সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিবির যুগ্ম কমিশনার মো. নাসিরুল ইসলাম বলেন, তাঁকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও নারায়ণগঞ্জে মোট তিনটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে যেকোনো একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে।
খায়রুল হক রাজনৈতিকভাবে আলোচিত হয়ে ওঠেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল মামলার মূল রায়দানকারী হিসেবে। তাঁর বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানায় জালজালিয়াতি করে রায় দেওয়া এবং রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে। ২০২৩ সালের ২৫ আগস্ট ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল বারী ভূঁইয়া বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
খায়রুল হক ২০১০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং পরের বছরের ১৭ মে অবসরে যান। ২০১৩ সালে তাঁকে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। কয়েক দফা মেয়াদ বৃদ্ধির পর ২০২৩ সালের ১৩ আগস্ট তিনি পদত্যাগ করেন।
আপিল বিভাগে থাকাকালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল এবং ফতোয়া অবৈধ ঘোষণার রায় দেন খায়রুল হক। এর আগে হাইকোর্টে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী মামলা, চার নদী রক্ষা এবং স্বাধীনতার ঘোষক সংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দেন।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে আটক করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে আটটার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিবির যুগ্ম কমিশনার মো. নাসিরুল ইসলাম বলেন, তাঁকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ও নারায়ণগঞ্জে মোট তিনটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে যেকোনো একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে।
খায়রুল হক রাজনৈতিকভাবে আলোচিত হয়ে ওঠেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল মামলার মূল রায়দানকারী হিসেবে। তাঁর বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানায় জালজালিয়াতি করে রায় দেওয়া এবং রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে। ২০২৩ সালের ২৫ আগস্ট ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল বারী ভূঁইয়া বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
খায়রুল হক ২০১০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এবং পরের বছরের ১৭ মে অবসরে যান। ২০১৩ সালে তাঁকে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। কয়েক দফা মেয়াদ বৃদ্ধির পর ২০২৩ সালের ১৩ আগস্ট তিনি পদত্যাগ করেন।
আপিল বিভাগে থাকাকালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল এবং ফতোয়া অবৈধ ঘোষণার রায় দেন খায়রুল হক। এর আগে হাইকোর্টে তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী মামলা, চার নদী রক্ষা এবং স্বাধীনতার ঘোষক সংক্রান্ত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দেন।