বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে দেশের উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) প্রকাশিত কেন্দ্রের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়, বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় নদীগুলোতে বর্তমানে স্বাভাবিক জোয়ার বিরাজমান। তবে নিম্নচাপ ও অমাবস্যার কারণে আগামী ২৪ ঘণ্টায় স্বাভাবিকের চেয়ে ১ থেকে ৩ ফুট উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাস হতে পারে, যা নিম্নাঞ্চল প্লাবিত করতে পারে।
কেন্দ্র জানায়, গেল ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগে ভারি বৃষ্টি হয়েছে, যদিও উজানে বড় ধরনের বৃষ্টিপাত হয়নি। দেশের সব প্রধান নদ-নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে বর্তমানে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর আশপাশের বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে অবস্থান করছে। এর প্রভাবে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট বিভাগ এবং ভারতের ত্রিপুরা, আসাম ও মেঘালয়ে আগামী তিন দিন ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে চট্টগ্রাম বিভাগের গোমতী, ফেনী ও সেলোনিয়া নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও মুহুরি, হালদা, সাঙ্গু ও মাতামুহুরি নদীর পানি সমতল কমে যাচ্ছে। তবে আগামী তিন দিন এসব নদীর পানি আবারও বাড়তে পারে।
বিশেষ করে ফেনীর মুহুরি ও সেলোনিয়া নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে, যার ফলে ফেনী জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। একইভাবে চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজার, লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালী জেলার নদীগুলোতে পানি সমতল সতর্কসীমা ছুঁতে পারে এবং এসব অঞ্চলের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।
এছাড়া সিলেট বিভাগের মনু, ধলাই ও খোয়াই নদীর পানি সমতলও বাড়ছে, যা আগামী তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে। যদিও সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বর্তমানে হ্রাস পাচ্ছে, তবে আগামী ২৪ ঘণ্টা তা স্থিতিশীল থেকে পরবর্তী দুই দিনে আবারও বাড়তে পারে।
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে দেশের উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) প্রকাশিত কেন্দ্রের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়, বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় নদীগুলোতে বর্তমানে স্বাভাবিক জোয়ার বিরাজমান। তবে নিম্নচাপ ও অমাবস্যার কারণে আগামী ২৪ ঘণ্টায় স্বাভাবিকের চেয়ে ১ থেকে ৩ ফুট উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাস হতে পারে, যা নিম্নাঞ্চল প্লাবিত করতে পারে।
কেন্দ্র জানায়, গেল ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগে ভারি বৃষ্টি হয়েছে, যদিও উজানে বড় ধরনের বৃষ্টিপাত হয়নি। দেশের সব প্রধান নদ-নদীর পানি এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে বর্তমানে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর আশপাশের বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে অবস্থান করছে। এর প্রভাবে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট বিভাগ এবং ভারতের ত্রিপুরা, আসাম ও মেঘালয়ে আগামী তিন দিন ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে চট্টগ্রাম বিভাগের গোমতী, ফেনী ও সেলোনিয়া নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও মুহুরি, হালদা, সাঙ্গু ও মাতামুহুরি নদীর পানি সমতল কমে যাচ্ছে। তবে আগামী তিন দিন এসব নদীর পানি আবারও বাড়তে পারে।
বিশেষ করে ফেনীর মুহুরি ও সেলোনিয়া নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে, যার ফলে ফেনী জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। একইভাবে চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজার, লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালী জেলার নদীগুলোতে পানি সমতল সতর্কসীমা ছুঁতে পারে এবং এসব অঞ্চলের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।
এছাড়া সিলেট বিভাগের মনু, ধলাই ও খোয়াই নদীর পানি সমতলও বাড়ছে, যা আগামী তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে। যদিও সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বর্তমানে হ্রাস পাচ্ছে, তবে আগামী ২৪ ঘণ্টা তা স্থিতিশীল থেকে পরবর্তী দুই দিনে আবারও বাড়তে পারে।