বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে মহাখালী ডিএনসিসি কোভিড-১৯ হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা শাখা) ইকবাল কবীর ও এসআরএস ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার,(১০ জুলাই ২০২৫) দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম মামলা অনুমোদনের বিষয়টি জানান।
মামলার এজাহারে বলা হয়, হাসপাতালটির তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক ইকবাল কবীরের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় কোনোরূপ অনুমোদন ও ওয়ার্ক অর্ডার ছাড়া শুধু মৌখিক নির্দেশে এসআরএস ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন লিমিটেডকে দিয়ে মহাখালী কোভিড-১৯ হাসপাতালের ষষ্ঠ তলায় কাজ করানো হয়। ওই কাজে এসআরএস ডিজাইনকে দিয়ে অস্বাভাবিক ব্যয়ের বিল প্রস্তুত করা হয়। এরপর প্রথমে হাসপাতাল পরিচালকের মাধ্যমে ওই বিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো হয়। যেখানে বিলের পরিমাণ
৪ কোটি ৩৫ হাজার ৪১৩ টাকা।
কিন্তু নিরপেক্ষ প্রকৌশলীর মাধ্যমে প্রাপ্ত প্রকৃত পরিমাপে এর মূল্য পাওয়া যায় ৬৯ লাখ ৭৩ হাজার ৫৫৯ টাকা। অর্থাৎ, অতিরিক্ত তিন কোটি ৩০ লাখ ৬১ হাজার ৮৫৪ টাকা তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক ইকবাল কবীরের প্রত্যক্ষ মদতে এসআরএস ডিজাইনের স্বত্বাধিকারী সাইফুর রহমান আত্মসাতের চেষ্টা করেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারা তৎসহ দ-বিধির ৫১১, ১২০-খ, ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। করোনাকালে নানা অনিয়মের অভিযোগে ২০২০ সালে ইকবাল কবীরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিকল্পনা ও গবেষণা শাখার পরিচালক পদ থেকে অপসারণ করা হয়। তিনি কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে চলমান দুটি প্রকল্পেও পরিচালক ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে মহাখালী ডিএনসিসি কোভিড-১৯ হাসপাতাল নির্মাণ প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা শাখা) ইকবাল কবীর ও এসআরএস ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইফুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার,(১০ জুলাই ২০২৫) দুদকের উপ-পরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম মামলা অনুমোদনের বিষয়টি জানান।
মামলার এজাহারে বলা হয়, হাসপাতালটির তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক ইকবাল কবীরের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় কোনোরূপ অনুমোদন ও ওয়ার্ক অর্ডার ছাড়া শুধু মৌখিক নির্দেশে এসআরএস ডিজাইন অ্যান্ড ফ্যাশন লিমিটেডকে দিয়ে মহাখালী কোভিড-১৯ হাসপাতালের ষষ্ঠ তলায় কাজ করানো হয়। ওই কাজে এসআরএস ডিজাইনকে দিয়ে অস্বাভাবিক ব্যয়ের বিল প্রস্তুত করা হয়। এরপর প্রথমে হাসপাতাল পরিচালকের মাধ্যমে ওই বিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে পাঠানো হয়। যেখানে বিলের পরিমাণ
৪ কোটি ৩৫ হাজার ৪১৩ টাকা।
কিন্তু নিরপেক্ষ প্রকৌশলীর মাধ্যমে প্রাপ্ত প্রকৃত পরিমাপে এর মূল্য পাওয়া যায় ৬৯ লাখ ৭৩ হাজার ৫৫৯ টাকা। অর্থাৎ, অতিরিক্ত তিন কোটি ৩০ লাখ ৬১ হাজার ৮৫৪ টাকা তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক ইকবাল কবীরের প্রত্যক্ষ মদতে এসআরএস ডিজাইনের স্বত্বাধিকারী সাইফুর রহমান আত্মসাতের চেষ্টা করেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারা তৎসহ দ-বিধির ৫১১, ১২০-খ, ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। করোনাকালে নানা অনিয়মের অভিযোগে ২০২০ সালে ইকবাল কবীরকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিকল্পনা ও গবেষণা শাখার পরিচালক পদ থেকে অপসারণ করা হয়। তিনি কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে চলমান দুটি প্রকল্পেও পরিচালক ছিলেন।