প্রায় একবছর অকার্যকর থাকার পর তথ্য কমিশন পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
শনিবার তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় শিগগিরই এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
২০০৯ সালের তথ্য অধিকার আইনের বিধান অনুযায়ী একজন প্রধান তথ্য কমিশনার এবং দুইজন তথ্য কমিশনার নিয়ে গঠিত হবে নতুন কমিশন। দুই কমিশনারের মধ্যে কমপক্ষে একজন নারী হতে হবে বলেও তথ্য বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর ক্ষমতা পরিবর্তনের পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া প্রধান তথ্য কমিশনার আবদুল মালেক এবং তথ্য কমিশনার শহীদুল আলমকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি তথ্য কমিশনার মাসুদা ভাট্টিকেও তার পদ থেকে অপসারণ করা হয়। এর ফলে দীর্ঘদিন ধরে অকার্যকর ছিল তথ্য কমিশন।
তথ্য অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ এই সংস্থার অচলাবস্থা নিয়ে সম্প্রতি উদ্বেগ জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। বুধবার দেওয়া এক বিবৃতিতে তারা অকার্যকর তথ্য কমিশন ও মানবাধিকার কমিশন নিয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
এর আগে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে তথ্য অধিকার ফোরাম দ্রুত তথ্য কমিশন গঠনের দাবি তোলে।
নতুন কমিশন গঠনের উদ্যোগকে তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, সরকার সত্যিকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চাইলে তথ্য কমিশনের কার্যকর ও স্বাধীনভাবে পরিচালনা নিশ্চিত করতে হবে।
---
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
প্রায় একবছর অকার্যকর থাকার পর তথ্য কমিশন পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
শনিবার তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় শিগগিরই এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করবে।
২০০৯ সালের তথ্য অধিকার আইনের বিধান অনুযায়ী একজন প্রধান তথ্য কমিশনার এবং দুইজন তথ্য কমিশনার নিয়ে গঠিত হবে নতুন কমিশন। দুই কমিশনারের মধ্যে কমপক্ষে একজন নারী হতে হবে বলেও তথ্য বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর ক্ষমতা পরিবর্তনের পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া প্রধান তথ্য কমিশনার আবদুল মালেক এবং তথ্য কমিশনার শহীদুল আলমকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি তথ্য কমিশনার মাসুদা ভাট্টিকেও তার পদ থেকে অপসারণ করা হয়। এর ফলে দীর্ঘদিন ধরে অকার্যকর ছিল তথ্য কমিশন।
তথ্য অধিকার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ এই সংস্থার অচলাবস্থা নিয়ে সম্প্রতি উদ্বেগ জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। বুধবার দেওয়া এক বিবৃতিতে তারা অকার্যকর তথ্য কমিশন ও মানবাধিকার কমিশন নিয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
এর আগে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে তথ্য অধিকার ফোরাম দ্রুত তথ্য কমিশন গঠনের দাবি তোলে।
নতুন কমিশন গঠনের উদ্যোগকে তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, সরকার সত্যিকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চাইলে তথ্য কমিশনের কার্যকর ও স্বাধীনভাবে পরিচালনা নিশ্চিত করতে হবে।
---