জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে ভূয়া সেনাসদস্যের পরিচয়ে ৩৭ তম বিয়ের পাত্রি দেখতে এসে দুই ব্যক্তিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিলেন জনতা।
বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) বেলা ২ টায় উপজেলার পাঠান পড়া বাজারে এঘটনা ঘটে। আটককৃত ওই ভূয়া সেনা সদস্য হলেন, গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার হরিনাথপুর বিষপুকুর গ্রামের মনতাজ উদ্দিন এর ছেলে সদরুল ইসলাম (৪১) ও তার সহযোগি একই গ্রামের জালাল উদ্দীনের ছেলে আ. রহিম(৫৫)।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালে প্রকৃত নাম ঠিকানা গোপন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ভূয়া আইডি কার্ড দেখিয়ে স্থানীয় ঘটক আমিরুল ইসলামের মারফত জেলার পাঁচবিবি উপজেলার সাতিনালী গ্রামের আব্দুর রউফের ছেলে সাজ্জাদুর রহমান সোহেলের মেয়ের সঙ্গে পাঁচ লাখ টাকা কাবিনে বিয়ে করেন ওই প্রতারক ভূয়া সেনা সদস্য। জামাই সেজে তিনদিন শশুর বাড়িতে থেকে ছুটি শেষ সেনা ক্যাম্পে ফিরার বাহানায় নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা নিয়ে উধাও হয় তারা। পরে
ওই ঠিকানায় খোঁজ নিয়ে তাকে আর পাওয়া যায়না।
গতকাল বুধবার ক্ষেতলাল উপজেলার হোপ গ্রামের আফজাল হোসেনের মেয়ের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসেন ওই ভূয়া সেনা সদস্য ও তার এক সহযোগি এবং তাদের সেনা সদস্যের পরিচয় পত্র ও আইডি কার্ড দিয়ে যায়। বিষয়টি ওই আমিনুর ঘটক জানতে পেয়ে তার আইডি কার্ডে ছবি দেখে তাকে চিনতে পারে। এরপর বৃহস্পতিবার ওই ভূয়া সেনা সদস্য তার এক সহযোগিকে নিয়ে বিয়ের খবর নিতে পাঠান পাড়া বাজারে আসে। ঘটক আমিরুর ও মেয়ের বাবা ওই দুই প্রতারকের ঘটনাটি বাজারের স্থানীয় লোকজনদের জানালে তাদের আটক করে গণধোলাই দিলে তারা সত্যতা স্বীকার করে এবং বলেন দেশের বিভিন্ন যায়গায় এভাবে ৩৬ টি বিয়ে করেছেন। পরে ক্ষেতলাল থানা পুলিশ খবর পেয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছিল।
এ বিষয়ে ক্ষেতলাল থানার ওসি (তদন্ত) কামাল হোসেন বলেন, সেনা সদস্য পরিচয়ে দুই ব্যক্তি বিয়ের পাত্রি দেখতে আসলে স্থানীয় জনগণের সন্দেহ হলে তারা থানায় খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে ভূয়া সেনাসদস্যের পরিচয়ে ৩৭ তম বিয়ের পাত্রি দেখতে এসে দুই ব্যক্তিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিলেন জনতা।
বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) বেলা ২ টায় উপজেলার পাঠান পড়া বাজারে এঘটনা ঘটে। আটককৃত ওই ভূয়া সেনা সদস্য হলেন, গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার হরিনাথপুর বিষপুকুর গ্রামের মনতাজ উদ্দিন এর ছেলে সদরুল ইসলাম (৪১) ও তার সহযোগি একই গ্রামের জালাল উদ্দীনের ছেলে আ. রহিম(৫৫)।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালে প্রকৃত নাম ঠিকানা গোপন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য পরিচয়ে ভূয়া আইডি কার্ড দেখিয়ে স্থানীয় ঘটক আমিরুল ইসলামের মারফত জেলার পাঁচবিবি উপজেলার সাতিনালী গ্রামের আব্দুর রউফের ছেলে সাজ্জাদুর রহমান সোহেলের মেয়ের সঙ্গে পাঁচ লাখ টাকা কাবিনে বিয়ে করেন ওই প্রতারক ভূয়া সেনা সদস্য। জামাই সেজে তিনদিন শশুর বাড়িতে থেকে ছুটি শেষ সেনা ক্যাম্পে ফিরার বাহানায় নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা নিয়ে উধাও হয় তারা। পরে
ওই ঠিকানায় খোঁজ নিয়ে তাকে আর পাওয়া যায়না।
গতকাল বুধবার ক্ষেতলাল উপজেলার হোপ গ্রামের আফজাল হোসেনের মেয়ের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসেন ওই ভূয়া সেনা সদস্য ও তার এক সহযোগি এবং তাদের সেনা সদস্যের পরিচয় পত্র ও আইডি কার্ড দিয়ে যায়। বিষয়টি ওই আমিনুর ঘটক জানতে পেয়ে তার আইডি কার্ডে ছবি দেখে তাকে চিনতে পারে। এরপর বৃহস্পতিবার ওই ভূয়া সেনা সদস্য তার এক সহযোগিকে নিয়ে বিয়ের খবর নিতে পাঠান পাড়া বাজারে আসে। ঘটক আমিরুর ও মেয়ের বাবা ওই দুই প্রতারকের ঘটনাটি বাজারের স্থানীয় লোকজনদের জানালে তাদের আটক করে গণধোলাই দিলে তারা সত্যতা স্বীকার করে এবং বলেন দেশের বিভিন্ন যায়গায় এভাবে ৩৬ টি বিয়ে করেছেন। পরে ক্ষেতলাল থানা পুলিশ খবর পেয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছিল।
এ বিষয়ে ক্ষেতলাল থানার ওসি (তদন্ত) কামাল হোসেন বলেন, সেনা সদস্য পরিচয়ে দুই ব্যক্তি বিয়ের পাত্রি দেখতে আসলে স্থানীয় জনগণের সন্দেহ হলে তারা থানায় খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। মামলার প্রস্তুতি চলছে।