ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার উপদ্রব বেড়েই চলছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এই মশার কামড়ে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩২১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একজন ঢাকা দক্ষিণে ও একজন বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন।
এ নিয়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৫ হাজার ৯০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে হিসাবে এই তথ্য জানা গেছে।
আর যারা বাসাবাড়িতে চিকিৎসাধীন আছে তাদের সংখ্যা জানা গেলে আক্রান্ত আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩১ জন, ঢাকা বিভাগে ৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪৭ জন, খুলনা বিভাগে ২৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৭ জন, রংপুর বিভাগে ২ জন ও সিলেট বিভাগে ১ জন আক্রান্ত হয়েছে।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৩ জন,শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২১ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৮ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৪ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৫ জন ভর্তি আছে। এভাবে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখনও ১ হাজার ২৪১ জন ভর্তি আছে।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা গ্রাম-গঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে। যার কারণে এই বছর শহরের চেয়ে গ্রামে আক্রান্ত বাড়ছে।
ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞ কবিরুল বাসার তার মতে বলেছেন, ডেঙ্গুর জিনগত পরিবর্তনের কারণে সংক্রমণ বাড়ছে। ডেঙ্গু বাংলাদেশের জন্য একটি অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে আর্বির্ভূত হয়েছে।
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার উপদ্রব বেড়েই চলছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এই মশার কামড়ে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩২১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একজন ঢাকা দক্ষিণে ও একজন বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন।
এ নিয়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৫ হাজার ৯০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে হিসাবে এই তথ্য জানা গেছে।
আর যারা বাসাবাড়িতে চিকিৎসাধীন আছে তাদের সংখ্যা জানা গেলে আক্রান্ত আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩১ জন, ঢাকা বিভাগে ৯ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৭ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪৭ জন, খুলনা বিভাগে ২৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে ৫৭ জন, রংপুর বিভাগে ২ জন ও সিলেট বিভাগে ১ জন আক্রান্ত হয়েছে।
হাসপাতালের তথ্যমতে, ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৬ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৩ জন,শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২১ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৮ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৪ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ২৫ জন ভর্তি আছে। এভাবে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এখনও ১ হাজার ২৪১ জন ভর্তি আছে।
মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা গ্রাম-গঞ্জে ছড়িয়ে পড়েছে। যার কারণে এই বছর শহরের চেয়ে গ্রামে আক্রান্ত বাড়ছে।
ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞ কবিরুল বাসার তার মতে বলেছেন, ডেঙ্গুর জিনগত পরিবর্তনের কারণে সংক্রমণ বাড়ছে। ডেঙ্গু বাংলাদেশের জন্য একটি অন্যতম জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে আর্বির্ভূত হয়েছে।