মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে পাখি অবমুক্ত
শুক্রবার বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের উদ্ধারকর্মীরা পাখি অবমুক্ত করেন -সংবাদ
রাজধানীর মিরপুর-১ পাখির হাটে অভিযান চালিয়ে মোট ৬১টি পাখি এবং ২টি কচ্ছপ উদ্ধার করেছে বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।
বন্যপ্রাণী সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নে শুক্রবার,(১৮ জুলাই ২০২৫) সংস্থাটি এই অভিযান পরিচালনা।
উদ্ধারকৃত পাখিগুলোর মধ্যে রয়েছে ৪১টি টিয়া, ৩টি হরিয়াল ও ঘুঘু, ১০টি মুনিয়া এবং ৫টি শালিক। এছাড়া উদ্ধার করা হয়েছে ২টি কচ্ছপ। অভিযান শেষে মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে পাখিগুলো অবমুক্ত করা হয়।
বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট জানায়, পাখি এবং অন্যান্য বন্যপ্রাণী বিক্রি ও খাঁচাবন্দী রাখা বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী দ-নীয় অপরাধ। জনসচেতনতা বাড়ানো এবং অবৈধ বন্যপ্রাণী বাণিজ্য বন্ধে এ ধরনের অভিযান নিয়মিত পরিচালিত হচ্ছে।
বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী জানান, প্রকৃতিতে বন্যপ্রাণীর স্বাধীন বিচরণই তাদের প্রাকৃতিক অধিকার। শহরের পাখির হাটগুলোতে যেভাবে অসংখ্য বন্য প্রাণী খাঁচায় বন্দী করে বিক্রি করা হচ্ছে, তা শুধু বেআইনি নয়-নিষ্ঠুরও বটে। তিনি জানান, উদ্ধারকৃত প্রাণীগুলো প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে নিরাপদ পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়েছে।
বন অধিদপ্তর সব নাগরিককে বন্যপ্রাণী কেনাবেচা ও খাঁচায় পোষা থেকে বিরত থাকতে এবং এ ধরনের বেআইনি কার্যকলাপের তথ্য দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে। এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।
মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে পাখি অবমুক্ত
শুক্রবার বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের উদ্ধারকর্মীরা পাখি অবমুক্ত করেন -সংবাদ
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর মিরপুর-১ পাখির হাটে অভিযান চালিয়ে মোট ৬১টি পাখি এবং ২টি কচ্ছপ উদ্ধার করেছে বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।
বন্যপ্রাণী সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নে শুক্রবার,(১৮ জুলাই ২০২৫) সংস্থাটি এই অভিযান পরিচালনা।
উদ্ধারকৃত পাখিগুলোর মধ্যে রয়েছে ৪১টি টিয়া, ৩টি হরিয়াল ও ঘুঘু, ১০টি মুনিয়া এবং ৫টি শালিক। এছাড়া উদ্ধার করা হয়েছে ২টি কচ্ছপ। অভিযান শেষে মিরপুর বোটানিক্যাল গার্ডেনে পাখিগুলো অবমুক্ত করা হয়।
বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট জানায়, পাখি এবং অন্যান্য বন্যপ্রাণী বিক্রি ও খাঁচাবন্দী রাখা বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অনুযায়ী দ-নীয় অপরাধ। জনসচেতনতা বাড়ানো এবং অবৈধ বন্যপ্রাণী বাণিজ্য বন্ধে এ ধরনের অভিযান নিয়মিত পরিচালিত হচ্ছে।
বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী জানান, প্রকৃতিতে বন্যপ্রাণীর স্বাধীন বিচরণই তাদের প্রাকৃতিক অধিকার। শহরের পাখির হাটগুলোতে যেভাবে অসংখ্য বন্য প্রাণী খাঁচায় বন্দী করে বিক্রি করা হচ্ছে, তা শুধু বেআইনি নয়-নিষ্ঠুরও বটে। তিনি জানান, উদ্ধারকৃত প্রাণীগুলো প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে নিরাপদ পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়েছে।
বন অধিদপ্তর সব নাগরিককে বন্যপ্রাণী কেনাবেচা ও খাঁচায় পোষা থেকে বিরত থাকতে এবং এ ধরনের বেআইনি কার্যকলাপের তথ্য দিয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে। এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।