ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের দুই দিন পর ক্যাম্পাসে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। বুধবার সকাল থেকে প্রধান ফটকে ভিড় করছেন আশপাশের মানুষ ও স্বজনেরা। তবে ফটক ভেতর থেকে বন্ধ থাকায় সংবাদকর্মীরাও ঢুকতে পারেননি।
প্রতিষ্ঠানটির একাডেমিক ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান মিয়া বলেন, বহিরাগতরা ‘সমস্যা সৃষ্টি’ করছেন—এ কারণে ফটক বন্ধ রাখা হয়েছে।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সকল শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রম চললেও ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে।
সোমবার দুপুরে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে বিধ্বস্ত হয়। এতে এখন পর্যন্ত ৩২ জন নিহত এবং অন্তত ১৬৫ জন আহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে দেখা যায়, স্কুলের ফটক বন্ধ, ভেতরে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রবেশ করছেন। আশপাশের এলাকাও তুলনামূলক শান্ত থাকলেও ফটকের বাইরে জনতার জটলা লেগে আছে। কেউ জানতে চাইছেন—ঘটনার সময় কোন ক্লাসগুলো চলছিল, কেউ চাইছেন নিহত ও আহতদের তালিকা ফটকে সাঁটাতে।
মঙ্গলবার শিক্ষার্থীরা ছয় দফা দাবিতে বিক্ষোভ করে। এই সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ঘটনাস্থলে গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁদের ৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ রাখে। পরে সন্ধ্যায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, হতাহতদের তালিকা তাদের কাছে আছে, তবে তা শুধু নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে শেয়ার করা হয়েছে। কিছু নির্ভরযোগ্য গণমাধ্যমও তা জানে বলে দাবি করেছেন একাডেমিক ডিরেক্টর।
ক্যাম্পাসে ঢোকা না গেলেও বাইরে থেকে ভেতরের অনেকটাই দেখা যাচ্ছে। সেখানে পুলিশ সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে। স্কুলের পাশের গোলচত্বরে পুলিশের একটি দল অবস্থান করছে, যেখানে গতকাল শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেয়।
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের দুই দিন পর ক্যাম্পাসে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। বুধবার সকাল থেকে প্রধান ফটকে ভিড় করছেন আশপাশের মানুষ ও স্বজনেরা। তবে ফটক ভেতর থেকে বন্ধ থাকায় সংবাদকর্মীরাও ঢুকতে পারেননি।
প্রতিষ্ঠানটির একাডেমিক ডিরেক্টর মনিরুজ্জামান মিয়া বলেন, বহিরাগতরা ‘সমস্যা সৃষ্টি’ করছেন—এ কারণে ফটক বন্ধ রাখা হয়েছে।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সকল শিক্ষাকার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রশাসনিক কার্যক্রম চললেও ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ রয়েছে।
সোমবার দুপুরে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে বিধ্বস্ত হয়। এতে এখন পর্যন্ত ৩২ জন নিহত এবং অন্তত ১৬৫ জন আহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
বুধবার সকাল ১০টার দিকে দেখা যায়, স্কুলের ফটক বন্ধ, ভেতরে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রবেশ করছেন। আশপাশের এলাকাও তুলনামূলক শান্ত থাকলেও ফটকের বাইরে জনতার জটলা লেগে আছে। কেউ জানতে চাইছেন—ঘটনার সময় কোন ক্লাসগুলো চলছিল, কেউ চাইছেন নিহত ও আহতদের তালিকা ফটকে সাঁটাতে।
মঙ্গলবার শিক্ষার্থীরা ছয় দফা দাবিতে বিক্ষোভ করে। এই সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ঘটনাস্থলে গেলে শিক্ষার্থীরা তাঁদের ৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ রাখে। পরে সন্ধ্যায় পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
কলেজ কর্তৃপক্ষ বলছে, হতাহতদের তালিকা তাদের কাছে আছে, তবে তা শুধু নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে শেয়ার করা হয়েছে। কিছু নির্ভরযোগ্য গণমাধ্যমও তা জানে বলে দাবি করেছেন একাডেমিক ডিরেক্টর।
ক্যাম্পাসে ঢোকা না গেলেও বাইরে থেকে ভেতরের অনেকটাই দেখা যাচ্ছে। সেখানে পুলিশ সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা গেছে। স্কুলের পাশের গোলচত্বরে পুলিশের একটি দল অবস্থান করছে, যেখানে গতকাল শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে অংশ নেয়।