ভয়াবহ যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনার পর হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। মঙ্গলবার,( ২২ জুলাই ২০২৫) দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশ করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬৫ জনে, আর মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ জনে।
আইএসপিআর জানায়, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮ জন আহত, নিহত নেই। বার্ন ইনস্টিটিউটে রয়েছে ৪৬ জন আহত এবং ১০ জন নিহত। ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি আছে ৩ জন আহত এবং ১ জন নিহত হয়েছেন। ঢাকার সিএমএইচে রয়েছে ২৮ জন আহত এবং ১৬ জন নিহত। লুবনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড কার্ডিয়াক সেন্টার, উত্তরায় ভর্তি আছে ১৩ জন আহত এবং ২ জন নিহত। উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬০ জন আহত এবং ১ জন নিহত। উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে রয়েছে ১ জন আহত, নিহত নেই। শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ১ জন আহত। ইউনাইটেড হাসপাতালে আছেন ২ জন আহত এবং ১ জন নিহত এবং কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে রয়েছেন ৩ জন আহত।
এছাড়া মঙ্গলবার, দুপুরে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমান জানান,বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ জনে। আর আহত ৬৯ জন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তিনি বলেছেন চিকিৎসাধীন ৬৯ জনের মধ্যে ১০ জনকে ‘শঙ্কামুক্ত’ বলে মনে করা হচ্ছে। ৩০ জনের অবস্থা এখনও ‘অস্পষ্ট’, তাদের ১০ জনের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’ বলে জানিয়েছেন তিনি। আর বাকিদের অবস্থা ‘মাঝারি’ ধরনের। এ সময় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর-আইএসপিআরের জানানো মৃত্যুর সংখ্যার তথ্যে পার্থক্যের বিষয়ে তার ভাষ্য,‘সংখ্যাটায় খুব বেশি পীড়াপীড়ির কিছু নেই। বিভ্রান্তি দূর হতে আমাদের একটু সময় দেন, কিছুক্ষণের মধ্যে দূর হয়ে যাবে।’ সায়েদুর রহমান জানিয়েছেন নিহত ২৯ জনের মধ্যে ১৫ জন সিএমইচএ এবং ১০ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে ছিলেন। বাকি ৪ জনের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারীর কাচ থেকে উত্তর পাওয়া যায়নি। বার্ন ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের সামনে এসে মৃত্যু সংখ্যা নিয়ে ‘অস্পষ্টার’ বিষয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। পরে এ বিষয়ে জবাব দিতে সাংবাদিকদের সামনে সায়েদুর রহমান বলেন,‘এখানে আসার আগে আমরা আইএসপিআরের সাথে কথা বলেছি। আইএসপিআরের তথ্যে যে একটি হাসপাতাল অন্তর্ভুক্ত হয়েছে সেটি হচ্ছে লুবনা।
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫
ভয়াবহ যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনার পর হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। মঙ্গলবার,( ২২ জুলাই ২০২৫) দুপুর ১২টা পর্যন্ত দুর্ঘটনায় আহত ও নিহতদের হালনাগাদ সংখ্যা প্রকাশ করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬৫ জনে, আর মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ জনে।
আইএসপিআর জানায়, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮ জন আহত, নিহত নেই। বার্ন ইনস্টিটিউটে রয়েছে ৪৬ জন আহত এবং ১০ জন নিহত। ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি আছে ৩ জন আহত এবং ১ জন নিহত হয়েছেন। ঢাকার সিএমএইচে রয়েছে ২৮ জন আহত এবং ১৬ জন নিহত। লুবনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড কার্ডিয়াক সেন্টার, উত্তরায় ভর্তি আছে ১৩ জন আহত এবং ২ জন নিহত। উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৬০ জন আহত এবং ১ জন নিহত। উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে রয়েছে ১ জন আহত, নিহত নেই। শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ১ জন আহত। ইউনাইটেড হাসপাতালে আছেন ২ জন আহত এবং ১ জন নিহত এবং কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে রয়েছেন ৩ জন আহত।
এছাড়া মঙ্গলবার, দুপুরে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমান জানান,বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ জনে। আর আহত ৬৯ জন ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তিনি বলেছেন চিকিৎসাধীন ৬৯ জনের মধ্যে ১০ জনকে ‘শঙ্কামুক্ত’ বলে মনে করা হচ্ছে। ৩০ জনের অবস্থা এখনও ‘অস্পষ্ট’, তাদের ১০ জনের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’ বলে জানিয়েছেন তিনি। আর বাকিদের অবস্থা ‘মাঝারি’ ধরনের। এ সময় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর-আইএসপিআরের জানানো মৃত্যুর সংখ্যার তথ্যে পার্থক্যের বিষয়ে তার ভাষ্য,‘সংখ্যাটায় খুব বেশি পীড়াপীড়ির কিছু নেই। বিভ্রান্তি দূর হতে আমাদের একটু সময় দেন, কিছুক্ষণের মধ্যে দূর হয়ে যাবে।’ সায়েদুর রহমান জানিয়েছেন নিহত ২৯ জনের মধ্যে ১৫ জন সিএমইচএ এবং ১০ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে ছিলেন। বাকি ৪ জনের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারীর কাচ থেকে উত্তর পাওয়া যায়নি। বার্ন ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের সামনে এসে মৃত্যু সংখ্যা নিয়ে ‘অস্পষ্টার’ বিষয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। পরে এ বিষয়ে জবাব দিতে সাংবাদিকদের সামনে সায়েদুর রহমান বলেন,‘এখানে আসার আগে আমরা আইএসপিআরের সাথে কথা বলেছি। আইএসপিআরের তথ্যে যে একটি হাসপাতাল অন্তর্ভুক্ত হয়েছে সেটি হচ্ছে লুবনা।