রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক কারবারি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে আলোচিত ‘আয়েশা গ্রুপ’-এর প্রধান মো. আসাদ ওরফে আরশাদ ওরফে আয়েশা (৩৫) ও তার সহযোগী ইউসুফকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গতকাল সোমবার র্যাব-২-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত রোববার ঢাকার অদূরে সাভারের ভাকুর্তা এলাকা থেকে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ছয়টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার আয়েশা মোহাম্মদপুরের কুখ্যাত ‘কবজিকাটা গ্রুপ’-এর সহযোগী হিসেবে পরিচিত। তিনি শীর্ষ সন্ত্রাসী কবজিকাটা আনোয়ারের ঘনিষ্ঠ সহচর।
র্যাব-২ বলছে, আয়েশা ও তার সহযোগীরা দীর্ঘদিন ধরে মোহাম্মদপুর ও আশপাশের এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন। তারা দিনে কম জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় পথচারীদের জিম্মি করে ছিনতাই করতেন। আর রাতে বাসাবাড়ি বা চলন্ত গাড়িতে লুটপাট চালাতেন।
সম্প্রতি আদাবর এলাকায় মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আয়েশা এক যুবককে কুপিয়ে জখম করেন বলে র্যাব-২ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে ৩০ জুন আদাবর থানায় আয়েশার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা হয়। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে হত্যা, ছিনতাই, চুরি, ডাকাতির প্রস্তুতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাতটি মামলা রয়েছে।
র্যাব-২ বলছে, আয়েশাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে আয়েশা বলেছেন, তিনি রাজমিস্ত্রি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। পরে কবজিকাটা আনোয়ারের হাত ধরে সন্ত্রাসের জগতে প্রবেশ করেন। তিনি আনোয়ারের ডানহাত হিসেবে পরিচিত। তার নির্দেশেই বিভিন্ন অপরাধে নেতৃত্ব দিতেন তিনি।
গ্রেপ্তার দুজনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলে জানায় র্যাব-২। তারা বলছে, অপরাধ দমনে র্যাব এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আদাবর এলাকায় চাঁদাবাজি, ছিনতাই, মাদক কারবারি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে আলোচিত ‘আয়েশা গ্রুপ’-এর প্রধান মো. আসাদ ওরফে আরশাদ ওরফে আয়েশা (৩৫) ও তার সহযোগী ইউসুফকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
গতকাল সোমবার র্যাব-২-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত রোববার ঢাকার অদূরে সাভারের ভাকুর্তা এলাকা থেকে এই দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ছয়টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার আয়েশা মোহাম্মদপুরের কুখ্যাত ‘কবজিকাটা গ্রুপ’-এর সহযোগী হিসেবে পরিচিত। তিনি শীর্ষ সন্ত্রাসী কবজিকাটা আনোয়ারের ঘনিষ্ঠ সহচর।
র্যাব-২ বলছে, আয়েশা ও তার সহযোগীরা দীর্ঘদিন ধরে মোহাম্মদপুর ও আশপাশের এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন। তারা দিনে কম জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় পথচারীদের জিম্মি করে ছিনতাই করতেন। আর রাতে বাসাবাড়ি বা চলন্ত গাড়িতে লুটপাট চালাতেন।
সম্প্রতি আদাবর এলাকায় মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আয়েশা এক যুবককে কুপিয়ে জখম করেন বলে র্যাব-২ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে ৩০ জুন আদাবর থানায় আয়েশার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা হয়। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে হত্যা, ছিনতাই, চুরি, ডাকাতির প্রস্তুতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাতটি মামলা রয়েছে।
র্যাব-২ বলছে, আয়েশাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে আয়েশা বলেছেন, তিনি রাজমিস্ত্রি হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। পরে কবজিকাটা আনোয়ারের হাত ধরে সন্ত্রাসের জগতে প্রবেশ করেন। তিনি আনোয়ারের ডানহাত হিসেবে পরিচিত। তার নির্দেশেই বিভিন্ন অপরাধে নেতৃত্ব দিতেন তিনি।
গ্রেপ্তার দুজনের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলে জানায় র্যাব-২। তারা বলছে, অপরাধ দমনে র্যাব এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।