ত ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।’
বাংলাদেশের পক্ষে আলোচনায় নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দিন। ঢাকাস্থ জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খালিলুর রহমান ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ভার্চুয়ালি আলোচনায় যুক্ত হন। সকালেই ঢাকা থেকে ওয়াশিংটন পৌঁছে সরাসরি বৈঠকে অংশ নেন বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান ও অতিরিক্ত সচিব নাজনীন কাওসার চৌধুরী।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে কৃষি, জ্বালানি, বাণিজ্য ও কপিরাইটবিষয়ক সংস্থাগুলোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যোগ দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ (ইউএসটিআর) কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা আলোচনার প্রথম বৈঠকে একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে আলোচনা হয় যা বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্র আরোপিত ৩৫ শতাংশ শুল্ক থেকে অব্যাহতি দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে মিটিং শুরুর আগে ওয়াশিংটন থেকে বৃহস্পতিবার হোয়াটসঅ্যাপে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন ঢাকার সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘সচেতনভাবেই সার্বিক ইস্যুটি আমাদের পর্যালোচনায় রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় শুধু শুল্ক ইস্যু নয়, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের বিষয়েও প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে দেশের জন্য যেটা বেস্ট হবে, সে বিষয়গুলো নিয়েই বৈঠকে আলোচনা হবে।’
তিনি বলেন, সার্বিকভাবে দেশের স্বার্থ রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আলোচনার মাধ্যমে ভালোকিছু পাওয়া যাবে বলেই আশা প্রকাশ করেন তিনি।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের
উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ার আগে বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের উপর ৩৫ শতাংশ শুল্কারোপ করে চিঠি দেয়ার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র থেকে চুক্তির কিছু ডকুমেন্টও পাঠানো হয়েছে, যা আগামী ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে। সেখানে সামরিক সরঞ্জাম, এলএনজি, গম, কৃষিপণ্য, তুলা, উড়োজাহাজসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানি সহজীকরণের কথা বলেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর বাইরে প্রস্তাবিত চুক্তির এনেক্সার ডকুমেন্ট দিয়েছে দেশটি।
আজ পর্যন্ত তিন দিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির দপ্তরের (ইউএসটিআর) কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের আলোচনা চলবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা। ওই কর্মকর্তা বলেন, ইউএসটিআর কর্মকর্তাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে শুল্ক ছাড় দেয়ার ব্যাপারে নমনীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আর শুল্ক ছাড় দেয়া হলেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানির কারণে বেসরকারি খাতের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই।
একইসঙ্গে সরকারিভাবেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বোয়িংয়ের উড়োজাহাজ কেনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি গত এপ্রিল থেকেই দেশটি থেকে এলএনজি, গম ও তুলা আমদানি বাড়ানোর পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনামের ওপর শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করার ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও চীনের ওউপর প্রস্তাবিত পারস্পরিক শুল্কহারও বাংলাদেশের চেয়ে কম। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের ওপর সবচেয়ে বেশি শুল্কারোপ করায় রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা।