জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা স্মরণ করে তাদের সাংবিধানিকভাবে সমতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সংলাপের ১৩তম দিনের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আলোচ্য সূচিতে এদিন ছিল সংসদে নারীর আসন সংখ্যা এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের প্রস্তাব।
আলী রীয়াজ বলেন, “১৪ জুলাইয়ের নারী আন্দোলন রাষ্ট্র পুনর্গঠনের পথে আমাদের নতুন দিশা দিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে নারীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পাওয়ার দাবি রাখে।”
তিনি বলেন, “জুলাই নারী দিবস হিসেবে ১৪ জুলাইকে ঘোষণা দিয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। এই সিদ্ধান্ত ইতিহাসে নারীদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখার প্রথম পদক্ষেপ। আমরা চাই, এই স্মরণ শুধু আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ না থেকে নারীর সাংবিধানিক মর্যাদায় রূপান্তরিত হোক।”
২০২৪ সালের ১৪ জুলাইয়ের কথা স্মরণ করে আলী রীয়াজ বলেন, “এক বছর আগের সেই দিনে ঢাবি ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা অপমানজনক মন্তব্যের প্রতিবাদে রাতারাতি রাজপথে নেমে এসেছিলেন। তাদের বলিষ্ঠ প্রতিবাদই ছিল আন্দোলনের গতি ফেরানোর অন্যতম নিয়ামক।”
তিনি আরও বলেন, “রাষ্ট্র গঠন, রাজনীতি ও আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় নারীর মর্যাদার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। আশা করি আজকের আলোচনায় আমরা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব।”
সংলাপের সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান ও আইয়ুব মিয়া।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা স্মরণ করে তাদের সাংবিধানিকভাবে সমতার মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সোমবার (১৪ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সংলাপের ১৩তম দিনের সূচনা বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আলোচ্য সূচিতে এদিন ছিল সংসদে নারীর আসন সংখ্যা এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের প্রস্তাব।
আলী রীয়াজ বলেন, “১৪ জুলাইয়ের নারী আন্দোলন রাষ্ট্র পুনর্গঠনের পথে আমাদের নতুন দিশা দিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে নারীর গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পাওয়ার দাবি রাখে।”
তিনি বলেন, “জুলাই নারী দিবস হিসেবে ১৪ জুলাইকে ঘোষণা দিয়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। এই সিদ্ধান্ত ইতিহাসে নারীদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখার প্রথম পদক্ষেপ। আমরা চাই, এই স্মরণ শুধু আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ না থেকে নারীর সাংবিধানিক মর্যাদায় রূপান্তরিত হোক।”
২০২৪ সালের ১৪ জুলাইয়ের কথা স্মরণ করে আলী রীয়াজ বলেন, “এক বছর আগের সেই দিনে ঢাবি ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা অপমানজনক মন্তব্যের প্রতিবাদে রাতারাতি রাজপথে নেমে এসেছিলেন। তাদের বলিষ্ঠ প্রতিবাদই ছিল আন্দোলনের গতি ফেরানোর অন্যতম নিয়ামক।”
তিনি আরও বলেন, “রাষ্ট্র গঠন, রাজনীতি ও আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় নারীর মর্যাদার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। আশা করি আজকের আলোচনায় আমরা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারব।”
সংলাপের সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান ও আইয়ুব মিয়া।