শুল্কহার নির্ধারণ নির্ধারণে শুধু বাণিজ্যই নয়, অন্যান্য বিষয়েও লক্ষ্য রাখছে যুক্তরাষ্ট্র। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান আলোচনা বাণিজ্য আলোচনার চেয়েও ব্যাপক। শুধু শুল্ক নয়, সেখানে তারা (যুক্তরাষ্ট্র) নিজেদের জাতীয় নিরাপত্তাকেও গুরুত্ব দিচ্ছে। অন্য দেশের সঙ্গে আপনি কীভাবে সম্পর্ক রাখছেন, সেটাও তারা দেখছে। এই নিয়ে একটি ফ্রেমওয়ার্ক করা হচ্ছে। সেটাও আলোচনার মধ্যে রয়েছে। শুধু শুল্ক নয়, অশুল্ক বাধা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।’
এনবিআর কর্মকর্তারা আন্দোলনের নামে সরকারবিরোধী অবস্থান নিয়েছিল
রাজস্ব খাত নিয়ে
করা অধ্যাদেশ সংশোধন
করা হবে
নীতি বিভাগ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন পদে নিয়োগ একটি নীতিমালা করা হবে
রোববার,(১৩ জুলাই ২০২৫) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুল্কহার নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীরা অন্ধকারে রয়েছেন এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের অন্ধকারে থাকার কোনো সুযোগ নেই। দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে।’
এছাড়া এবিআর বিষয়েও কথা বলেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ করার সময় চতুরতার আশ্রয় নেয়া হয়েছিল। এই অধ্যাদেশ যারা প্রণয়ন করেছেন, তারা এ চতুরতার আশ্রয় নেন।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘এই অধ্যাদেশটি সংশোধন করা হবে। এই দুই বিভাগে প্রশাসন ক্যাডারের যেমন আধিপত্য থাকবে না, তেমনি শুল্ক ও কর ক্যাডারের কর্মকর্তাদের আধিপত্য থাকবে না।’ রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব পদ ও ঊর্ধ্বতন পদে নিয়োগ দেয়ার জন্য আলাদা একটি নীতিমালার পরামর্শ দেয়া হবে বলে জানান তিনি। সচিব পদে ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতার মানদ- নির্ধারণ করে দেয়া হবে।
গত ১২ মে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে রাজস্ব নীতি
ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নামে দুটি বিভাগে পৃথক করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এ নিয়ে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলন করেছেন। রাজস্ব আদায় কার্যক্রম বাড়ানোসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির অগ্রগতি জানাতেই আজকের সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়।
ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘এই অধ্যাদেশ নিয়ে আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারের দ্বন্দ্বের কারণে। অধ্যাদেশটি হঠাৎ পরিবর্তন করা হলো।’
এই অধ্যাদেশে মৌলিক ত্রুটি রয়েছে বলে জানিয়ে জ্বালানি উপেদষ্টা বলেন, ‘একটি জায়গায় বলা হয়েছে, ‘উপযুক্ত ব্যক্তিকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব করা হবে। এই উপযুক্ত ব্যক্তি কে? আবুল বারকাত? এই অধ্যাদেশে কতগুলো সমস্যা চিহ্নিত করা হয়েছে। আমরা কমিটির পক্ষ থেকে এসব সমস্যা সমাধানের কথা অর্থ উপদেষ্টাকে জানাব।’
ফাওজুল কবির বলেন, ‘এনবিআর থাকবে না। প্রতিষ্ঠানটির নাম শুনলে মানুষ অট্টহাসি দেয়। কেন দেয়, সেটা আপনারা সবাই জানেন। এই নাম না থাকলেই ভালো। রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগে প্রশাসন ক্যাডারের খবরদারি যেমন থাকবে না, তেমনি শুল্ক ও কর ক্যাডারের কর্মকর্তাদের খবরদারিও থাকবে না।’
উপদেষ্টা পরিষদে কীভাবে এই অধ্যাদেশ পাস হলো এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘আমরা ভবিষ্যৎ দেখতে পারি না। আমাদের নিজেদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এ জন্যই সরকার পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছে। সবার ভুল হয়। আমাদের ভুল হয়েছে। আমরা সেটা সংশোধন করছি।’
