কক্সবাজারের চকরিয়া পৌরসভা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় ঢুকে চুরি করতে গিয়ে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে এক পুলিশ কনেস্টবলের স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে দুর্বৃত্ত। ঘটনার সময় স্বামী পুলিশ সদস্য কক্সবাজারে নিজ কর্মস্থলে ছিলেন।
গত সোমবার গভীর রাতে চকরিয়া পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের একটি ভাড়া বাসায় ঘটে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান চকরিয়া থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম।
ভিকটিমের স্বামী ওই পুলিশ সদস্য বর্তমানে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশে কর্মরত রয়েছেন। চকরিয়ার ভাড়া বাসায় তার স্ত্রী দুই শিশু সন্তান নিয়ে ওইদিন একা ছিলেন।
এ ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী ওই পুলিশ সদস্য বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার চকরিয়া থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন।
মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে চকরিয়া থানার ওসি শফিকুল জানান, ‘গত সোমবার রাত আনুমানিক ৩টার দিকে এক অজ্ঞাতনামা যুবক বাসার রান্নাঘরের জানালা দিয়ে ভেতরে ঢুকে। ওইসময় তার হাতে একটি ধারালো দা ও একটি টর্চলাইট ছিল। বাসায় ঢুকেই ওই দুবৃর্ত্ত ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ভিকটিম ওই নারীর ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোন ও
নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এরপর তাকে রান্নাঘরে নিয়ে গিয়ে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে।
এ সময় ঘরে থাকা তার ছোট দুটি শিশু সন্তান আতঙ্কে কাঁদতে থাকে। একপর্যায়ে দুর্বৃত্ত চলে যাওয়ার পর শিশুদের কান্নাকাটি শুনে পার্শ্ববর্তী ভাড়াটিয়ারা ছুটে আসে।’
পরে রাতেই ওই নারীর স্বামী থানায় যান। পরদিন সকালে চকরিয়া থানায় নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ, চুরি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
চকরিয়া থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ কনেস্টবলের স্ত্রীকে ধর্ষণসহ একাধিক অভিযোগে মামলা নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্তকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশ মাঠে কাজ করছে।
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া পৌরসভা এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় ঢুকে চুরি করতে গিয়ে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে এক পুলিশ কনেস্টবলের স্ত্রীকে ধর্ষণ করেছে দুর্বৃত্ত। ঘটনার সময় স্বামী পুলিশ সদস্য কক্সবাজারে নিজ কর্মস্থলে ছিলেন।
গত সোমবার গভীর রাতে চকরিয়া পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের একটি ভাড়া বাসায় ঘটে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান চকরিয়া থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম।
ভিকটিমের স্বামী ওই পুলিশ সদস্য বর্তমানে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশে কর্মরত রয়েছেন। চকরিয়ার ভাড়া বাসায় তার স্ত্রী দুই শিশু সন্তান নিয়ে ওইদিন একা ছিলেন।
এ ঘটনায় ভিকটিমের স্বামী ওই পুলিশ সদস্য বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার চকরিয়া থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন।
মামলার এজাহারের বরাত দিয়ে চকরিয়া থানার ওসি শফিকুল জানান, ‘গত সোমবার রাত আনুমানিক ৩টার দিকে এক অজ্ঞাতনামা যুবক বাসার রান্নাঘরের জানালা দিয়ে ভেতরে ঢুকে। ওইসময় তার হাতে একটি ধারালো দা ও একটি টর্চলাইট ছিল। বাসায় ঢুকেই ওই দুবৃর্ত্ত ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ভিকটিম ওই নারীর ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোন ও
নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এরপর তাকে রান্নাঘরে নিয়ে গিয়ে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করে।
এ সময় ঘরে থাকা তার ছোট দুটি শিশু সন্তান আতঙ্কে কাঁদতে থাকে। একপর্যায়ে দুর্বৃত্ত চলে যাওয়ার পর শিশুদের কান্নাকাটি শুনে পার্শ্ববর্তী ভাড়াটিয়ারা ছুটে আসে।’
পরে রাতেই ওই নারীর স্বামী থানায় যান। পরদিন সকালে চকরিয়া থানায় নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ, চুরি ও ভয়ভীতি প্রদর্শনের অভিযোগে একটি মামলা করেন।
চকরিয়া থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ কনেস্টবলের স্ত্রীকে ধর্ষণসহ একাধিক অভিযোগে মামলা নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্তকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে পুলিশ মাঠে কাজ করছে।