যশোর সীমান্ত দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে পালাতে সহযোগিতা করেছে যুবদল সেক্রেটারি এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করায় সেই বহিষ্কৃত যুবদল নেতা ইস্কান্দার আলী জনিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত ৮ টার দিকে ঢাকার খিলক্ষেত তালেরটেক থানার দক্ষিণ নামাপাড়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ইস্কান্দার আলী জনি যশোর সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গার প্রয়াত শেখ সিরাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি যুবদলের বহিষ্কৃত নেতা। তার নামে চাঁদাবাজি, আইসিটি আইনসহ বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা ডিবির ওসি মনজুরুল হক।
যশোর পুলিশের মিডিয়া সেলের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যশোর যুবদলের বহিস্কৃত প্রচার সম্পাদক ইস্কান্দার আলী জনি যুবদলের দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলামের কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। এ ছাড়া জেলা বিএনপির সভাপতিসহ দলের সহযোগী সংগঠনের শূর্ষ নেতাদের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের মিথ্যা অপপ্রচার , কুৎসা, ভীতি প্রদর্শন করে আসছিল। এমন কী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যশোর সেনানিবাসে ছিল। সেখান থেকে জেলা যুবদলের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ( এখন সদস্য সচিব) আনসারুল হক রানা তাকে ভারতে পালাতে সাহায্য করে বলে সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে এসে মন্তব্য করেন।
উদ্দেশ্য মূলকভাবে সেনাবাহিনী ও দেশের মানুষের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য এবং গুজব ছড়িয়ে দেয়ার কারণে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার সাইবার নিরাপত্তা আইনে কয়েকটি মামলা হয়। এরপরও তিনি আত্মগোপনে থেকে দলের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষদগার করে যাচ্ছিলেন।
গতকাল শুক্রবার রাতে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে যশোর ডিবির ওসির নেতৃত্বে একটি টিম ঢাকার খিলক্ষেত তালেরটেক থানার দক্ষিণ নামাপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করে।
ইস্কান্দার আলী জনি যুবদলের পদে থাকাকালীন দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষোদগার করতেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দল তাকে বহিষ্কার করে।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ হেলালের পরিবারকে ভারতে পালাতে সহযোগিতা করেছে যশোর যুবদলের শীর্ষনেতারা। ফেইসবুকে তিনি এমন স্ট্যাটাস দেন। এরপর লাইভে এসেও একই কথা বলেন। তার এ বক্তব্যে সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
যশোর সীমান্ত দিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে পালাতে সহযোগিতা করেছে যুবদল সেক্রেটারি এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করায় সেই বহিষ্কৃত যুবদল নেতা ইস্কান্দার আলী জনিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাত ৮ টার দিকে ঢাকার খিলক্ষেত তালেরটেক থানার দক্ষিণ নামাপাড়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ইস্কান্দার আলী জনি যশোর সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গার প্রয়াত শেখ সিরাজুল ইসলামের ছেলে। তিনি যুবদলের বহিষ্কৃত নেতা। তার নামে চাঁদাবাজি, আইসিটি আইনসহ বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা ডিবির ওসি মনজুরুল হক।
যশোর পুলিশের মিডিয়া সেলের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে যশোর যুবদলের বহিস্কৃত প্রচার সম্পাদক ইস্কান্দার আলী জনি যুবদলের দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলামের কাছে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। এ ছাড়া জেলা বিএনপির সভাপতিসহ দলের সহযোগী সংগঠনের শূর্ষ নেতাদের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের মিথ্যা অপপ্রচার , কুৎসা, ভীতি প্রদর্শন করে আসছিল। এমন কী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যশোর সেনানিবাসে ছিল। সেখান থেকে জেলা যুবদলের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ( এখন সদস্য সচিব) আনসারুল হক রানা তাকে ভারতে পালাতে সাহায্য করে বলে সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে এসে মন্তব্য করেন।
উদ্দেশ্য মূলকভাবে সেনাবাহিনী ও দেশের মানুষের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য এবং গুজব ছড়িয়ে দেয়ার কারণে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার সাইবার নিরাপত্তা আইনে কয়েকটি মামলা হয়। এরপরও তিনি আত্মগোপনে থেকে দলের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষদগার করে যাচ্ছিলেন।
গতকাল শুক্রবার রাতে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে যশোর ডিবির ওসির নেতৃত্বে একটি টিম ঢাকার খিলক্ষেত তালেরটেক থানার দক্ষিণ নামাপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করে।
ইস্কান্দার আলী জনি যুবদলের পদে থাকাকালীন দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষোদগার করতেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে দল তাকে বহিষ্কার করে।
রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ হেলালের পরিবারকে ভারতে পালাতে সহযোগিতা করেছে যশোর যুবদলের শীর্ষনেতারা। ফেইসবুকে তিনি এমন স্ট্যাটাস দেন। এরপর লাইভে এসেও একই কথা বলেন। তার এ বক্তব্যে সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।