রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা তদন্তে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে এ ঘটনায় প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
রোববার (১৩ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। তিনি জানান, বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটটি উপস্থাপন করা হয়েছে।
রিটের শুনানি সোমবার কার্যতালিকায় আসতে পারে।
এর আগে গত বুধবার (৯ জুলাই) পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে লাল চাঁদকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, তাকে পিটিয়ে, ইট-পাথর দিয়ে থেঁতলে, বিবস্ত্র করে শরীরের ওপর লাফিয়ে হত্যার ঘটনাটি সংঘটিত হয়। এ ঘটনায় বিএনপির সহযোগী সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পাঁচ নেতা–কর্মীকে সংগঠন থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে।
ঘটনার পরদিন নিহতের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় নাম উল্লেখসহ ১৯ জন এবং অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে পাঁচজনকে। তারা হলেন:
টিটন গাজী,মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১), তারেক রহমান রবিন (২২), আলমগীর (২৮) ও মনির ওরফে ছোট মনির (২৫)।
রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এত নৃশংসভাবে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে হত্যা করার পরও পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়নি। তাই ন্যায়বিচার নিশ্চিতে নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য একটি বিচারিক কমিশন গঠন করা জরুরি।”
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা তদন্তে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে এ ঘটনায় প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
রোববার (১৩ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। তিনি জানান, বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটটি উপস্থাপন করা হয়েছে।
রিটের শুনানি সোমবার কার্যতালিকায় আসতে পারে।
এর আগে গত বুধবার (৯ জুলাই) পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে লাল চাঁদকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, তাকে পিটিয়ে, ইট-পাথর দিয়ে থেঁতলে, বিবস্ত্র করে শরীরের ওপর লাফিয়ে হত্যার ঘটনাটি সংঘটিত হয়। এ ঘটনায় বিএনপির সহযোগী সংগঠন যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পাঁচ নেতা–কর্মীকে সংগঠন থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে।
ঘটনার পরদিন নিহতের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় নাম উল্লেখসহ ১৯ জন এবং অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে পাঁচজনকে। তারা হলেন:
টিটন গাজী,মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১), তারেক রহমান রবিন (২২), আলমগীর (২৮) ও মনির ওরফে ছোট মনির (২৫)।
রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এত নৃশংসভাবে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে হত্যা করার পরও পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়নি। তাই ন্যায়বিচার নিশ্চিতে নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য একটি বিচারিক কমিশন গঠন করা জরুরি।”