খুলনার দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক এক নেতাকে গুলি করে ও রগ কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত ওই নেতার নাম মাহবুবুর রহমান মোল্লা (৩৮)।
শুক্রবার,(১১ জুলাই ২০২৫) দুপুর দেড়টার দিকে মহানগরের দৌলতপুর পশ্চিম মহেশ্বরপাশা এলাকার ওই নেতার নিজ বাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে দৌলতপুর থানার ওসি মীর আতাহার আলী জানান।
মাহবুবুর দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়া এলাকার বাসিন্দা আব্দুল করিম মোল্লার ছেলে। তিনি দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি।
স্থানীয় বাসিন্দা বরাতে ওসি বলেন, শুক্রবার দুপুরে বাসার সামনে নিজের প্রাইভেট কার পরিষ্কার করছিলেন মাহবুবুর। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে তিনজন দুর্বৃত্ত এসে তাকে গুলি এবং দুই পায়ের রগ কেটে হত্যা করে। মোটরসাইকেলে একজন হেলমেট পরা থাকলেও অন্য দু’জনের মাথায় হেলমেট ছিল না।
ওসি বলেন, স্থানীয় বাসিন্দারা গুরুতর আহত অবস্থায় মাহবুবুরকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তার মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে রয়েছে। মহানগর পুলিশের (কেএমপি) উপ-
কমিশনার (উত্তর) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থল থেকে পাঁচটি গুলির খোসা পেয়েছি। তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে গুলি লাগে। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য রগ কেটে দেয়া হয়।
তাজুল ইসলাম বলেন, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে মনে করছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন, এমন সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের নাম আমরা পেয়েছি। যা আমরা যাচাই করছি।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্ররাজনীতি বন্ধের বিষয় ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনায় শতাধিক মানুষ আহত হয়। ওই সংঘর্ষের সময় রামদা হাতে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় যুবদল নেতা মাহবুবুর রহমানের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন মাহবুবুরকে বহিষ্কার করে যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি।
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
খুলনার দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক এক নেতাকে গুলি করে ও রগ কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত ওই নেতার নাম মাহবুবুর রহমান মোল্লা (৩৮)।
শুক্রবার,(১১ জুলাই ২০২৫) দুপুর দেড়টার দিকে মহানগরের দৌলতপুর পশ্চিম মহেশ্বরপাশা এলাকার ওই নেতার নিজ বাসার সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে দৌলতপুর থানার ওসি মীর আতাহার আলী জানান।
মাহবুবুর দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা পশ্চিমপাড়া এলাকার বাসিন্দা আব্দুল করিম মোল্লার ছেলে। তিনি দৌলতপুর থানা যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি।
স্থানীয় বাসিন্দা বরাতে ওসি বলেন, শুক্রবার দুপুরে বাসার সামনে নিজের প্রাইভেট কার পরিষ্কার করছিলেন মাহবুবুর। এ সময় একটি মোটরসাইকেলে তিনজন দুর্বৃত্ত এসে তাকে গুলি এবং দুই পায়ের রগ কেটে হত্যা করে। মোটরসাইকেলে একজন হেলমেট পরা থাকলেও অন্য দু’জনের মাথায় হেলমেট ছিল না।
ওসি বলেন, স্থানীয় বাসিন্দারা গুরুতর আহত অবস্থায় মাহবুবুরকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। তার মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে রয়েছে। মহানগর পুলিশের (কেএমপি) উপ-
কমিশনার (উত্তর) মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থল থেকে পাঁচটি গুলির খোসা পেয়েছি। তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে গুলি লাগে। এরপর মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য রগ কেটে দেয়া হয়।
তাজুল ইসলাম বলেন, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে আমরা প্রাথমিকভাবে মনে করছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন, এমন সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের নাম আমরা পেয়েছি। যা আমরা যাচাই করছি।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) ছাত্ররাজনীতি বন্ধের বিষয় ঘিরে দফায় দফায় সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনায় শতাধিক মানুষ আহত হয়। ওই সংঘর্ষের সময় রামদা হাতে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় যুবদল নেতা মাহবুবুর রহমানের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন মাহবুবুরকে বহিষ্কার করে যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি।