বাংলা একাডেমি সংস্কারে গঠিত কমিটি থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন কবি ব্রাত্য রাইসু। মঙ্গলবার,(১৫ জুলাই ২০২৫) দুপুরে ফেইসবুক পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করছি, যেই কমিটির সদস্য সংগ্রহের ব্যাপারে দায়সারা ভাব আছে, সেই কমিটিতে গেলে আমার সম্মানহানি ঘটতে পারে এবং আমার কথার মূল্যায়ন ও বিবেচনা আদৌ নাও ঘটতে পারে। তাতে কমিটিতে থাকাটা নিতান্ত অহেতুক হবে। তাই আমি সইরা আসছি। তবে আমি এই কমিটির সর্বাঙ্গীন কল্যাণ কামনা করি। আশা করি, কমিটির মাধ্যমে সত্যিই বাংলা একাডেমির একটি তাৎপর্যপূর্ণ রূপান্তর সম্ভব হবে। ’যোগাযোগ করা হলে ব্রাত্য রাইসু সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘ফেইসবুকে যা লিখেছেন, সেটিই তার বক্তব্য।’
লেখক, গবেষক ও অনুবাদক ফয়জুল লতিফ চৌধুরীকে সভাপতি এবং বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজমকে সদস্য সচিব করে বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি গঠন করা হয়।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় গত ৭ জুলাই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ১৯ সদস্যের এ কমিটি গঠন করার তথ্য দেয়।
এর আগে মে মাসে বাংলা একাডেমির সংস্কার বিষয়ে জানাতে দুই দফা সংবাদ সম্মেলন ডেকে স্থগিত করা হয়েছিল।
ব্রাত্য রাইসু ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘বাংলা একাডেমি সংস্কারে কমিটি গঠন করা হইছে এবং ৭ জুলাই তারিখে এই সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হইছে পত্রিকাগুলিতে। কমিটিতে কারা আছেন তার তালিকায় আমার নামও আছে। এই নাম ভুক্তির ঘটনায় বেশ কয়েকজন আমারে ফোন কইরা অভিনন্দন জানানোর কারণে একটা তথ্য পরিষ্কার করার দরকার ছিল। কিন্তু সেই সময় এই নিয়া নেগেটিভ আলাপ তৈরি হউক, তা আমি চাই নাই।’
ব্রাত্য রাইসুর অভিযোগ, চূড়ান্ত সম্মতি ছাড়াই কমিটিতে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার কথায়, ‘আমি সংস্কার বিষয়ক কমিটি হবে জাইনা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার প্রস্তাবে প্রাথমিক ভাবে সাড়া দিছিলাম। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মহোদয় এই ব্যাপারে ফোন করছিলেন। আমি জানাইছিলাম, আমি প্রাথমিক ভাবে রাজি আছি। তবে কমিটি ফাইনাল করার আগে যাতে যোগাযোগ কইরা আমার দিককার ফাইনাল সম্মতি নেন, সে ব্যাপারে সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয়কে আমি অনুরোধ করছিলাম।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
বাংলা একাডেমি সংস্কারে গঠিত কমিটি থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন কবি ব্রাত্য রাইসু। মঙ্গলবার,(১৫ জুলাই ২০২৫) দুপুরে ফেইসবুক পোস্টে তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করছি, যেই কমিটির সদস্য সংগ্রহের ব্যাপারে দায়সারা ভাব আছে, সেই কমিটিতে গেলে আমার সম্মানহানি ঘটতে পারে এবং আমার কথার মূল্যায়ন ও বিবেচনা আদৌ নাও ঘটতে পারে। তাতে কমিটিতে থাকাটা নিতান্ত অহেতুক হবে। তাই আমি সইরা আসছি। তবে আমি এই কমিটির সর্বাঙ্গীন কল্যাণ কামনা করি। আশা করি, কমিটির মাধ্যমে সত্যিই বাংলা একাডেমির একটি তাৎপর্যপূর্ণ রূপান্তর সম্ভব হবে। ’যোগাযোগ করা হলে ব্রাত্য রাইসু সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘ফেইসবুকে যা লিখেছেন, সেটিই তার বক্তব্য।’
লেখক, গবেষক ও অনুবাদক ফয়জুল লতিফ চৌধুরীকে সভাপতি এবং বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজমকে সদস্য সচিব করে বাংলা একাডেমির কার্যক্রমে গুণগত পরিবর্তন ও সংস্কারে কমিটি গঠন করা হয়।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় গত ৭ জুলাই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ১৯ সদস্যের এ কমিটি গঠন করার তথ্য দেয়।
এর আগে মে মাসে বাংলা একাডেমির সংস্কার বিষয়ে জানাতে দুই দফা সংবাদ সম্মেলন ডেকে স্থগিত করা হয়েছিল।
ব্রাত্য রাইসু ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘বাংলা একাডেমি সংস্কারে কমিটি গঠন করা হইছে এবং ৭ জুলাই তারিখে এই সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হইছে পত্রিকাগুলিতে। কমিটিতে কারা আছেন তার তালিকায় আমার নামও আছে। এই নাম ভুক্তির ঘটনায় বেশ কয়েকজন আমারে ফোন কইরা অভিনন্দন জানানোর কারণে একটা তথ্য পরিষ্কার করার দরকার ছিল। কিন্তু সেই সময় এই নিয়া নেগেটিভ আলাপ তৈরি হউক, তা আমি চাই নাই।’
ব্রাত্য রাইসুর অভিযোগ, চূড়ান্ত সম্মতি ছাড়াই কমিটিতে তার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার কথায়, ‘আমি সংস্কার বিষয়ক কমিটি হবে জাইনা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার প্রস্তাবে প্রাথমিক ভাবে সাড়া দিছিলাম। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মহোদয় এই ব্যাপারে ফোন করছিলেন। আমি জানাইছিলাম, আমি প্রাথমিক ভাবে রাজি আছি। তবে কমিটি ফাইনাল করার আগে যাতে যোগাযোগ কইরা আমার দিককার ফাইনাল সম্মতি নেন, সে ব্যাপারে সম্মানিত মহাপরিচালক মহোদয়কে আমি অনুরোধ করছিলাম।