অবশেষে খোঁজ মিলেছে ছিনতাইকারী কবলে পড়ে মোবাইল, ব্যাগ, মানিব্যাগের পর জামা-জুতা খুলে দিতে বাধ্য হওয়া ভুক্তভোগী যুবকের। তার নাম শিমিয়ন ত্রিপুরা (৩০)। এ ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন তিনি। তবে অভিযুক্তদের কেউ শনাক্ত হয়নি। পুলিশ বলছে, সিসিটিভি ফুটেজসহ বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে জড়িতদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে।
রোববার,(১৩ জুলাই ২০২৫) শেরেবাংলা নগর থানার ওসি তদন্ত মো. মেহেদী হাসান বলেন, শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী। আমরা সিসি টিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ ও ভুক্তভোগীর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আসামি শনাক্ত করার চেষ্টা করছি। দ্রুত সময়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে কাজ চলছে।
মামলায় ভুক্তভোগী শিমিয়ন ত্রিপুরা উল্লেখ করেছেন, তিনি ধামরাইয়ে এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন, থাকেন শ্যামলীতে। ওইদিন সকাল ৬টায় সাভারের উদ্দেশে তিনি শ্যামলীর বাসা থেকে রওনা হন। তিনি যখন শ্যামলীর মেরি গোল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পূর্ব পাশে আসেন, তখন পেছন থেকে একটি মোটরসাইকেল এসে থামে। মোটরসাইকেল থেকে নেমে আসা তিনজন চাপাতির ভয় দেখিয়ে তার কাছ থেকে মুঠোফোন, মানিব্যাগ ও ক্রেডিট কার্ড ছিনিয়ে নেয়।
এরপর শরীরে থাকা টি-শার্ট এবং পায়ের জুতাও খুলে দিতে বলে ছিনতাইকারীরা। এতে তিনি ভয়ে টি-শার্ট ও জুতা খুলে দেন। এজাহারে ভুক্তভোগী উল্লেখ করেন, তিনি গত শুক্রবারেই ঘটনাটি নিয়ে থানায় যেতেন। কিন্তু অফিসের কাজ থাকায় তিনি আর থানায় যেতে পারেননি। এরই মধ্যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়। পুলিশও তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। ফলে তিনি থানায় গিয়ে মামলা করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, গত শুক্রবার ভোর ৬টার দিকে শ্যামলী ২ নম্বর রোডে অবস্থিত কাজী অফিসের দিক থেকে ছাতা হাতে এক ব্যক্তিকে হেঁটে যেতে দেখা যায়। এ সময় তার পেছন দিক থেকে একটি মোটরসাইকেলে আসতে দেখা যায় তিনজনকে। ভুক্তভোগীর কাছে এসে মোটরসাইকেলের পেছনের ব্যক্তি নেমে পড়েন। বাকি দুইজন মোটরসাইকেলটি ইউটার্ন নিয়ে ভুক্তভোগীর সামনে এসে অবস্থান নেন।
এ সময় চালকের পিছে থাকা অন্য ছিনতাইকারীও নেমে পড়েন। অভিযুক্ত তিন ছিনতাইকারীর মধ্যে দুইজনকে হেলমেট পরিহিত অবস্থায় এবং একজনকে খালি গায়ে দেখা গেছে। পরে দুই ছিনতাইকারী ভুক্তভোগীর কাছে থাকা টাকাসহ সবকিছু ছিনিয়ে নেন। এ সময় তাদের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভুক্তভোগীকে ভয় দেখানো হয় এবং তার জামা ও জুতা খুলে নিতেও দেখা গেছে।
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
অবশেষে খোঁজ মিলেছে ছিনতাইকারী কবলে পড়ে মোবাইল, ব্যাগ, মানিব্যাগের পর জামা-জুতা খুলে দিতে বাধ্য হওয়া ভুক্তভোগী যুবকের। তার নাম শিমিয়ন ত্রিপুরা (৩০)। এ ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন তিনি। তবে অভিযুক্তদের কেউ শনাক্ত হয়নি। পুলিশ বলছে, সিসিটিভি ফুটেজসহ বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে জড়িতদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান রয়েছে।
রোববার,(১৩ জুলাই ২০২৫) শেরেবাংলা নগর থানার ওসি তদন্ত মো. মেহেদী হাসান বলেন, শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী। আমরা সিসি টিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ ও ভুক্তভোগীর দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আসামি শনাক্ত করার চেষ্টা করছি। দ্রুত সময়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে কাজ চলছে।
মামলায় ভুক্তভোগী শিমিয়ন ত্রিপুরা উল্লেখ করেছেন, তিনি ধামরাইয়ে এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন, থাকেন শ্যামলীতে। ওইদিন সকাল ৬টায় সাভারের উদ্দেশে তিনি শ্যামলীর বাসা থেকে রওনা হন। তিনি যখন শ্যামলীর মেরি গোল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পূর্ব পাশে আসেন, তখন পেছন থেকে একটি মোটরসাইকেল এসে থামে। মোটরসাইকেল থেকে নেমে আসা তিনজন চাপাতির ভয় দেখিয়ে তার কাছ থেকে মুঠোফোন, মানিব্যাগ ও ক্রেডিট কার্ড ছিনিয়ে নেয়।
এরপর শরীরে থাকা টি-শার্ট এবং পায়ের জুতাও খুলে দিতে বলে ছিনতাইকারীরা। এতে তিনি ভয়ে টি-শার্ট ও জুতা খুলে দেন। এজাহারে ভুক্তভোগী উল্লেখ করেন, তিনি গত শুক্রবারেই ঘটনাটি নিয়ে থানায় যেতেন। কিন্তু অফিসের কাজ থাকায় তিনি আর থানায় যেতে পারেননি। এরই মধ্যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়। পুলিশও তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। ফলে তিনি থানায় গিয়ে মামলা করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, গত শুক্রবার ভোর ৬টার দিকে শ্যামলী ২ নম্বর রোডে অবস্থিত কাজী অফিসের দিক থেকে ছাতা হাতে এক ব্যক্তিকে হেঁটে যেতে দেখা যায়। এ সময় তার পেছন দিক থেকে একটি মোটরসাইকেলে আসতে দেখা যায় তিনজনকে। ভুক্তভোগীর কাছে এসে মোটরসাইকেলের পেছনের ব্যক্তি নেমে পড়েন। বাকি দুইজন মোটরসাইকেলটি ইউটার্ন নিয়ে ভুক্তভোগীর সামনে এসে অবস্থান নেন।
এ সময় চালকের পিছে থাকা অন্য ছিনতাইকারীও নেমে পড়েন। অভিযুক্ত তিন ছিনতাইকারীর মধ্যে দুইজনকে হেলমেট পরিহিত অবস্থায় এবং একজনকে খালি গায়ে দেখা গেছে। পরে দুই ছিনতাইকারী ভুক্তভোগীর কাছে থাকা টাকাসহ সবকিছু ছিনিয়ে নেন। এ সময় তাদের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে ভুক্তভোগীকে ভয় দেখানো হয় এবং তার জামা ও জুতা খুলে নিতেও দেখা গেছে।