জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জ- ৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও তার স্ত্রী সালমা ওসমানের বিরুদ্ধে পৃথক দুই মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এছাড়া এই দম্পতির দুই সন্তানের নামে সম্পদ বিবরণী জমার নোটিশ জারি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। মঙ্গলবার,(১৫ জুলাই ২০২৫) দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
প্রথম মামলায় শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ৬ কোটি ৬৮ লাখ ৫৩ হাজার ৬৮৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে ৯ ব্যাংক হিসাবে ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮০ টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দ্বিতীয় মামলায় শামীম ওসমানের সঙ্গে আসামি হয়েছেন তার স্ত্রী সালমা ওসমান। সালমা ওসমানের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৯৬ লাখ ৮৪ হাজার ৭৫৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া তার ৮টি ব্যাংক হিসাবে ২৪ কোটি ৬৬ লাখ ৮৯ হাজার ১৩১ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন পাওয়ার কথা জানিয়েছে দুদক।
এছাড়া শামীম ওসমানের ছেলে ইমতিনান ওসমান ও মেয়ে লাবীবা জোহা অঙ্গনার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে। এ অবস্থায় তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬(১) ধারা মোতাবেক পৃথক ২টি সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে দুদক প্রথম অনুসন্ধান শুরু করে। সে সময় তার বিরুদ্ধে সম্পদের হিসাব গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়, তবে তা দীর্ঘদিন স্থবির ছিল। ২০২৪ সালের শেষে ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর তার বিরুদ্ধে ফের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। কমিশনের এক বিশেষ শাখা তার ব্যাংক লেনদেন ও সম্পদের তথ্য বিশ্লেষণ শুরু করে। সেই অনুসন্ধানের পরিপ্রেক্ষিতেই দুদক আনুষ্ঠানিক মামলা দায়ের করে।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে নারায়ণগঞ্জ- ৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও তার স্ত্রী সালমা ওসমানের বিরুদ্ধে পৃথক দুই মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এছাড়া এই দম্পতির দুই সন্তানের নামে সম্পদ বিবরণী জমার নোটিশ জারি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। মঙ্গলবার,(১৫ জুলাই ২০২৫) দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
প্রথম মামলায় শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ৬ কোটি ৬৮ লাখ ৫৩ হাজার ৬৮৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া তার বিরুদ্ধে ৯ ব্যাংক হিসাবে ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮০ টাকা অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দ্বিতীয় মামলায় শামীম ওসমানের সঙ্গে আসামি হয়েছেন তার স্ত্রী সালমা ওসমান। সালমা ওসমানের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৯৬ লাখ ৮৪ হাজার ৭৫৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া তার ৮টি ব্যাংক হিসাবে ২৪ কোটি ৬৬ লাখ ৮৯ হাজার ১৩১ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন পাওয়ার কথা জানিয়েছে দুদক।
এছাড়া শামীম ওসমানের ছেলে ইমতিনান ওসমান ও মেয়ে লাবীবা জোহা অঙ্গনার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে। এ অবস্থায় তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬(১) ধারা মোতাবেক পৃথক ২টি সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারির অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালে দুদক প্রথম অনুসন্ধান শুরু করে। সে সময় তার বিরুদ্ধে সম্পদের হিসাব গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্ত শুরু হয়, তবে তা দীর্ঘদিন স্থবির ছিল। ২০২৪ সালের শেষে ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর তার বিরুদ্ধে ফের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। কমিশনের এক বিশেষ শাখা তার ব্যাংক লেনদেন ও সম্পদের তথ্য বিশ্লেষণ শুরু করে। সেই অনুসন্ধানের পরিপ্রেক্ষিতেই দুদক আনুষ্ঠানিক মামলা দায়ের করে।