দীর্ঘ সাজা ভোগের পর যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আরও ২৯ জন বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে কারা অধিদপ্তর।
রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এসব বন্দির ২০ বছর সাজা (রেয়াতসহ) অতিক্রান্ত হওয়ায় তাদের মওকুফযোগ্য বিবেচনায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “কারাগারে আটক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের মধ্যে যাদের রেয়াতসহ ২০ বছর পার হয়েছে, তাদের কারা বিধি ৫৬৯ এবং ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১(১) ধারা অনুযায়ী সদাশয় সরকার অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন।”
তবে মুক্তিপ্রাপ্তদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়নি।
‘কারা বিধি ৫৬৯ ধারা’ অনুসারে, যেসব বন্দির সাজা সশ্রম বা যাবজ্জীবন, এবং যারা ১৪ বছর (সশ্রম) বা ২০ বছর (যাবজ্জীবন) কারাভোগ করেছেন, তারা মুক্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন।
এছাড়া দণ্ডবিধি অনুসারে যাবজ্জীবনের মেয়াদ ধরা হয় ৩০ বছর, তবে সরকারের বিবেচনায় নির্দিষ্ট সময় পর সাজা মওকুফ করা যায়।
এই নিয়ে ২০২৫ সালে এখন পর্যন্ত ১০৭ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিকে সাজার অবশিষ্টাংশ মওকুফ করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কারা অধিদপ্তর।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
দীর্ঘ সাজা ভোগের পর যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আরও ২৯ জন বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে কারা অধিদপ্তর।
রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এসব বন্দির ২০ বছর সাজা (রেয়াতসহ) অতিক্রান্ত হওয়ায় তাদের মওকুফযোগ্য বিবেচনায় মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “কারাগারে আটক যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের মধ্যে যাদের রেয়াতসহ ২০ বছর পার হয়েছে, তাদের কারা বিধি ৫৬৯ এবং ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১(১) ধারা অনুযায়ী সদাশয় সরকার অবশিষ্ট সাজা মওকুফ করে মুক্তি দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন।”
তবে মুক্তিপ্রাপ্তদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়নি।
‘কারা বিধি ৫৬৯ ধারা’ অনুসারে, যেসব বন্দির সাজা সশ্রম বা যাবজ্জীবন, এবং যারা ১৪ বছর (সশ্রম) বা ২০ বছর (যাবজ্জীবন) কারাভোগ করেছেন, তারা মুক্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন।
এছাড়া দণ্ডবিধি অনুসারে যাবজ্জীবনের মেয়াদ ধরা হয় ৩০ বছর, তবে সরকারের বিবেচনায় নির্দিষ্ট সময় পর সাজা মওকুফ করা যায়।
এই নিয়ে ২০২৫ সালে এখন পর্যন্ত ১০৭ জন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত বন্দিকে সাজার অবশিষ্টাংশ মওকুফ করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কারা অধিদপ্তর।