জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি রাষ্ট্র কাঠামো ও শাসন সংস্কার বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে তাগিদ দিয়েছেন। তিনি স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, কমিশনের নির্ধারিত সময়সীমা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য হাতে রয়েছে মাত্র ১০ দিন।
সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৬তম দিনে সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, “যেটা আমাদের বাধ্যবাধকতা বলে মনে করি, সেখানে পৌঁছাতে হলে আজকেসহ আগামী ১০ দিনের মধ্যে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।”
তিনি জানান, কিছু বিষয়ে আলোচনা এখনো বাকি থাকলেও সময়ক্ষেপণ করা যাবে না। দ্বিমত পোষণের সুযোগ থাকলেও কমিশনের কাজ এগিয়ে নিতে হবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই।
এদিনের সংলাপে প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার সুযোগ এবং রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
আলী রীয়াজ বলেন, “আমরা চাই আগামী ১০ দিনের মধ্যে জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত হোক। কেউ দ্বিমত পোষণ করলে, সেটিও সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ হিসেবে উল্লেখ থাকবে।”
তিনি জানান, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। অধিকাংশ দল তত্ত্বাবধায়ক কাঠামোর পক্ষে মত দিয়েছে বলেও জানান তিনি।
গত বছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ও রক্তপাতের প্রসঙ্গ টেনে আলী রীয়াজ বলেন, “সেই অভিজ্ঞতা আমাদের স্মরণে রাখতে হবে। ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে উঠে জাতিগত ঐক্যের ভিত্তিতে আমাদেরকে সামনে এগোতে হবে।”
সংলাপে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, ডবদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান ও আইয়ুব মিয়া।
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি রাষ্ট্র কাঠামো ও শাসন সংস্কার বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে তাগিদ দিয়েছেন। তিনি স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, কমিশনের নির্ধারিত সময়সীমা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য হাতে রয়েছে মাত্র ১০ দিন।
সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ১৬তম দিনে সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, “যেটা আমাদের বাধ্যবাধকতা বলে মনে করি, সেখানে পৌঁছাতে হলে আজকেসহ আগামী ১০ দিনের মধ্যে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।”
তিনি জানান, কিছু বিষয়ে আলোচনা এখনো বাকি থাকলেও সময়ক্ষেপণ করা যাবে না। দ্বিমত পোষণের সুযোগ থাকলেও কমিশনের কাজ এগিয়ে নিতে হবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই।
এদিনের সংলাপে প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার সুযোগ এবং রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
আলী রীয়াজ বলেন, “আমরা চাই আগামী ১০ দিনের মধ্যে জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত হোক। কেউ দ্বিমত পোষণ করলে, সেটিও সনদে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ হিসেবে উল্লেখ থাকবে।”
তিনি জানান, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে কমিশন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। অধিকাংশ দল তত্ত্বাবধায়ক কাঠামোর পক্ষে মত দিয়েছে বলেও জানান তিনি।
গত বছরের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ও রক্তপাতের প্রসঙ্গ টেনে আলী রীয়াজ বলেন, “সেই অভিজ্ঞতা আমাদের স্মরণে রাখতে হবে। ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে উঠে জাতিগত ঐক্যের ভিত্তিতে আমাদেরকে সামনে এগোতে হবে।”
সংলাপে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, ডবদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান ও আইয়ুব মিয়া।