এনবিআরের আন্দোলন ঠেকাতে দুদককে ব্যবহার করা হয়েছে কিনা, সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির বলেন, ‘দুদককে মোটেই ব্যবহার করা হয়নি। এ প্রক্রিয়া আগেই নেয়া হয়েছিল। এখনও ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এনবিআর কর্মকর্তাদের আচরণ এ প্রক্রিয়াকে আরও ত্বরান্বিত করেছে। তারা যদি নির্দোষ হন, দুদক তাদের দায়মুক্তি দেবে।’
এনবিআর কর্মকর্তাদের মধ্যে এখনও আতঙ্ক বিরাজ করছে এ বিষয়ে জানতে চাই ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কর্মকর্তারা সরকারের আস্থা হারিয়েছেন। তাদের আচরণের মাধ্যমে এ আস্থা হারিয়েছে। এ আস্থা ফিরিয়ে আনতে তাদের রাজস্ব আহরণের গতি বাড়াতে হবে।’
আপনারা তাদের অভয় দিচ্ছেন কিনা প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘তারা কেউ শিশু নয়। আন্দোলনের শুরুর দিকে তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু তারা দুই মাস আন্দোলন করেছে। এটা খাতুনগঞ্জের আড়ত নাকি? সবাই কাজকর্ম ফেলে আন্দোলনে নেমেছে। ব্যবসায়ীদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষতিপূরণ কে দেবে? এখন তাদের উচিত হবে, সরকারের হারিয়ে যাওয়া আস্থা ফেরাতে। এটা তো ব্যক্তিগত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নয়।’ ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘তারা (এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারী) রাজস্ব আদায়ে বাধা দিয়েছেন। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ক্ষতিগ্রস্ত করতে আন্দোলনের নামে তারা সরকারবিরোধী অবস্থান নিয়েছেন। সরকার অপরিসীম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। কমিটির প্রতিবেদন দ্রুত অর্থ উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলন স্থগিত করলেও দেখা যাচ্ছে, রাজস্ব আহরণের গতি কম। এসব দেখতে আমরা মাঠপর্যায় পরিদর্শনে যাব। আগে কী সেবা দিয়েছিলেন, এখন কী সেবা দেয়া হচ্ছে এবং রাজস্ব আহরণের গতি কেমন, তা দেখতে যাব।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
শুল্কহার নির্ধারণ নির্ধারণে শুধু বাণিজ্যই নয়, অন্যান্য বিষয়েও লক্ষ্য রাখছে যুক্তরাষ্ট্র। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান আলোচনা বাণিজ্য আলোচনার চেয়েও ব্যাপক। শুধু শুল্ক নয়, সেখানে তারা (যুক্তরাষ্ট্র) নিজেদের জাতীয় নিরাপত্তাকেও গুরুত্ব দিচ্ছে। অন্য দেশের সঙ্গে আপনি কীভাবে সম্পর্ক রাখছেন, সেটাও তারা দেখছে। এই নিয়ে একটি ফ্রেমওয়ার্ক করা হচ্ছে। সেটাও আলোচনার মধ্যে রয়েছে। শুধু শুল্ক নয়, অশুল্ক বাধা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।’
এনবিআর কর্মকর্তারা আন্দোলনের নামে সরকারবিরোধী অবস্থান নিয়েছিল
রাজস্ব খাত নিয়ে
করা অধ্যাদেশ সংশোধন
করা হবে
নীতি বিভাগ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন পদে নিয়োগ একটি নীতিমালা করা হবে
রোববার,(১৩ জুলাই ২০২৫) সচিবালয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুল্কহার নির্ধারণ নিয়ে ব্যবসায়ীরা অন্ধকারে রয়েছেন এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের অন্ধকারে থাকার কোনো সুযোগ নেই। দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়েছে।’
এছাড়া এবিআর বিষয়েও কথা বলেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন, রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ করার সময় চতুরতার আশ্রয় নেয়া হয়েছিল। এই অধ্যাদেশ যারা প্রণয়ন করেছেন, তারা এ চতুরতার আশ্রয় নেন।
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘এই অধ্যাদেশটি সংশোধন করা হবে। এই দুই বিভাগে প্রশাসন ক্যাডারের যেমন আধিপত্য থাকবে না, তেমনি শুল্ক ও কর ক্যাডারের কর্মকর্তাদের আধিপত্য থাকবে না।’ রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব পদ ও ঊর্ধ্বতন পদে নিয়োগ দেয়ার জন্য আলাদা একটি নীতিমালার পরামর্শ দেয়া হবে বলে জানান তিনি। সচিব পদে ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে যোগ্যতার মানদ- নির্ধারণ করে দেয়া হবে।
গত ১২ মে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে রাজস্ব নীতি
ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নামে দুটি বিভাগে পৃথক করে অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এ নিয়ে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলন করেছেন। রাজস্ব আদায় কার্যক্রম বাড়ানোসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খানকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির অগ্রগতি জানাতেই আজকের সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়।
ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘এই অধ্যাদেশ নিয়ে আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে অন্য ক্যাডারের দ্বন্দ্বের কারণে। অধ্যাদেশটি হঠাৎ পরিবর্তন করা হলো।’
এই অধ্যাদেশে মৌলিক ত্রুটি রয়েছে বলে জানিয়ে জ্বালানি উপেদষ্টা বলেন, ‘একটি জায়গায় বলা হয়েছে, ‘উপযুক্ত ব্যক্তিকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব করা হবে। এই উপযুক্ত ব্যক্তি কে? আবুল বারকাত? এই অধ্যাদেশে কতগুলো সমস্যা চিহ্নিত করা হয়েছে। আমরা কমিটির পক্ষ থেকে এসব সমস্যা সমাধানের কথা অর্থ উপদেষ্টাকে জানাব।’
ফাওজুল কবির বলেন, ‘এনবিআর থাকবে না। প্রতিষ্ঠানটির নাম শুনলে মানুষ অট্টহাসি দেয়। কেন দেয়, সেটা আপনারা সবাই জানেন। এই নাম না থাকলেই ভালো। রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগে প্রশাসন ক্যাডারের খবরদারি যেমন থাকবে না, তেমনি শুল্ক ও কর ক্যাডারের কর্মকর্তাদের খবরদারিও থাকবে না।’
উপদেষ্টা পরিষদে কীভাবে এই অধ্যাদেশ পাস হলো এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘আমরা ভবিষ্যৎ দেখতে পারি না। আমাদের নিজেদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এ জন্যই সরকার পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছে। সবার ভুল হয়। আমাদের ভুল হয়েছে। আমরা সেটা সংশোধন করছি।’
এনবিআরের আন্দোলন ঠেকাতে দুদককে ব্যবহার করা হয়েছে কিনা, সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির বলেন, ‘দুদককে মোটেই ব্যবহার করা হয়নি। এ প্রক্রিয়া আগেই নেয়া হয়েছিল। এখনও ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এনবিআর কর্মকর্তাদের আচরণ এ প্রক্রিয়াকে আরও ত্বরান্বিত করেছে। তারা যদি নির্দোষ হন, দুদক তাদের দায়মুক্তি দেবে।’
এনবিআর কর্মকর্তাদের মধ্যে এখনও আতঙ্ক বিরাজ করছে এ বিষয়ে জানতে চাই ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘কর্মকর্তারা সরকারের আস্থা হারিয়েছেন। তাদের আচরণের মাধ্যমে এ আস্থা হারিয়েছে। এ আস্থা ফিরিয়ে আনতে তাদের রাজস্ব আহরণের গতি বাড়াতে হবে।’
আপনারা তাদের অভয় দিচ্ছেন কিনা প্রশ্নের জবাবে ফাওজুল কবির খান বলেন, ‘তারা কেউ শিশু নয়। আন্দোলনের শুরুর দিকে তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু তারা দুই মাস আন্দোলন করেছে। এটা খাতুনগঞ্জের আড়ত নাকি? সবাই কাজকর্ম ফেলে আন্দোলনে নেমেছে। ব্যবসায়ীদের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষতিপূরণ কে দেবে? এখন তাদের উচিত হবে, সরকারের হারিয়ে যাওয়া আস্থা ফেরাতে। এটা তো ব্যক্তিগত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নয়।’ ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘তারা (এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারী) রাজস্ব আদায়ে বাধা দিয়েছেন। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ক্ষতিগ্রস্ত করতে আন্দোলনের নামে তারা সরকারবিরোধী অবস্থান নিয়েছেন। সরকার অপরিসীম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। কমিটির প্রতিবেদন দ্রুত অর্থ উপদেষ্টার কাছে জমা দেয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, ‘এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আন্দোলন স্থগিত করলেও দেখা যাচ্ছে, রাজস্ব আহরণের গতি কম। এসব দেখতে আমরা মাঠপর্যায় পরিদর্শনে যাব। আগে কী সেবা দিয়েছিলেন, এখন কী সেবা দেয়া হচ্ছে এবং রাজস্ব আহরণের গতি কেমন, তা দেখতে যাব।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।