একদিনে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে ১৬৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে এই ভাইরাসে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি নতুন রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশাল বিভাগে- ৬০ জন। আগের টানা তিনদিন তিন জন, চার জন ও একজনের মৃত্যু হয়েছিল। আক্রান্তও ছিল প্রতিদিন তিন শতাধিক।
শুক্রবার(২৫-০৭-২০২৫) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিনে বলা হয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় ১৬৪ জন ভর্তি হয়েছে। এরমধ্যে বরিশালে ৬০ জন, চট্টগ্রামে ১৯জন, ঢাকা সিটির বাইরে ১৯জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১১ জন ও দক্ষিণ সিটিতে ২৯, খুলনায় ১০ জন ও রাজশাহীতে ১৬ জন।
চলতি বছর হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে মোট ৭০ জনের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭৮৯ জনে।
জুলাই মাসে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৮ জন মারা গেছেন, যা চলতি বছরে সবচেয়ে বেশি। জুন মাসে মৃত্যু হয় ১৯ জনের। এছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, মে মাসে তিন জন মারা যায়। মার্চ মাসে কোনো রোগীর জুন মাসে ৫৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এছাড়া জানুয়ারিতে ১১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন এবং মে মাসে ১৭৭৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
দেশে ২০২৪ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। মৃত্যু হয় ৫৭৫ জনের। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর এই সংখ্যা তৃতীয় সর্বোচ্চ। আর মৃতের সংখ্যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
একদিনে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দেশে ১৬৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে এই ভাইরাসে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি নতুন রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশাল বিভাগে- ৬০ জন। আগের টানা তিনদিন তিন জন, চার জন ও একজনের মৃত্যু হয়েছিল। আক্রান্তও ছিল প্রতিদিন তিন শতাধিক।
শুক্রবার(২৫-০৭-২০২৫) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিনে বলা হয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় ১৬৪ জন ভর্তি হয়েছে। এরমধ্যে বরিশালে ৬০ জন, চট্টগ্রামে ১৯জন, ঢাকা সিটির বাইরে ১৯জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১১ জন ও দক্ষিণ সিটিতে ২৯, খুলনায় ১০ জন ও রাজশাহীতে ১৬ জন।
চলতি বছর হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে মোট ৭০ জনের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৭৮৯ জনে।
জুলাই মাসে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৮ জন মারা গেছেন, যা চলতি বছরে সবচেয়ে বেশি। জুন মাসে মৃত্যু হয় ১৯ জনের। এছাড়া জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে তিনজন, এপ্রিলে সাতজন, মে মাসে তিন জন মারা যায়। মার্চ মাসে কোনো রোগীর জুন মাসে ৫৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এছাড়া জানুয়ারিতে ১১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪ জন, মার্চে ৩৩৬ জন, এপ্রিলে ৭০১ জন এবং মে মাসে ১৭৭৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
দেশে ২০২৪ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১ লাখ ১ হাজার ২১১ জন হাসপাতালে ভর্তি হন। মৃত্যু হয় ৫৭৫ জনের। ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর এই সংখ্যা তৃতীয় সর্বোচ্চ। আর মৃতের সংখ্যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।