গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১ জন মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) পর্যন্ত মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১৮ হাজার ৬২৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৬৬ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৪৫ জন, ঢাকা বিভাগে ৪৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৩০ জন, খুলনা বিভাগে ২৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ জন, রাজশাহী বিভাগে ৩৯ জন, রংপুর বিভাগে ৪ জন আক্রান্ত হয়েছে। চট্রগ্রাম বিভাগে ১ জন নিহত হয়েছে। মৃত্যুর শীর্ষে ঢাকা দক্ষিণে ৩১জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬১ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৫ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১২ জন, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২১ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৭
জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৫ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৩১ জন ভর্তি আছে। এই ভাবে ঢাকার ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ভর্তি আছে ২৮৯জন। আর সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি আছে ১৩০৮ জন।
মহাখালী রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুস্তাক হোসেন সংবাদকে বলেন, এডিস মশা থেকে ডেঙ্গু ভাইরাস, জিকা ভাইরাস ও চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হয়।
উল্লেখ্য বাংলাদেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ প্রথম ধরা পড়ে ২০০ সালে। সম্প্রতি বছর গুলোতে এর প্রকোপ আশংকা জনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে ডেঙ্গু শুধু ঢাকায় সীমাবদ্ধ নেই। বরং সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৮০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১ জন মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে বৃহস্পতিবার,(২৪ জুলাই ২০২৫) পর্যন্ত মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১৮ হাজার ৬২৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৬৬ জন, চট্রগ্রাম বিভাগে ৪৫ জন, ঢাকা বিভাগে ৪৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৩০ জন, খুলনা বিভাগে ২৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ জন, রাজশাহী বিভাগে ৩৯ জন, রংপুর বিভাগে ৪ জন আক্রান্ত হয়েছে। চট্রগ্রাম বিভাগে ১ জন নিহত হয়েছে। মৃত্যুর শীর্ষে ঢাকা দক্ষিণে ৩১জন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬১ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৪৫ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১২ জন, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২১ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬৭
জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৫ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৩১ জন ভর্তি আছে। এই ভাবে ঢাকার ১৮টি সরকারি হাসপাতালে এখনও ভর্তি আছে ২৮৯জন। আর সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি আছে ১৩০৮ জন।
মহাখালী রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুস্তাক হোসেন সংবাদকে বলেন, এডিস মশা থেকে ডেঙ্গু ভাইরাস, জিকা ভাইরাস ও চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হয়।
উল্লেখ্য বাংলাদেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ প্রথম ধরা পড়ে ২০০ সালে। সম্প্রতি বছর গুলোতে এর প্রকোপ আশংকা জনক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে ডেঙ্গু শুধু ঢাকায় সীমাবদ্ধ নেই। বরং সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।